High Cholesterol Control Tips: দিনে দুটো, ব্যাস...! হাই কোলেস্টেরলের সবচেয়ে সস্তা চিকিৎসা 'এই' ফল! চিকিৎসকরা দিচ্ছেন গ্যারান্টি
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
High Cholesterol Control Tips: মুঠো মুঠো ওষুধ ছাড়ুন! সকালে 'দুটি' করে খান এই ফল! শরীরে বাসা বাঁধা কোলেস্টেরলকে বলুন বাই বাই
advertisement
1/15

কাঁড়ি কাঁড়ি ওষুধ খেলেই ভাল হয়ে যাব। রোগ হলেই বেশিরভাগ মানুষের মনেই ঘুরে ফিরে আসে এই ভাবনা। কিন্তু জানলে অবাক হবেন, আমাদের আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ফল-সবজি থেকে ভেষজ ইত্যাদির নিয়মিত সেবন অনেক ক্ষেত্রেই ম্যাজিকের মতো কাজ করে অনেক লাইফস্টাইল রোগের মোকাবিলায়।
advertisement
2/15
আজ খুব চেনা একটি ফলের দুর্দান্ত উপকারের তথ্য তুলে ধরতে চলেছি এই প্রতিবেদনে যা নিয়ে এমনকি চিকিৎসকরাই দিচ্ছেন বড় পরামর্শ।
advertisement
3/15
আপেল। অত্যন্ত পুষ্টিকর বলে সকলেই চিনি এই ফলটিকে। খাদ্য তালিকায় রাখাও হয় কম-বেশি। কিন্তু জানেন কি কোলেস্টেলের মাত্রা কমাতে ঠিক কী ভাবে কাজ করতে পারে এই ফল?
advertisement
4/15
দ্রুত LDL কোলেস্টেরল কমায় আপেল: আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে তা রক্তের ধমনীকে ব্লক করে দেয়, যার কারণে মানুষের হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
advertisement
5/15
আপনি যদি উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ে সমস্যায় পড়ে থাকেন এবং ওষুধ খেতে খেতে ক্লান্ত হয়ে পড়েন, তাহলে এই আপেল খেয়েই অল্প খরচে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন আপনার কোলেস্টেরল। নিয়মিত সেবনে ম্যাজিকের মতো ফল পাবেন হাতেনাতে।
advertisement
6/15
উচ্চ কোলেস্টেরল রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে এবং বর্তমানে জীবনধারার অনিয়মের কারণে অল্পবয়সি ব্যক্তিরাও এর শিকার হচ্ছেন। কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ফলে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক হতে পারে। এমতাবস্থায় এটি নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। সময়ে সময়ে রক্ত পরীক্ষা করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নির্ণয় করা যায়।
advertisement
7/15
মানুষ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ওষুধের সাহায্য নিলেও অনেক সময় এর থেকে প্রত্যাশিত সুফল পাওয়া যায় না। এমন পরিস্থিতিতে তারা খুব চিন্তিত হয়ে পড়ে এবং এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় খুঁজতে থাকে। এর জন্য তারা নানা ধরনের ঘরোয়া উপায়ও অবলম্বন করেন।
advertisement
8/15
আপনিও কি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের আশায় মুঠো মুঠো ওষুধ খেয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন? তাহলে জেনে নিন কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের সহজ উপায়। এটি অবলম্বন করে আপনি ঘরে বসেই কোনও অর্থ ব্যয় না করে এই সমস্যা থেকে অনেকাংশে মুক্তি পেতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে একটি মাত্র ফল খেতে হবে নিয়মিত, অর্থাৎ প্রতিদিন।
advertisement
9/15
আপনি জেনে অবাক হবেন যে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ২টি আপেল খেলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল (LDL Cholesterol) দ্রুত কমে যায়। না। এমনটা আমরা বলছি না। এমনই তথ্য উঠে এসেছে গবেষণায়। গবেষণার ভিত্তিতে বিজ্ঞানিদের দাবি, আপেল খেলে কোলেস্টেরল কমে যায় ৪০ শতাংশ!
advertisement
10/15
ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অফ রিডিং এবং ইতালির এফইএম ইনস্টিটিউটের গবেষকরা কোলেস্টেরল এবং আপেলের উপর ২০১৯ সালে একটি গবেষণা চালান। এই গবেষণায় তাঁরা বড় সংখ্যক কোলেস্টেরলে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করেন। অংশগ্রহণকারীদের নিয়মিত ২টি করে আপেল খেতে দেওয়া হয়েছিল এবং তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করা হয়েছিল। এই গবেষণায়।
advertisement
11/15
এমনকি এই গবেষণার ফলাফল দেখে বিজ্ঞানীরাও চমকে যান। গবেষণায় জড়িত ব্যক্তিদের কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন দুটি আপেল খাওয়ালে তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা লক্ষণীয়ভাবে ৪০ শতাংশ কমে যায়। সহজ ভাষায়, আপেল খেলে মানুষের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে, যা হার্টের জন্য খুবই উপকারী।
advertisement
12/15
এই গবেষণায় বিজ্ঞানীদের মতে, প্রতিদিন আপেল খাওয়া হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে। আসলে, আপেল খেলে আমাদের রক্তনালীগুলি শিথিল হয় এবং রক্ত চলাচলের উন্নতি ঘটে। আপেলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পলিফেনল এবং ফাইবার থাকে, যার কারণে শরীরে জমে থাকা কোলেস্টেরল দূর হয় দ্রুত।
advertisement
13/15
আপেলে উপস্থিত ফাইবারও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফাইবার শরীরে ফ্যাটি অ্যাসিড তৈরি করে। এই ফ্যাটি অ্যাসিড আমাদের লিভারে উৎপন্ন কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং এর মাত্রা দ্রুত উন্নত হয়। এতে ধমনীর কাজও সহজ হয়। এটি হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
advertisement
14/15
বিশেষজ্ঞদের মতে, তবে শুধুমাত্র আপেল খেলেই আপনার কোলেস্টেরল পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে থাকবে না, এর পাশাপাশি আপনাকে প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে হবে। আপনার খাদ্যতালিকায় মরশুমি ফল ও সবজি রাখুন। এ ছাড়া সময়মতো ঘুমান এবং সময়মতো ঘুম থেকে উঠুন। গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকা থেকে বিরত থাকুন।
advertisement
15/15
বিশেষজ্ঞদের মতে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল রক্ত নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত। যদি আপনার রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে তবে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন এবং চিকিত্সা শুরু করুন। কোলেস্টেরলের ব্যাপারে অসতর্ক হবেন না, তা না হলে তা মারাত্মক আকার নিতে পারে। জীবনের ঝুঁকি থেকে যাওয়ারও আশঙ্কা এড়ানো যায় না।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
High Cholesterol Control Tips: দিনে দুটো, ব্যাস...! হাই কোলেস্টেরলের সবচেয়ে সস্তা চিকিৎসা 'এই' ফল! চিকিৎসকরা দিচ্ছেন গ্যারান্টি