High Cholesterol Control Tips : কয়েক চুমুকেই কেল্লাফতে...! হাই কোলেস্টেরল হুড়মুড়িয়ে কমাবে 'এই' ৫ 'ঘরোয়া' পানীয়! একমাসেই ম্যাজিক
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
High Cholesterol Control : ওষুধ ভুলে যান! ঘুম থেকে উঠেই চুমুক দিন এই ৫ পানীয়ে! হাই কোলেস্টেরল থেকে মুক্তির ম্যাজিক ফর্মুলা!
advertisement
1/9

উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যা: ইস্কেমিক হৃদরোগের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি। এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং সঠিক ডায়েট অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
2/9
উচ্চ কোলেস্টেরল খাদ্য: কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। বিশ্বব্যাপী, ইস্কেমিক হৃদরোগের এক তৃতীয়াংশ উচ্চ কোলেস্টেরলের জন্য দায়ী বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট।
advertisement
3/9
এলডিএল (লো-ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন) কোলেস্টেরলকে 'খারাপ' কোলেস্টেরল বলা হয়, যা আমাদের শরীরের বেশিরভাগ কোলেস্টেরল তৈরি করে। এলডিএল কোলেস্টেরলের উচ্চ মাত্রা হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। 'ভাল' কোলেস্টেরল বা এইচডিএল (উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন) কোলেস্টেরল হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
advertisement
4/9
.ডায়াবেটিসের মতোই, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে কিন্তু দৈনন্দিন খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এখানে ৫ পানীয় সম্পর্কে বিশদে জানানো হল যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনিও পান করতে পারেন।
advertisement
5/9
উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে এই ৫ ঘরোয়া পানীয়:গ্রিন চা: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, গ্রিন টি এলডিএল এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। গ্রিন টি-তে ক্যাটেচিন এবং এপিগালোকাটেচিন গ্যালেটের মতো উপাদান রয়েছে যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ব্ল্যাক টি কোলেস্টেরল কমায় তবে গ্রিন টি থেকে কম কার্যকর কারণ এতে কম ক্যাটেচিন রয়েছে।
advertisement
6/9
বেরি স্মুদি:এই পানীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার-সমৃদ্ধ। এই দুই উপাদান কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। বেশিরভাগ বেরি এই দুটি পদার্থে সমৃদ্ধ। এগুলিতে কম ক্যালোরি এবং চর্বিও কম থাকে। তাই আধকাপ লো ফ্যাট দুধ বা দই, ঠান্ডা জল এবং দু-মুঠো যেকোনও বেরি (স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি বা ব্লুবেরি) মিশিয়ে স্মুদি বানিয়ে নিন। এটি একটি দুর্দান্ত স্বাস্থ্যকর স্মুদি হিসেবে কাজ করবে।
advertisement
7/9
কোকো পানীয়:মেডিকেল নিউজ টুডে অনুসারে, ২০১৫ সালের একটি সমীক্ষা বলছে ১ মাস ধরে প্রতিদিন দু'বার ৪৫০ মিলিগ্রাম কোকো ফ্ল্যাভানলযুক্ত পানীয় পান করা "খারাপ" এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। একইসঙ্গে এই পানীয় "ভাল" এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। তবে খেয়াল রাখবেন, চকোলেট পানীয়তে শর্করা এবং লবণের পরিমাণ কন্ট্রোল করতে ভুলবেন না কারণ এগুলি ওজন বাড়াতে পারে।
advertisement
8/9
টমেটো রস:টমেটোতে থাকা লাইকোপিন এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। টমেটো যখন রসে প্রক্রিয়াজাত করা হয়, তখন লাইকোপিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, এইভাবে এটি কোলেস্টেরল কমাতে আরও উপযুক্ত ও কার্যকরী হয়। টমেটোর রস একইসঙ্গে নিয়াসিন এবং কোলেস্টেরল-হ্রাসকারী ফাইবারের ভাণ্ডার।
advertisement
9/9
সয়াদুধ :এটির খুব উল্লেখযোগ্য প্রভাব নাও হতে পারে তবে ক্রিম বা হাই ফ্যাট দুধের পণ্যের পরিবর্তে সয়া দুধ ব্যবহার করা যায়, যা কম স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
High Cholesterol Control Tips : কয়েক চুমুকেই কেল্লাফতে...! হাই কোলেস্টেরল হুড়মুড়িয়ে কমাবে 'এই' ৫ 'ঘরোয়া' পানীয়! একমাসেই ম্যাজিক