TRENDING:

Insect Eating Plant: গায়ে কাঁটা-কাঁটা, গবগব করে খায় পোকা-মাকড়, মাংসাশী এই ছোট উদ্ভিদ রয়েছে বাংলায়

Last Updated:
Sundews Bug: মেদিনীপুরে বহুকাল ধরেই রয়েছে এই পতঙ্গভুক উদ্ভিদ, বাঁকুড়াতে অস্তিত্ব সর্বপ্রথম নয় সূর্যশিশিরের। মাংসাশী ভেবে আতঙ্কিত হবেন না।
advertisement
1/7
দেখতে ছোট পতঙ্গভুক এই উদ্ভিদ, মাংসাশী বলে ভুল করবেন না! বহুকাল ধরেই রয়েছে সূর্যশিশির
আমাজন জঙ্গলের মাংসাশী উদ্ভিদ নাকি পাওয়া যাচ্ছে বাংলার বাঁকুড়াতে? এমনই একটি বিষয় সাধারণ মানুষের মধ্যে চাউর হয়েছে! এ নিয়ে রীতিমতো বেশ উদ্বেগ পরিস্থিতিও সৃষ্টি হয়েছে সকলের মধ্যে। ছবিতে দেখে এই উদ্ভিদকে বিশাল মনে হলেও আদতে তা নয়। সামান্য ছোট লাল-কমলা বর্ণের এই উদ্ভিদ। যা মাংসাশী বললে বেশ ভুল বলা হবে। (রঞ্জন চন্দ)
advertisement
2/7
আসলে এই বিশেষ প্রজাতির উদ্ভিদ মূলত ছোট পোকামাকড়কে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। তার শরীরে থাকা বিশেষ শিশির জাতীয় রসের মধ্য দিয়ে আকৃষ্ট করে পোকামাকড়দের, আর সেই পোকামাকড়দের থেকে রস শোষণ করে নিজেদের জীবন ধারণ করে। এমন এক বিশেষ প্রজাতির উদ্ভিদ সূর্যশিশির বা সানডিও।
advertisement
3/7
আফ্রিকান প্রজাতির এই উদ্ভিদ হলেও, শুধু প্রথমবার বাঁকুড়াতে নয়, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একাধিক জঙ্গল লাগোয়া এলাকায় বহুকাল আগে থেকেই রয়েছে এবং যা মাংসাশী নয়, সাধারণ মানুষের কিংবা অন্যান্য বন্যপ্রাণের কোনও ক্ষতি করে না।
advertisement
4/7
মূলত পাথুরে এলাকায় জন্মায় এই সূর্যশিশির। দেখতে অত্যন্ত ছোট। লাল কমলা বর্ণের এই বিশেষ উদ্ভিদ প্রজাতি। যার পাতাগুলো গোলাকার। এবং পাতার চারিদিকে শুঁড়ের মতপ্রশাখা জাতীয় অংশ থাকে। যার মাথায় থাকে শিশির বিন্দুর মতো আঠালো পদার্থ। এই সূর্যশিশিরের রং এবং শিশিরের ন্যায় আঠালো পদার্থ আকৃষ্ট করে মাটিতে থাকা পিঁপড়ে, অন্যান্য ছোট পোকামাকড়দের। একবার সেই আঠালো পদার্থতে আটকে গেলে আর বেঁচে ফিরতে পারে না কোনও পোকামাকড়।
advertisement
5/7
তবে বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে বাঁকুড়াতে অস্তিত্ব পাওয়া সানডিও বা সূর্যশিশির নিয়ে বেশ উদ্বেগের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। কেউ কেউ আবার মাংসাশী ভেবে এই গাছ নষ্ট করে দিচ্ছে। তবে পশ্চিম মেদিনীপুরের গুড়গুড়িপাল, চাঁদড়া, লালগড় সহ একাধিক জঙ্গলে বহুকাল আগে থেকেই এই উদ্ভিদের অস্তিত্ব রয়েছে।
advertisement
6/7
গ্রামের মানুষরা এই উদ্ভিদকে বহুকাল আগে থেকেই দেখে আসছেন। তবে তাদের মধ্যেই রীতিমত কোনও ভয় কাজ করে না। তবে বাংলায় তথা ভারতবর্ষে বিলুপ্তপ্রায় এই উদ্ভিদ। যা মানুষ কিংবা বড় বড় কোনও প্রাণীর ক্ষতি করে না। পোকামাকড়কে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করলেও মাংসাশী উদ্ভিদ বলা বেশ ভুল হবে।
advertisement
7/7
তবে এই ধরনের বিলুপ্ত উদ্ভিদকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্যোগ নিচ্ছে বনদফতর। মানুষ ভয় পেয়ে বা আতঙ্কের মধ্য দিয়ে এই উদ্ভিদকে নষ্ট করে দিতে পারে। তাই যে সমস্ত জঙ্গলে এই উদ্ভিদ রয়েছে সেই সমস্ত জায়গা চিহ্নিত করে বাঁচিয়ে রাখার পরিকল্পনা নিচ্ছে মেদিনীপুর বন বিভাগ। স্বাভাবিকভাবে সূর্যশিশিরের অস্তিত্ব বহুকাল আগে থেকেই রয়েছে মেদিনীপুরে, এ বিষয় নিয়ে ভয় না পাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বন বিভাগ।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Insect Eating Plant: গায়ে কাঁটা-কাঁটা, গবগব করে খায় পোকা-মাকড়, মাংসাশী এই ছোট উদ্ভিদ রয়েছে বাংলায়
স্বাস্থ্য এবং লাইফস্টাইলের (Lifestyle News in Bengali)সব খবরের আপডেট পান নিউজ 18 বাংলাতে ৷ যেখানে থাকছে হেলথ টিপস, বিউটি টিপস এবং ফ্যাশন টিপসও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং টপ হেডলাইনগুলি অনলাইনে নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিতে ৷ এর পাশাপাশি ডাউনলোড করুন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ সব খবরের আপডেট পেতে ! News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল