Teeth Care: দাঁত-মাড়ির সমস্যায় নাজেহাল? মুখের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে কী করবেন আর করবেন না, জেনে নিন
- Published by:Sanchari Kar
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Teeth Care: মুখের স্বাস্থ্য বা ওরাল হেলথ ভাল রাখা আবশ্যক। তা ভাল রাখার জন্য কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয়, জেনে নিন।
advertisement
1/12

মুখের স্বাস্থ্য বা ওরাল হেলথ হল মুখগহ্বর, দাঁত এবং ওরোফেসিয়াল স্ট্রাকচারের অবস্থা। এর মাধ্যমেই মানুষ খাওয়াদাওয়া, শ্বাসপ্রশ্বাস ও কথা বলার মতো জরুরি কাজ করতে পারি আমরা। আর জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে মুখের স্বাস্থ্যজনিত পরিবর্তন দেখা যেতে থাকে। তাই মুখের স্বাস্থ্য বা ওরাল হেলথ ভাল রাখা আবশ্যক। তা ভাল রাখার জন্য কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয়, সেই বিষয়টাই শুনে নেওয়া যাক আইএলএস হাওড়া হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট ওরাল অ্যান্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জন এবং ডেন্টাল বিভাগের প্রধান ডা. অক্ষয় লাধানিয়ার (Dr. Akshay LadhaniaBDS , Cert.Endodontics, Cert.Implantologist) কাছ থেকে।
advertisement
2/12
ওরাল হেলথ এবং হাইজিনের ক্ষেত্রে কী করণীয় আর কী করা উচিত নয়?কী কী করণীয়? নিয়মিত চেক-আপ অথবা প্রতি ৬ মাসে অন্তত একবার চেক-আপ করানো গুরুত্বপূর্ণ। তাতে দাঁতের কোনও সমস্যা থাকলে তা ধরা পড়বে। এই সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম হল - ক্যাভিটি, মাড়ির স্বাস্থ্য, আক্কেল দাঁত অথবা দাঁতের ক্ষয় ইত্যাদি। সময়ে এই সমস্যাগুলির চিকিৎসা হলে তা অনায়াসেই দূর হয়।
advertisement
3/12
ক্যাভিটি, মাড়ির সংক্রমণ এবং মুখের দুর্গন্ধ প্রতিরোধ করার জন্য দিনে অন্তত ২ বার বিশেষ করে রাতে দাঁত মাজতে হবে। দাঁত অথবা মাড়ি কিংবা সামগ্রিক ওরাল হেলথ সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিলে তা উপেক্ষা করা উচিত নয়। সময়ে চিকিৎসা হওয়া জরুরি।
advertisement
4/12
সব বয়সের মানুষদের ভাল ব্র্যান্ডের নরম টুথব্রাশ ব্যবহার করা উচিত। আর টুথপেস্টও ভাল ব্র্যান্ডেরই কেনা উচিত। তাতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল অ্যাকশন এবং ক্লিনিংয়ের সুবিধা আছে কি না, সেটাও দেখে নিতে হবে।
advertisement
5/12
নিয়মিত ২-৫ মিনিট সময় ধরে ব্রাশ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বা বৃত্তাকারে দাঁত মাজতে হবে। আর মাড়ির কাছটা মাজার সময় হালকা হাতে তা করতে হবে।
advertisement
6/12
ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করে দিনে অন্তত একবার ফ্লসিং করা গুরুত্বপূর্ণ। এতে দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাবারের টুকরো পরিষ্কার করা সম্ভব।
advertisement
7/12
মাড়ি এবং মুখের সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য ঘুমোতে যাওয়ার আগে অন্তত একবার ক্লোরহেক্সিডিন সমৃদ্ধ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। এর জন্য ১:১ অনুপাতে জলের মধ্যে মাউথওয়াশ মিশিয়ে নিতে হবে।
advertisement
8/12
প্যারালাইসিস রোগী কিংবা বয়স্কদের জন্য পাওয়ার্ড অথবা রিচার্জেবল ইলেকট্রিক অথবা মোটর ব্রাশ ব্যবহার করা যেতে পারে। দাঁত, মাড়ি অথবা ওরাল ক্যাভিটি সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিলে সব সময় ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
advertisement
9/12
কী কী করা উচিত নয়?চকোলেট, মিষ্টির মতো খাবার খাওয়ার পরে রাতে ঘুমোতে যাওয়া চলবে না। প্রায় তিন মাস ব্যবহার করার পরে টুথব্রাশ বাতিল করতে হবে। এমনকী কোভিড এবং মরশুমি ভাইরাল সংক্রমণের মতো যে কোনও ভাইরাল ইনফেকশন থেকে সেরে ওঠার পরেও টুথব্রাশ বাতিল করা উচিত।
advertisement
10/12
সেনসিটিভিটি অথবা টিথ হোয়াইটেনিং কিংবা দাঁতের সমস্যা হলে চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে। এনামেলের ক্ষয় প্রতিরোধ করার জন্য কোল্ড ড্রিঙ্ক, সোডা-ভিত্তিক ড্রিঙ্ক, সাইট্রাসি ড্রিঙ্ক অথবা প্যাকেটজাত পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে।
advertisement
11/12
ক্যাভিটি প্রতিরোধ করার জন্য মিষ্টি, চিজ এবং রিফাইন করা ময়দাবিশিষ্ট প্রক্রিয়াজাত বেকারির খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। খাওয়ার পরে ব্রাশ করে ধুয়ে ফেলতে হবে। ওরাল কার্সিনোমা প্রতিরোধ করতে তামাক, পান মশলা, সিগারেট থেকে বিরত থাকতে হবে।
advertisement
12/12
ক্যাভিটি রুখতে জিলাটিন, পিনাট বার অথবা বাটার বিশিষ্ট আঠালো খাবার খাওয়া চলবে না। অতিরিক্ত চেপে চেপে ব্রাশ করা একেবারেই উচিত নয়।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Teeth Care: দাঁত-মাড়ির সমস্যায় নাজেহাল? মুখের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে কী করবেন আর করবেন না, জেনে নিন