TRENDING:

Health Tips: লক্ষণ ও সমস্যা অনেকাংশে একই, কনজাংটিভাইটিস ও অঞ্জনির মধ্যে পার্থক্য কোথায়, জেনে নিন বিস্তারিত

Last Updated:
Difference Between Conjunctivitis and Stye: অনেক সময় চোখ ওঠা ও অঞ্জনির মধ্যে পার্থক্য আলাদা করা যায় না। তবে দুটি রোগের মধ্যে এমন কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলি একটু লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় যে কনজাংটিভাইটিস হয়েছে না অঞ্জনি হয়েছে। সেই বিষয়গুলিই এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হল।
advertisement
1/8
লক্ষণ ও সমস্যা অনেকাংশে একই, কনজাংটিভাইটিস ও অঞ্জনির মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
চোখ ওঠা বা কনজাংটিভাইটিসের সমস্যা সাম্প্রতিক সময়ে ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। এছাড়াও চোখের আরেকটি রোগও দেখা যায়। যাকে অঞ্জনি বা স্টাইস বলা হয়। দুটি রোগেরই লক্ষণ অনেক ক্ষেত্রে একই। চোখে লালভাব, চোখ থেকে জল পড়া ও চুলকানি হয়।
advertisement
2/8
লক্ষণ ও সমস্যা অনেকাংশে একই, কনজাংটিভাইটিস ও অঞ্জনির মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
অনেক সময় চোখ ওঠা ও অঞ্জনির মধ্যে পার্থক্য আলাদা করা যায় না। তবে দুটি রোগের মধ্যে এমন কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলি একটু লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় যে কনজাংটিভাইটিস হয়েছে না অঞ্জনি হয়েছে। সেই বিষয়গুলিই এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হল।
advertisement
3/8
অঞ্জনির ক্ষেত্রে চোখের পাতার ভেতরে বা নিচে একটি শক্ত পিণ্ডের সৃষ্টি হয়। যা ফোঁড়ার মতো পাকে ও পরবর্তী সময়ে ফেটে যায়। অন্যদিকে পিংক আইজ বা চোখ ওঠার সমস্যায় চুলকানি ও ব্যথা থাকলেও কোনো ধরনের পিণ্ড দেখা দেয় না।
advertisement
4/8
চোখ ওঠার লক্ষণগুলি হল চোখে ঝাপসা দেখা, চোখের পাতায় প্রদাহ ও লালভাব, চোখের চারপাশে কাটা ফোঁটার অনুভূতি, চোখের সাদা অংশে লালভাব, চোখ দিয়ে সাদা স্রাব বের হওয়া, অনবরত পানি পড়া, চুলকানি ইত্যাদি।
advertisement
5/8
অঞ্জনির লক্ষণগুলি চোখের ভেতরে বা চারপাশে ব্যথা, চোখের পাতায় লাল পিণ্ড হওয়া, ফোলা চোখের পাতা, আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা, চোখ দিয়ে পুঁজ বা স্রাব বের হওয়া, রক্তবর্ণ চোখ, চোখে একটি তীক্ষ্ণ অনুভূতি।
advertisement
6/8
চোখের ভেতরের অংশেই বেশিরভাগ সময় অঞ্জনির সৃষ্টি হয়। যা চোখের পাপড়ি বরাবর লাইনে দেখা দেয়। আবার কারও ক্ষেত্রে অঞ্জনি চোখের পাতার টিস্যুর মধ্যে একটি তেল গ্রন্থির সংক্রমণে সৃষ্টি হয়। এই পিণ্ড বড় হতেই চোখের উপর ধাক্কা লাগে। এক্ষেত্রে আরও বেশি কষ্ট হয়।
advertisement
7/8
অঞ্জনি কোনো কারণ ছাড়াই হঠাৎ হতে পারে। তবে চোখের পাতার টিস্যুর মধ্যে থাকা কোনো তেল গ্রন্থিতে সংক্রমণ ঘটলে সেখান থেকে অঞ্জনির সৃষ্টি হতে পারে। কনজাইটিভাইটিস হওয়ার কারণ হল ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা অ্যালার্জেন, বায়ু দূষণ।
advertisement
8/8
চোখ উঠলে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ঠান্ডা সেঁক নেওয়া, চোখ বারবার স্পর্শ না করা, চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। আর অঞ্জনি হলে নির্দিষ্ট সময় অন্তর সেঁক দিন, চোখ ঘষবেন না। তবে দুটি রোগের ক্ষেত্রেই একটু বারাবারি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া সবথেকে ভাল উপায়।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Health Tips: লক্ষণ ও সমস্যা অনেকাংশে একই, কনজাংটিভাইটিস ও অঞ্জনির মধ্যে পার্থক্য কোথায়, জেনে নিন বিস্তারিত
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল