Healthy Lifestyle: রুখবে সানস্ট্রোক...! গরমে শরীর রাখবে হিমশীতল! এক আতরেই হাজার হাজার গুণ! এই সুগন্ধি কোথায় পাবেন?
- Published by:Sanjukta Sarkar
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Healthy Lifestyle: শত শত বছর আগে কনৌজের আতর ব্যবসায়ীরা পোস্তর আতর তৈরি করতেন। একে খস বলে। এই সুগন্ধি শীতকালে তৈরি করা হয়। সাধারণত এটি গ্রীষ্মের মরশুমে ব্যবহৃত হয়।
advertisement
1/10

সারা দেশে কনৌজের পরিচিতি তার সুগন্ধী ব্যবসার জন্য। শুধু দেশই নয়, বরং এই সুবাস ছড়িয়ে পড়েছে সারা বিশ্বেই। ফুলেরই হোক বা প্রসাধনের— সুগন্ধী মানুষকে ভরিয়ে রাখে। কোন প্রাচীন কাল থেকে মানুষ সুগন্ধী ব্যবহার করছে।
advertisement
2/10
শত শত বছর আগে কনৌজের আতর ব্যবসায়ীরা পোস্তর আতর তৈরি করতেন। একে খস বলে। এই সুগন্ধি শীতকালে তৈরি করা হয়। সাধারণত এটি গ্রীষ্মের মরশুমে ব্যবহৃত হয়।
advertisement
3/10
খসের সুগন্ধি একটা শীতলতা এনে দেয় মনে। এর সুগন্ধ মনের শীতলতা বজায় রাখার পাশাপাশি মানসিক চাপ থেকেও অনেকাংশেই মুক্তি দিতে পারে। শুধু তাই নয়, এই সুগন্ধী ওষুধ হিসেবেও কাজ করে।
advertisement
4/10
কনৌজ জেলায় তিনশোরও বেশি ছোট-বড় সুগন্ধি তৈরির কারখানা রয়েছে। শুধু কনৌজ শহরের প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার মানুষ এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত।
advertisement
5/10
খস আসলে পোস্ত থেকে পাওয়া যা, সাধারণত নিম্নভূমি অঞ্চলে পাওয়া যায়। উত্তরপ্রদেশের যেসব এলাকায় খানিকটা শীতলতা থাকে যেমন লখিমপুর অঞ্চলের আশেপাশে, এর উৎপাদন খুব বেশি। সাধারণত পুকুর বা জলাভূমি বা নদীর চরে এই গাছের জন্ম।
advertisement
6/10
খস আতরের বিশেষত্ব— কনৌজে সুগন্ধি তৈরির ইতিহাস কয়েকশ বছরের প্রাচীন। বিশেষত খসের সুগন্ধী এই এলাকায় বিখ্যাত। অন্য সব সুগন্ধির মতোই একটি বড় পাত্রে রেখে প্রস্তুত করা হয় খসের সুগন্ধী। উচ্চ তাপমাত্রায় এটি প্রস্তুত করা হয়। আসলে বাষ্পীভূত করে সুগন্ধি তৈরি করা হয়।
advertisement
7/10
স্বাভাবিক ভাবেই, এর প্রভাব শীতলতা এনে দেয়। তার ফলেই এটি গ্রীষ্মের মরশুমে বেশি ব্যবহার করা হয়। যাঁরা সুগন্ধি সম্পর্কে খুবই সচেতন, তাঁরা দাবি করেন, খসের সুগন্ধি লাগালে সারা শরীরে সতেজতা আসে, মনে শীতলতা আসে। এমনকী এই সুগন্ধি হিট স্ট্রোকের প্রকোপও কমায়।
advertisement
8/10
পোড়া ক্ষতে ওষুধ হিসেবেও কাজ করে এই সুগন্ধি। সাধারণ জ্বালাপোড়ায় অনেকটাই উপশম করে।
advertisement
9/10
বিদেশেও চাহিদা— এই সুগন্ধী খুবই ঠাণ্ডা, তাই উষ্ণ দেশগুলিতে এই সুগন্ধির চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এই সুগন্ধি শুধুমাত্র শীতকালে প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন করা হয় এবং তারপর তা দেশে জোগান দেওয়া হয়। পাশাপাশি আরব, আফ্রিকা এবং উপসাগরীয় দেশগুলিতে সরবরাহ করা হয়।
advertisement
10/10
খরচ কেমন— সুগন্ধি ব্যবসায়ী বিবেক নারায়ণ মিশ্র জানান, কনৌজের সুগন্ধির মধ্যে খস সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় সমস্ত সুগন্ধি প্রস্তুতকারকই এই খসের আতর তৈরি করেন। একমাত্র কনৌজেই এমন উৎকৃষ্ট মানের খস আতর প্রস্তুত করা হয়। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও কনৌজের আতরের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। সাধারণত প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। যার মধ্যে খস রুহ আতর সব থেকে ভাল।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Healthy Lifestyle: রুখবে সানস্ট্রোক...! গরমে শরীর রাখবে হিমশীতল! এক আতরেই হাজার হাজার গুণ! এই সুগন্ধি কোথায় পাবেন?