Lobia Dal Health Benefits : প্রোটিনের জোগানে হার মানায় আমিষকে, পাতে এই দানাশস্য থাকলে শরীরে রোগ থাকবে না
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Lobia Dal Health Benefits: ডাল বলা হলেও আদতে এ দানাশস্য। গায়ে একটা কালো দাগ থাকে বলে বিশ্বে এর পরিচিতি এবং সমাদর ব্ল্যাক আইড পিস নামে।
advertisement
1/5

বেশিরভাগ মানুষই বলবেন স্বাদে আমিষ বেশি ভাল তো বটেই, তাছাড়া প্রোটিনের উৎসের দিকে তাকালেও তার তুলনা হয় না। কথাটা একেবারে ঠিক নয়। নিরামিষাশীদের জন্য বহু যুগ ধরে প্রোটিনের উৎসের কাজ করে আসছে নানা রকমের দানাশস্য এবং ডাল। বিশেষ করে মুসুর ডালের কথা না বললেই নয়, নিরামিষ প্রোটিনের উৎস হিসেবে এর পরিচিতি ঘরে ঘরে- দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও লেনটিলের এমনই চাহিদা।
advertisement
2/5
তবে, মুসুরের সঙ্গেও সমানে সমানে পাল্লা দিতে পারে লোবিয়া ডাল। ডাল বলা হলেও আদতে এ দানাশস্য। গায়ে একটা কালো দাগ থাকে বলে বিশ্বে এর পরিচিতি এবং সমাদর ব্ল্যাক আইড পিস নামে। হেলথলাইনের এক প্রতিবেদন বলছে যে এ হেন লোবিয়া ডাল, এক কাপ বা ১৭০ গ্রাম যদি হিসেব ধরা হয়, তাহলে তাতে ১৩ গ্রাম প্রোটিন এবং ১১ গ্রাম ফাইবার পাওয়া যাবে।
advertisement
3/5
নানাবিধ ভিটামিন এবং মিনারেলে পরিপূর্ণ এই লোবিয়া কেউ যদি সকালে খান, সারা দিন তা শরীরে শক্তির জোগান দেবে, কেন না এতে আছে প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও, আবার পেশিও বলিষ্ঠ করে তুলবে রোজ পাতে রাখলে। অনেক ডাল বা দানাশস্য থেকে অনেকের হজমের সমস্যা হয়, কিন্তু লোবিয়া প্রকৃতিগত ভাবে হালকা, তাই এমন সমস্যা তো হবেই না, পরিবর্তে তা হজমশক্তিকে উন্নত করবে।
advertisement
4/5
লোবিয়ার তিন উপকারিতা- ১. হাড়ের জন্য এই দানাশস্য খুবই উপকারী, হাফ কাপ লোবিয়াতে ৮ শতাংশ ক্যালসিয়াম মিলবে। নিয়মিত খেলে হাড় শক্ত তো হবেই, সেই সঙ্গে জয়েন্টের দুর্বলতা, ব্যথা ইত্যাদি থেকেও নিরাময় হবে।
advertisement
5/5
২. আগেই বলা হয়েছে যে লোবিয়া ফাইবারে ভরপুর। অর্থাৎ প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটকে কোণঠাসা করে এ দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি রাখতে পারে। আর এটাই কাজে আসে ওজন ঝরাতে চাইলে। বার বার খিদে পায় না, ফলে অতিরিক্ত খাওয়া নিয়ন্ত্রণে থাকে। ৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তো বাড়ায় বটেই, পাশাপাশি ফাইবারে ঠাসা লোবিয়া ব্লাড সুগার লেভেলও নিয়ন্ত্রণ করে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Lobia Dal Health Benefits : প্রোটিনের জোগানে হার মানায় আমিষকে, পাতে এই দানাশস্য থাকলে শরীরে রোগ থাকবে না