Right time to drink Coconut Water: ডাবের জল খেলেই হল না, দিনের এই সময়ে খেলে তবেই উপকার পাবেন, নয়তো শরীর বিগড়াতে সময় লাগবে না

ডাবের জল পুষ্টিগুণের খনি। শরীর চাঙ্গা-তরতাজা রাখতে ডাবের জলের জুড়ি মেলা ভার। ডাবের জল শরীর আদ্র রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বক ঝলমলে করে। কিন্তু ডাবের জলের সুফল পেতে খেতে হবে সঠিক সময়ে। যে-কোনও সময়ে ডাবের জল খেলে উপকার তো মিলবেই না, উলটে ক্ষতি হবে।

ডাবের জলে থাকে প্রচুর মাত্রায় ইলেকট্রোলাইট, যা শরীর আদ্র রাখে, ডিহাইড্রেশন রোধ করে।

ডাবের জল হজমশক্তি উন্নত করে, অ্যাসিডিটি কমায়। পাশাপাশি, ডাবের জলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

ডাবের জল হজমশক্তি উন্নত করে, অ্যাসিডিটি কমায়। পাশাপাশি, ডাবের জলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

ডাবের জল ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে, ত্বক ঝলমলে হয়ে ওঠে। পাশাপাশি এতে রয়েছে খুব কম পরিমাণে ক্যালরি, তাই ওজন কমায়। কিন্তু ডাবের জলের সব উপকার তখনই পাবেন, যখন সঠিক সময়ে খাবেন। ডাবের জল খাওয়ার সঠিক সময় কোনটা?

সকালে খালিপেটে ডাবের জল খান। এতে সবথেকে বেশি উপকার মেলে। সকালে খালিপেটে ডাবের জল খেলে শরীর থেকে টক্সিন বার হয়ে যায়, বিপাক হার বাড়ে। এতে দিনের শুরুতেই আপনি অনেকটা এনার্জি পাবেন।

সকালে খালিপেটে ডাবের জল খান। এতে সবথেকে বেশি উপকার মেলে। সকালে খালিপেটে ডাবের জল খেলে শরীর থেকে টক্সিন বার হয়ে যায়, বিপাক হার বাড়ে। এতে দিনের শুরুতেই আপনি অনেকটা এনার্জি পাবেন।

ডাবের জলে আছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইট যা শরীরকে মুহূর্তের মধ্যে আদ্র করে। কাজেই এক্সারসাইজ করার পর ডাবের জল খান। এতে শরীর আদ্র হবে, পেশির ক্লান্তিও মিটবে। ঝরঝরে লাগবে।

গরমকালে বিকেলে ডাবের জল খেলে শরীর ঠান্ডা হয়, ডিহাইড্রেশন ও হিট স্ট্রোক এড়ানো যায়।

খাবার আগে ডাবের জল খেলে হজম ভাল হয়। অ্যাসিডিটির প্রবণতা দূর হয়।

জ্বর, ডায়েরিয়া বা বমিতে ভুগলে ডাবের জল খান। এতে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ঘাটতি মেটে, শরীর তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়।

মাথায় রাখবেন, বেশি উপকার পেতে সকালে ডাবের জল খাওয়া ভাল। আর না হলে খেতে হবে সন্ধ্যাবেলায়। সারা দিনের মধ্যে এই দু’টি সময়েই সবচেয়ে উপকার মেলে ডাবের জল থেকে।

কারা ডাবের জল খাবেন না? প্রথমেই মাথায় রাখুন, দিনে একটা বা দুটোর বেশি ডাবের জল খাওয়া উচিত নয়। পেটে গ্যাস হবে। পাশাপাশি, ডাবের জলে থাকে প্রাকৃতিক চিনি, তাই ডায়াবেটিক রোগীরা পরিমিত মাপে খান।