Potassium Defficiency: হাতে-পায়ে ঝিঁঝি? বুক ধরফর? নিশ্বাসে কষ্ট? হয়তো পটাশিয়াম কমেছে, এই ৯ সস্তার খাবারে প্রচুর পটাশিয়াম
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
পটাশিয়াম শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মিনারেল ও ইলেকট্রোলাইট যা ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোষে-কোষে পুষ্টির যোগান দেয়, পেশি ও স্নায়ুর স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পটাশিয়ামের মাত্রা কমে গেলে মারাত্মক বিপদ। প্রাণহানি পর্যন্ত হতে পারে
advertisement
1/13

রক্তে যখন পটাশিয়ামের মাত্রা ৩.৫ mmol এর থেকে কমে যায়, তখন-ই বুঝতে হবে শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি হয়েছে। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে হাইপোক্যালেমিয়া। পটাশিয়াম কম মানেই বেড়ে যায় উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের অসুখ, স্ট্রোকের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনে অন্তত ৪৭০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম খাওয়া দরকার।
advertisement
2/13
পটাশিয়াম শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মিনারেল ও ইলেকট্রোলাইট যা ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোষে-কোষে পুষ্টির যোগান দেয়, পেশি ও স্নায়ুর স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পটাশিয়ামের মাত্রা কমে গেলে মারাত্মক বিপদ। প্রাণহানি পর্যন্ত হতে পারে।
advertisement
3/13
পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। পটাশিয়াম সরাসরি কোলেস্টেরল না কমালেও, যে সব খাবার খেলে কোলেস্টেরল কমে তাতে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকে ৷ ফলে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে হার্ট ভাল থাকে। অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের সমস্যা বা অ্যারিদমিয়া রোগ থাকলে অবশ্যই চিকিৎসার পাশাপাশি পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। হাড় ও পেশির স্বাস্থের জন্যও পর্যাপ্ত পটাশিয়াম খাওয়া দরকার৷
advertisement
4/13
পটাশিয়াম কমার লক্ষণ কী কী? শরীরে পটাশিয়াম কমে গেলে সর্বক্ষণ ক্লান্ত লাগে। পটাশিয়াম পেশি সঙ্কুচনে সাহায্য করে। তাই পটাশিয়াম কমে গেলে পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। পটাশিয়াম কমে গেলে পেশিতে ক্র্যাম্প ধরে। পাশাপাশি হজমের সমস্যা দেখা দেয়। হার্টবিট কখন-ও বেড়ে যায় কখন-ও কমে যায়। নিশ্বাসে কষ্ট হয়। হাতে-পায়ে ঝিঁঝি ধরতে থাকে ঘনঘন। কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। বেশি মাত্রায় পটাশিয়াম কমে গেলে ডাইলিউটেড ইউরিন,পেশিতে প্যারালিসিস, হৃদস্পন্দনের হার বদলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।
advertisement
5/13
কলা– রোজ একটা কলা খেলেই শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। মাঝারি মাপের একটি কলায় ৪০০ থেকে ৪৫০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম রয়েছে
advertisement
6/13
ডাবের জল– ডাবের জল ডিহাইড্রেশন রোধ করে। এতে রয়েছে ইলেকট্রোলাইট যা কোষে-কোষে জল পৌঁছায়। ডাবের জলে থাকা প্রাকৃতিক চিনি এক্সারসাইজেরসময় শক্তি যোগায়। ১ কাপ বা ২৪০ মিলি ডাবের জলে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১৩ শতাংশ থাকে।
advertisement
7/13
বিনস– বিনস-এ কলার থেকেও বেশি পটাশিয়াম থাকে। ১ কাপ বা ১৭৯ গ্রাম বিনস-এ শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ২১ শতাংশ থাকে। কালো বিনস-এ থাকে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১৩ শতাংশ
advertisement
8/13
কমলালেবু– পটাশিয়ামের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হল কমলালেবু। একটি কমলালেবুতে প্রায় ২৩০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে।
advertisement
9/13
তরমুজ– ২ টুকরো বা ৫৭২ গ্রাম তরমুজে থাকে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১৪ শতাংশ
advertisement
10/13
পালং শাক– ৩ কাপ বা ৯০ গ্রাম পালং শাকে রয়েছে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১১ শতাংশ। পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ফোলেট ও ম্যাগনেশিয়াম।
advertisement
11/13
মিষ্টি আলু– ১ কাপ বা ৩২৮ গ্রাম মিষ্টি আলুতে রয়েছে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১৬ শতাংশ।
advertisement
12/13
অ্যাভোকাডো–একটি মাঝারি মাপের অ্যাভোকাডোতে প্রায় ৭০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে।
advertisement
13/13
আলু– একটি মাঝারি মাপের সেদ্ধ আলুতে থাকে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১২ শতাংশ।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Potassium Defficiency: হাতে-পায়ে ঝিঁঝি? বুক ধরফর? নিশ্বাসে কষ্ট? হয়তো পটাশিয়াম কমেছে, এই ৯ সস্তার খাবারে প্রচুর পটাশিয়াম