TRENDING:

Johnson & Johnson: বেবি পাউডারে 'ক্যান্সার' বিষ! বিশ্বজুড়ে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’ সংস্থার

Last Updated:
Johnson & Johnson: অত্যন্ত চেনা ও বিশ্বস্ত পাউডারই এবার আর পাওয়া যাবে না বাজারে। কারণ ২০২৩ সাল থেকে এই পণ্য বিক্রি বন্ধ করে দিতে চলেছে জনসন অ্যান্ড জনসন সংস্থা।
advertisement
1/7
বেবি পাউডারে 'ক্যান্সার'! পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত ‘‘জনসন অ্যান্ড জনসন’
শিশুদের যত্নে দুনিয়া জুড়ে মায়েদের এক অপরিহার্য ব্যবহার্য জনসন অ্যান্ড জনসন কোম্পানির ট্যাল্ক পাওডার। কিন্তু সেই অত্যন্ত চেনা ও বিশ্বস্ত পাউডারই এবার আর পাওয়া যাবে না বাজারে। কারণ ২০২৩ সাল থেকে এই পণ্য বিক্রি বন্ধ করে দিতে চলেছে জনসন অ্যান্ড জনসন সংস্থা। দু’ বছর আগেই আমেরিকাতে বন্ধ হয়ে গেছে শিশুদের জন্য এই পণ্য। এবার গোটা বিশ্বেই বন্ধ হতে চলেছে এর বিপণন।
advertisement
2/7
জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই গ্রাহক নিরাপত্তা সংক্রান্ত বহু মামলার ঝামেলায় পড়তে হয়েছে জনসন অ্যান্ড জনসন সংস্থাকে। ২০২০ সালে সংস্থাটি জানিয়ে দিয়েছিল, এই বেবি পাওডার আমেরিকা এবং কানাডায় বিক্রি বন্ধ করবে। কারণ হিসেবে তারা জানায়, এই প্রোডাক্টের নিরাপত্তা নিয়ে নানা ধরনের ভুল তথ্য ছড়িয়েছে বাজারে, যার ফলে এর চাহিদা কমে গিয়েছে অনেকটাই।
advertisement
3/7
উপরোন্ত এই সংস্থার পাউডারে 'ক্যান্সার' জীবাণুর ভয় রয়েছে বলেও আইনি পদক্ষেপ আরও আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে গ্রাহকদের মধ্যে। পরিস্থিতি দেখে এবার বাজার থেকে এই শিশু স্বস্থ্যের সঙ্গে জড়িত পণ্য বাজার থেকে সরিয়ে নেওয়াই সিদ্ধান্ত সংখ্যাটির।
advertisement
4/7
জনসন অ্যান্ড জনসন সংস্থার বিরুদ্ধে এই বেবি পাওডার নিয়ে মোট ৩৮ হাজার মামলা হয়েছে। এর বেশিরভাগেরই দাবি, এই ট্যাল্ক প্রোডাক্ট ব্যবহারে ক্যানসার হয়েছে। কারসিনোজেন নামে এক চেনা অ্যাসবেস্টস দূষিত হওয়াতেই নাকি ক্যানসার হয়েছে। যদিও জনসন অ্যান্ড জনসন সংস্থার তরফে এই দাবি অস্বীকার করা হয়েছে। তারা জানিয়েছে, দশকের পর দশক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা এবং নিয়ামক সংস্থার অনুমোদন বুঝিয়ে দেয় যে এই ট্যাল্ক নিরাপদ এবং এতে অ্যাসবেস্টস নেই। কিন্তু এই বার্তায় যে বিশেষ কাজ হয়নি তা স্পষ্ট। উল্টে দ্রুত গ্রাহকদের বিশ্বাস হারাচ্ছে এই কোম্পানি।
advertisement
5/7
মার্কিন সময় বৃহস্পতিবারই এই আমেরিকার ফার্মাসিউটিক্যাল জায়ান্ট জনসন অ্যান্ড জনসন অবশেষে ঘোষণা করেছে যে এটি ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী তার বিতর্কিত ট্যালক-ভিত্তিক বেবি পাউডার বিক্রি বন্ধ করবে তারা।
advertisement
6/7
সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলে, ‘বিশ্বব্যাপী পোর্টফোলিও মূল্যায়নের অংশ হিসেবে আমরা কর্নস্টার্চ-ভিত্তিক বেবি পাউডার পোর্টফোলিওতে রূপান্তর করার বাণিজ্যিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তারা আরও জানায়, কর্নস্টার্চ-ভিত্তিক বেবি পাউডার ইতিমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্রি হচ্ছে। এর আগে এই পাউডার নিয়ে প্রশ্ন উঠলে, ২০২০ সালে জনসন অ্যান্ড জনসন বলে, তারা আমেরিকা ও কানাডায় তাদের বেবি ট্যালকম পাউডার বিক্রি বন্ধ করবে। কারণ মামলার পরিপ্রেক্ষিতে সেখানে তাদের পণ্যের চাহিদা কমে গিয়েছিল।
advertisement
7/7
প্রসঙ্গত, প্রায় ১৩০ বছর ধরে এ বেবি পাউডার বিক্রি করে আসছিল জনসন অ্যান্ড জনসন। যা কোম্পানিটির পরিবার-বান্ধব একটি ভাবমূর্তি তৈরি করেছে। কিন্তু একের পর এক আইনি মামলার ফলে সেই বিশ্বাস অনেকটাই ভেঙেছে গ্রাহকদের মধ্যে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Johnson & Johnson: বেবি পাউডারে 'ক্যান্সার' বিষ! বিশ্বজুড়ে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’ সংস্থার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল