Kanchenjunga: চোখ খুলতেই কাঞ্চনজঙ্ঘা! ডুয়ার্সে আসার পর্যটকদের জন্য বড় প্রাপ্তি, কুয়াশা কাটতেই দারুণ ভিউ
- Published by:Pooja Basu
- hyperlocal
- Reported by:SUROJIT DEY
Last Updated:
পর্যটকদের অনেকেই জানিয়েছেন, সাধারণত জঙ্গল আর সবুজের জন্যই ডুয়ার্সে আসা হয়। কিন্তু হঠাৎ করে আকাশ পরিষ্কার থাকায় কাঞ্চনজঙ্ঘার এমন স্পষ্ট দর্শন তাঁদের সফরকে আরও স্মরণীয় করে তুলেছে।
advertisement
1/5

শীতের চাদরে পুরোপুরি মুড়েছে ডুয়ার্স। রবিবার ছুটির দিনের সকালে সেই শীতের আমেজে ডুয়ার্সের বানারহাট থেকে চোখে পড়ল এক অনন্য প্রাকৃতিক দৃশ্য—ঘুমন্ত বুদ্ধের রূপে ধরা দিল চির তুষারাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা। ভোরের ঘন কুয়াশার চাদর ধীরে ধীরে সরে যেতেই আকাশজুড়ে স্পষ্ট হয়ে ওঠে বরফে মোড়া পাহাড়শৃঙ্গ। সেই দৃশ্য দেখে মুগ্ধ বানারহাটবাসী থেকে শুরু করে আশপাশের এলাকার মানুষজন।
advertisement
2/5
শুধু বানারহাট নয়, জলপাইগুড়ি, লাটাগুড়ি ও গজলডোবা থেকেও সকালবেলা পরিষ্কারভাবে দেখা মিলেছে ঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্ঘার।
advertisement
3/5
সকালের নরম রোদ্দুরে পাহাড়ের বরফ যেন আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল। সেই অপূর্ব মুহূর্ত মোবাইলের ক্যামেরায় বন্দি করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকেরা। ডুয়ার্সে বেড়াতে এসে জঙ্গল সাফারির পাশাপাশি এমন পাহাড় দর্শন যে একেবারে বাড়তি পাওনা, তা একবাক্যে মেনে নিচ্ছেন পর্যটকেরা।
advertisement
4/5
পর্যটকদের অনেকেই জানিয়েছেন, সাধারণত জঙ্গল আর সবুজের জন্যই ডুয়ার্সে আসা হয়। কিন্তু হঠাৎ করে আকাশ পরিষ্কার থাকায় কাঞ্চনজঙ্ঘার এমন স্পষ্ট দর্শন তাঁদের সফরকে আরও স্মরণীয় করে তুলেছে।
advertisement
5/5
স্থানীয় বাসিন্দা সুজিত কুমার দে বলেন, “ছুটির দিনে এর থেকে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে! চোখের সামনে আকাশের মধ্যে উঁকি দিচ্ছে ঘুমন্ত বুদ্ধ। মনটাই ভালো হয়ে যাচ্ছে। মৃদু হাওয়া বুঝিয়ে দিচ্ছে শীত সত্যিই এসে গেছে। সঙ্গে গরম লিকার চা—সকালের আমেজটাই আলাদা।” শীতের সকালে প্রকৃতি আর পাহাড়ের এই যুগলবন্দি ডুয়ার্সকে যেন আরও একবার নতুন করে চিনিয়ে দিল সকলের কাছে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Kanchenjunga: চোখ খুলতেই কাঞ্চনজঙ্ঘা! ডুয়ার্সে আসার পর্যটকদের জন্য বড় প্রাপ্তি, কুয়াশা কাটতেই দারুণ ভিউ