Handmade Cone Icecream: হাতে তৈরি এই জিনিস মুখে দিলেই ফুটবে হাসি, মনে পড়বে শৈশব স্মৃতি!

গরমের মরশুমে সকলেই কম কিংবা বেশি পছন্দ করে থাকা আইসক্রিম খেতে। ছোট থেকে বড় সকলের পছন্দ তালিকায় থাকে নানা ধরনের আইসক্রিম। তবে এই সকল আইসক্রিম এর মধ্যে হাতে তৈরি ভ্যানিলা কোন আইসক্রিম অন্যতম। দীর্ঘ সময় ধরেই নামিদামি কোম্পানীর প্যাকেটজাত আইসক্রিমকে রীতিমত প্রতিযোগিতা দেয় এই আইসক্রিম। (Sarthak Pandit)

ছোট থেকে বড় সকলের পছন্দের তালিকায় বেশ অনেকটাই জনপ্রিয় এই আইসক্রিম। এই আইসক্রিম খেলে মুহূর্তে ছোট বেলার নানান স্মৃতি ভেসে ওঠে অনেকের মনে। এখনোও পর্যন্ত স্বাদের দিক থেকে অতুলনীয় ও দামের দিক থেকে স্বল্প মূল্যের মিলছে এই বিশেষ আইসক্রিম।

আইসক্রিম বিক্রেতা বাপি ঘোষ জানান, “নিজেরা বাড়িতেই এই আইসক্রিম তৈরি করেন তাঁরা। দুধ, চিনি, বাটার এবং আইসক্রিম পাউডার দিয়ে তৈরি করা হয় এই আইসক্রিম। এটি তৈরি হতে মোট সময় লাগে তিন থেকে চার ঘণ্টা। মোট দুই থেকে তিন ধরনের আইসক্রিম তৈরি করা হয় বিক্রির উদ্দ্যেশ্যে। আইসক্রিম এর উপর চকলেট সিরাপ দিয়ে বিক্রি করা হয় এটি। কিছু ক্ষেত্রে চকলেট সিরাপ ছাড়াই দারুণ লাগে এই আইসক্রিম। গরম পড়তেই এই আইসক্রিম এর চাহিদা বেড়ে ওঠে। পথ চলতি বহু মানুষ গরম থেকে সাময়িক স্বস্তি পেতে এই আইসক্রিম খেয়ে থাকেন। দামের দিক থেকে অনেকটাই কম এই আইসক্রিম সকলেই পছন্দ করে থাকে। তাই ছোট থেকে বড় প্রায় সকলেই এই আইসক্রিম খেতে আসেন।"

আইসক্রিম দোকানের এক গ্রাহক পুলক দাস জানান, “গরমের মধ্যে এত কম দামের সুস্বাদু এই আইসক্রিম খেতে কার না মন চায়। এই আইসক্রিম যেমন গরম থেকে সাময়িক স্বস্তি পাওয়া যায়। তেমনি এই আইসক্রিম খেলেই ছোট বেলার কথা মনে পড়ে যায় এক নিমেষেই। ছোট থেকে বড় সব বয়সেই এই আইসক্রিম মন জয় করে নিতে পারে।”

তবে একটা কথা নিঃসন্দেহে বলা সম্ভব। অস্তিত্বের লড়াইয়ে এখনও পর্যন্ত বেঁচে রয়েছে সুস্বাদু এই আইসক্রিম। ছোট থেকে বড় সকলের মনের মধ্যে এখনোও জায়গা ধরে রেখেছে এই মালাই কোন আইসক্রিম। আগামীতেও এই আইসক্রিম বহু মানুষকে নিজেদের শৈশব স্মৃতি চারণ করাবে এটুকু নিঃসন্দেহে বলা সম্ভব।