Kalimpong: পাহাড়ি রাস্তায় আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে চলে যাবেন পাহাড়ি 'এই' ছোট্ট গ্রামে! রইল ঠিকানা
- Published by:Shubhagata Dey
- hyperlocal
- Reported by:SUROJIT DEY
Last Updated:
Kalimpong: কালিম্পং এবং ভুটানের পার্শ্ববর্তী গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুগ্ধ করবে আপনাকে গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদীর জল যা এক কথায় ওষুধের সমান।
advertisement
1/5

*এখানকার জল দূর করে পেটের সমস্যা! প্রকৃতির কোল ঘেঁষে, পাহাড়, নদীর সান্নিধ্যে সাজানো এই দুই সীমান্তবর্তী গ্রামের ছবি আপনাকে পৌঁছে দেবে এক অন্য অভিজ্ঞতায়। পুজোর আগে রইল তারই খোঁজ। সীমান্তের শেষ প্রান্তের সৌন্দর্য ভারত-ভুটান সীমান্তের টডে-টাংটা গ্রাম যেন পাহাড়ি ক্যানভাসে আঁকা এক শিল্পকর্ম। চারদিকে সবুজ আর দূরে ডোকলাম পর্বতের শিখর দেখা যায়। সীমান্তের গ্রাম হয়েও এখানে শান্তির আবহ ছড়িয়ে থাকে। প্রকৃতির এই নিস্তব্ধতা আপনাকে মুহূর্তে মুগ্ধ করবে।
advertisement
2/5
*গ্রামের প্রতিটি কোণায় মিশে আছে ভারতীয় ও ভুটানি সংস্কৃতির ছাপ। ঘরবাড়ি, পোশাক আর স্থানীয় আচার-অনুষ্ঠানে সেই মেলবন্ধন চোখে পড়ে। এ এক ভিন্ন ধরণের অভিজ্ঞতা, যা অন্য কোথাও সহজে মেলে না। ভ্রমণকারীরা তাই এখানে এসে পায় বৈচিত্র্যের স্বাদ।
advertisement
3/5
*ডুরপিনদারা থেকে দেখা যায় গোটা কালিম্পং শহর আর বয়ে চলা তিস্তাপাড়। স্নো-ভিউ আর উপত্যকার দৃশ্য চোখ জুড়িয়ে দেয়। টান্ডা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদীর জলও মন কেড়ে নেয়। স্থানীয়রা বলেন, সেই জল পেটের সমস্যা সারাতেও বেশ কার্যকর।
advertisement
4/5
*ডুয়ার্স ঘোরার পর মালবাজার স্টেশন থেকে এই গ্রামগুলিতে সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায়। পর্যটকদের জন্য কোনও আলাদা ঝামেলা নেই যাতায়াতে। ডুয়ার্স ভ্রমণের সঙ্গে মিলিয়ে এখানে আসা যায় নির্দ্বিধায়। ফলে এই গন্তব্য আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।
advertisement
5/5
*গ্রামে রয়েছে ছোট ছোট হোমস্টে, যেখানে স্বল্প খরচেই থাকা যায়। চারপাশে পাহাড় ঘেরা পরিবেশে এক অনন্য অভিজ্ঞতা মেলে। স্থানীয়দের আন্তরিকতায় ভ্রমণ আরও স্মরণীয় হয়ে ওঠে। কয়েকটা রাত কাটালেই মনে হবে, এটাই আপনার সত্যিকারের শান্তির ঠিকানা।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Kalimpong: পাহাড়ি রাস্তায় আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে চলে যাবেন পাহাড়ি 'এই' ছোট্ট গ্রামে! রইল ঠিকানা