প্রেম ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় এসে গিয়েছে? বুঝুন এই লক্ষণগুলি থেকে
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Relationship: কী করে বুঝবেন কখন সম্পর্ক ছেড়ে চলে যাবেন? চিনে নিন সেই লক্ষণগুলি।
advertisement
1/7

একে অন্যকে জানার আর এক নামই সম্পর্ক। কিন্তু সম্পর্ক সব সময় মসৃণ পথে এগোয় না। আসে চড়াই উতরাই এবং নানা প্রতিবন্ধকতা। তারই মাঝে আসে বিশেষ মুহূর্তও। মাঝে মাঝে তিক্ততা এতটাই তীব্র হয়ে ওঠে, মনে হয় সম্পর্ক ছেড়ে চলে যাওয়াই শ্রেয়। কিন্তু আবার এক এক সময়ে মনে হয় এটাই সেই বিশেষ আশ্রয়। কী করে বুঝবেন কখন সম্পর্ক ছেড়ে চলে যাবেন? চিনে নিন সেই লক্ষণগুলি।
advertisement
2/7
প্রোটেক্টিভ এবং পজেসিভ-এই দু’টি শব্দের মধ্যে আকাশপাতাল পার্থক্য। পজেসিভনেস এমনও হতে পারে, যেন দমবন্ধ লাগে সম্পর্কের বেড়াজালে। এর ফলে বিঘ্নিত হতে পারে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যও। যদি আপনার সঙ্গী সব সময় আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে আহত হতে পারে ব্যক্তিস্বাধীনতা। পজেসিভনেস থেকে সন্দেহ দানা বাঁধলে সেই সম্পর্কের ভারমুক্ত হওয়াই ভাল।
advertisement
3/7
ঈর্ষার ঘুণপোকা কিন্তু সম্পর্ককে দুর্বল করে দিতে যথেষ্ট। তবে ঈর্ষা কিন্তু মেয়েদের কুক্ষিগত নয়। পুরুষদের তরফেও ঈর্ষার প্রকাশ দেখা যায়। এখন মেয়েরা ঘরের মতো বাইরেও সফল। তাই ঈর্ষা আসতেই পারে সঙ্গীর তরফ থেকে। বন্ধু, সহকর্মীদের সঙ্গে নিছক গল্প, আড্ডাতেও যদি সঙ্গীর মন বিরূপ হয়, তাহলে বুঝতে হবে আপনি ঈর্ষার শিকার হয়ে পড়েছেন।
advertisement
4/7
সম্পর্কের অন্যতম মূল ভিত্তি পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থা। যদি প্রমাণ পান, সঙ্গী আপনাকে ক্রমাগত মিথ্যা বলছেন, তাহলে বুঝবেন কোথাও একটা ফাটল ধরেছে। মনে রাখবেন, ভাল জীবনসঙ্গী মিথ্যে বলবেন না। বরং আপনাকে সুরক্ষা দেবেন।
advertisement
5/7
অশ্রদ্ধাও কিন্তু সম্পর্ককে দুর্বল করে তোলে। আপনার অনুভূতি নিয়ে জীবনসঙ্গী যদি পরিহাস করে, তাহলে সম্পর্ক থেকে দূরে সরে আসাই ভাল। তাহলে আপনার নিজেকে মূল্যহীন মনে হতে পারে।
advertisement
6/7
দুজনের তরফে কমিটমেন্টও গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার তরফে কমিটমেন্ট থাকে ষোল আনা, কিন্তু সঙ্গী বা প্রেমিকের তরফে সেক্ষেত্রে খামতি থাকে, তাহলে সম্পর্ক দুর্বল হতে বাধ্য। সেক্ষেত্রেও সম্পর্ক ভেঙে বেরিয়ে আসার কথা ভাবতে পারেন।
advertisement
7/7
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।