গরম নাকি ঠান্ডা জল ! স্নান করবেন কিসে? যা জানাল বিশেষজ্ঞরা
- Published by:Akash Misra
- news18 bangla
Last Updated:
ঠান্ডা জলে স্নান করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। যার ফলে বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, গরম জলে স্নান রক্ত সঞ্চালনে বাধা দেয়।
advertisement
1/6

ঠান্ডা জলে স্নান করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। যার ফলে বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, গরম জলে স্নান রক্ত সঞ্চালনে বাধা দেয়। এতে শীত আরো বেশি অনুভূত হয়। ঠান্ডা জলে স্নানের ফলে ধমনীগুলো আরও শক্তিশালী হয়ে রক্তচাপ হ্রাস করে।
advertisement
2/6
ঠান্ডা জলে স্নান করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। যার ফলে বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, গরম জলে স্নান রক্ত সঞ্চালনে বাধা দেয়। এতে শীত আরো বেশি অনুভূত হয়। ঠান্ডা জলে স্নানের ফলে ধমনীগুলো আরও শক্তিশালী হয়ে রক্তচাপ হ্রাস করে।
advertisement
3/6
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, যারা শীতেও নিয়মিত ঠান্ডা জলে স্নান করেন তাদের শরীরের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা বেড়ে যায় এবং বিপাক ক্রিয়ার উন্নতি ঘটে। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়।
advertisement
4/6
পেশির উন্নতিতে সাহায্য করে ঠান্ডা জল। এজন্য খেলোয়াড়রা সবসময় ঠান্ডা জলে স্নান করে থাকেন। যেকোনো খেলা বা শরীরচর্চার পর পেশির ব্যথা দূর করতে ঠান্ডা জলে স্নান যেন একটি অব্যর্থ দাওয়াই।
advertisement
5/6
শীতকালে যখন ঠান্ডা জলে গা ভেজাবেন ততক্ষণাৎ আপনার হার্টবিটও বেড়ে যাবে। অর্থ্যাৎ ঠান্ডা জলের প্রতিক্রিয়া হিসেবে যে গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস ঘটে তা আমাদের শরীরে অক্সিজেন গ্রহণ বাড়িয়ে তোলে। এতে শরীর আরও দ্রুত গরম হয় ও শক্তি সঞ্চার করে।
advertisement
6/6
পুরুষের শুক্রাণু বৃদ্ধি পায় ঠান্ডা জলে স্নান করলে। কারণ ঠান্ডা তাপমাত্রায় শুক্রাণু দ্রুত পরিপূর্ণতা পায়। আর গরম জল শুক্রাণু বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করে।