H3N2 Influenza Virus: থাবা বসাচ্ছে H3N2 ভাইরাস, এই 'ভাইরাল ফিভার' কিন্তু মারাত্মক বিপজ্জনক,শরীরের কী কী ক্ষতি করছে? কীভাবে নিজেকে বাঁচাবেন? জানাচ্ছেন চিকিৎসক
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
ঘরে ঘরে ভাইরাল ফিভার! থাবা বসাচ্ছে H3N2 ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। সাধারণ হাঁচি, জ্বর, নাক বন্ধ হয়ে আসা কিংবা কাশির তুলনায় অনেকটাই জটিল এই ভাইরাস। এই ভাইরাল ফিভার শরীরকে নানাভাবে কাবু করছে! কীভাবে নিজেকে বাঁচাবেন? জানাচ্ছেন তিরুঅনন্তপুরমের কিমস হেলথ-এর সংক্রামক রোগ বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. মুহাম্মদ নিয়াস
advertisement
1/8

ঘরে ঘরে ভাইরাল ফিভার! থাবা বসাচ্ছে H3N2 ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। সাধারণ হাঁচি, জ্বর, নাক বন্ধ হয়ে আসা কিংবা কাশির তুলনায় অনেকটাই জটিল এই ভাইরাস। এই ভাইরাল ফিভার শরীরকে নানাভাবে কাবু করছে! কীভাবে নিজেকে বাঁচাবেন? জানাচ্ছেন তিরুঅনন্তপুরমের কিমস হেলথ-এর সংক্রামক রোগ বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. মোদহম্মদ নিয়াস
advertisement
2/8
H3N2 কীভাবে সাধারণ সর্দি-কাশি-জ্বরের থেকে আলাদা? সাধারণসর্দি-কাশি-জ্বর দিন কয়েক ভোগায়। গুরুতর শারীরিক জটিলতা দেখা যায় না। অন্যদিকে, H3N2 ইনফ্লুয়েঞ্জায় জ্বর অনেকটাই বেশি আসে। শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়, কাশি সারতেই যায় না। দোসর অসীম ক্লান্তি। কিছু ক্ষেত্রে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি পর্যন্ত করতে হয়।
advertisement
3/8
H3N2 কীভাবে সাধারণ সর্দি-কাশি-জ্বরের থেকে আলাদা? সাধারণসর্দি-কাশি-জ্বর দিন কয়েক ভোগায়। গুরুতর শারীরিক জটিলতা দেখা যায় না। অন্যদিকে, H3N2 ইনফ্লুয়েঞ্জায় জ্বর অনেকটাই বেশি আসে। শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়, কাশি সারতেই যায় না। দোসর অসীম ক্লান্তি। কিছু ক্ষেত্রে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি পর্যন্ত করতে হয়।
advertisement
4/8
সাধারণ সর্দি-কাশির ভাইরাস নিজে থেকেই সেরে যায় এবং গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গে কোনও প্রভাব ফেলে না। কিন্তু H3N2 ফ্লু ফুসফুসের গভীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে, ফলে নিউমোনিয়া হতে পারে। কিছু রোগীর ক্ষেত্রে, বিশেষত যাঁদের আগে থেকেই স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে, শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে, অক্সিজেন বা ভেন্টিলেটরি সাপোর্টের প্রয়োজন হতে পারে। বিরল ক্ষেত্রে এটি মস্তিষ্ককেও প্রভাবিত করতে পারে, ফলে শিশুদের খিঁচুনি বা বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে।
advertisement
5/8
সাধারণ সর্দি-কাশির উপসর্গ সাধারণত ৩–৭ দিনের মধ্যে কমে যায়। কিন্তু H3N2 ফ্লু তুলনামূলকভাবে বেশি সময় স্থায়ী হয় এবং জ্বর কমে যাওয়ার পরও রোগীর দুর্বলতা বা ক্লান্তি কাটতে চায় না।
advertisement
6/8
কাঁদের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি?প্রবীণ ব্যক্তি, বিশেষ করে ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে,ছোট শিশু, বিশেষ করে সদ্যোজাত,গর্ভবতী,হাঁপানি, ডায়াবেটিস, কিডনির অসুখ বা হৃদরোগের সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, তাঁদেরও H3N2 ফ্লু-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। যাঁদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা দুবডল, যাঁরা দীর্ঘদিন স্টেরয়েড নিচ্ছেন বা ক্যানসারের রোগীদের ক্ষেত্রেও H3N2 ফ্লু-এর ঝুঁকি বেশি।
advertisement
7/8
কীভাবে এটি ছড়ায়?সাধারণ সর্দি-কাশির মতোই, H3N2 ফ্লু সংক্রমিত ব্যক্তির কাশি, হাঁচি বা কথা বলার সময় বার হওয়া ক্ষুদ্র কণার মাধ্যমে ছড়ায়। অভিযোজন ও পরিবর্তন করার ক্ষমতার কারণে এই ফ্লু ভাইরাস প্রতি কয়েক বছর অন্তর ভিন্ন রূপে ফিরে আসে।
advertisement
8/8
কীভাবে H3N2 ফ্লু প্রতিরোধ করবেন?প্রতি বছর টিকা নিন। ফ্লু ভ্যাকসিন নিয়মিতভাবে আপডেট করা হয়, যাতে H3N2-এর মতো সার্কুলেটিং স্ট্রেইনের সঙ্গে মেলে। এটি সংক্রমণ পুরোপুরি প্রতিরোধ না করলেও অসুস্থতার তীব্রতা ও জটিলতা কমায়।নিয়মিত হাত ধুতে হবে, কাশি ও হাঁচি দেওয়ার সময় মুখ ঢেকে নিন। অসুস্থ ব্যক্তির কাছাকাছি যাওয়া এড়িয়ে চলুন।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
H3N2 Influenza Virus: থাবা বসাচ্ছে H3N2 ভাইরাস, এই 'ভাইরাল ফিভার' কিন্তু মারাত্মক বিপজ্জনক,শরীরের কী কী ক্ষতি করছে? কীভাবে নিজেকে বাঁচাবেন? জানাচ্ছেন চিকিৎসক