advertisement
1/11

দেশে বাড়তে থাকা ডিভোর্সের কারণ হিসেবে লাইফস্টাইল, সময়ের অভাবকে দায়ী করেন সবাই । সমীক্ষা বলছে, এর মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে এমন কিছু কারণ, যা দেশে সবচেয়ে বেশি ডিভোর্সের কারণ ।
advertisement
2/11
বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া, বিবাহিত জীবনে তৃতীয় ব্যক্তির উপস্থিতি ডিভোর্সের অন্যতম বড় কারণ ।
advertisement
3/11
জীবনের সবচেয়ে বড় সমস্যা আর্থিক সমস্যা । আর্থিক অনটন বা একজনের অপর জনের থেকে বেশি রোজগার সম্পর্কে ইগো থেকে দূরত্বের জন্ম দিতে পারে । যা ডেকে আনতে পারে ডিভোর্স ।
advertisement
4/11
যে কোনও সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কমিউনিকেশন । কমিউনিকেশন বন্ধ হয়ে গেলে বা ক্ষীণ হয়ে গেলে সম্পর্কে দূরত্ব বাড়ে, সম্পর্ক অসুস্থ হয়ে পড়ে । যা ডিভোর্স পর্যন্ত গড়াতে পারে ।
advertisement
5/11
সব সম্পর্কেই মনোমালিন্য, তর্ক, ঝগড়া হয় । যখনই তা মাত্রা ছাড়িয়ে বা রোজকার অভ্যাসে পরিণত হয়, তখনই বুঝতে হবে কমছে বোঝাপড়া । যা একসময় বিচ্ছেদে এসেই থামে ।
advertisement
6/11
শুনতে অদ্ভুত লাগলেও ওজন বাড়া বা মোটা হওয়া ডিভোর্সের অন্যতম কারণ । ওজন বাড়লে অনেকের মধ্যে হীনমন্যতা জন্ম নেয়, যা শারীরিক দূরত্বও ডেকে আনতে পারে ।
advertisement
7/11
পার্টনার বা সম্পর্কের থেকে অবাস্তব প্রত্যাশা, অমূলক চাহিদা মানসিক দূরত্ব তৈরি করে । ফলে সম্পর্ক একসময় বোঝা হয়ে দাঁড়ায় ।
advertisement
8/11
মানসিক দূরত্ব যেমন ডিভোর্সের কারণ হতে পারে, তেমনই শারীরিক দূরত্ব, অন্তরঙ্গতার অভাবও হয়ে পারে অন্যতম বড় কারণ ।
advertisement
9/11
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গিয়েছে বিয়ের সমীকরণ । স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক এখন বন্ধুত্বের, সমানাধিকারের । যদি তা না হয়, অসাম্য বা একজনের ঘাড়ে সব দায়িত্ব এসে পড়লে আধুনিক বিয়েতে ভাঙন আসতে পারে ।
advertisement
10/11
সম্পর্কে জটিলতা বাড়তে থাকলে অনেকেই দায়ী করেন বিয়ের সময়ে যথেষ্ট প্রস্তুতি না থাকাকে । বিয়ের সময় মানসিক ভাবে ও আর্থিক ভাবে দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত না থাকলে পরবর্তীকালে বিয়ে বোঝা হয়ে দাঁড়ায় । ভাঙনেই তখন মুক্তি খোঁজে মানুষ ।
advertisement
11/11
শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন কখনই কোনও সুস্থ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে পারে না । এই ধরনের সম্পর্কে ডিভোর্সই সমাধান হতে পারে ।