Tongue: জিভের রং হলুদ, জিভের ডগা লাল...জিভে এই কয়েকটি রং দেখলেই সাবধান! দেহের কোন অঙ্গে সমস্যা? বাসা বেঁধেছে কোন রোগ? জিভ দেখে বুঝে নিন শরীরের হাল
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
Health warning signs in tongue: দেহের মধ্যে চলতে থাকা শারীরিক সমস্যার লক্ষণ ফুটে ওঠে জিভে। জিভের রং-সহ অন্যান্য বিভিন্ন পরিবর্তন দেখে বোঝা যায় শরীরের মধ্যে কোন অঙ্গে বা কী ধরণের সমস্যা চলছে।
advertisement
1/10

শারীরিক সমস‍্যা নিয়ে চিকিত্‍সকের কাছে গেলে, তিনি সবার প্রথমে টর্চ দিয়ে ভাল করে জিভ পরীক্ষা করেন। শরীরের মধ‍্যে সমস‍্যা যাই হোক, সব ছেড়ে জিভই কেন পরীক্ষা করেন ডাক্তারবাবু? কারণ জিভ দেহের স্বাস্থ‍্যের দর্পণ বা আয়নার মতো কাজ করে।
advertisement
2/10
দেহের মধ‍্যে চলতে থাকা শারীরিক সমস‍্যার লক্ষণ ফুটে ওঠে জিভে। জিভের রং-সহ অন‍্যান‍্য বিভিন্ন পরিবর্তন দেখে বোঝা যায় শরীরের মধ‍্যে কোন অঙ্গে বা কী ধরণের সমস‍্যা চলছে। জিভের রহস‍্য খানিক জেনে নিলে, নিজের জিভ ভাল করে দেখে নিজেই বুঝতে পারবেন শরীরে বাসা বেঁধেছে কোনও সমস‍্যা, নাকি সুস্থ রয়েছে শরীর।
advertisement
3/10
আয়ুর্বেদিক নিউট্রিশনিস্ট শ্বেতা শাহ তাঁর ইনস্টাগ্রাম চ‍্যানেলে এই বিষয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট করেছেন। ওই ভিডিওতে তিনি জিভের রং দেখে দেহের সমস‍্যা চেনার কথা বলেছেন। তাঁর মতে জিভের কোন রং কীসের ইঙ্গিত দেয়, জেনে নেওয়া যাক এই প্রতিবেদনে।
advertisement
4/10
শ্বেতা শাহ বলেন, যদি আপনার জিভের রঙ হলুদ, লাল, নীল বা ফ্যাকাশে দেখায় বা জিভে বিশেষ ধরনের দাগ থাকে, তাহলে এটি হালকা ভাবে নেওয়া মোটেই উচিত নয়।
advertisement
5/10
হলুদ জিভ (Yellow Tongue): নিউট্রিশনিস্ট শ্বেতা শাহ জানালেন যদি জিভ হলুদ রঙের দেখায়, তাহলে এটি শরীরে পিত্ত দোষ বাড়ার, এসিডিটি বা বাইল জুসের অসামঞ্জস্যতার সংকেত হতে পারে। এই অবস্থায় প্রতিবার খাবার খাওয়ার পর ৫ তুলসির পাতা এবং ১ এলাচ চিবানো উপকারী হয়। এটি পিত্তকে শান্ত করে এবং হজমে সাহায্য করে।
advertisement
6/10
জিভের ডগা লাল (Red Tip Tongue): যদি আপনার জিভের প্রান্ত লাল দেখায়, তাহলে এটি মানসিক চাপ, হৃদয় বা হরমোনাল পরিবর্তনের লক্ষণ হতে পারে। এই অবস্থায় রাতে বালিশের পাশে গোলাপের পাপড়ি, ব্রাহ্মী এবং ল্যাভেন্ডারের গন্ধযুক্ত কোনও জিনিস রেখে ঘুমোন। এটি মনকে শান্তি দেয় এবং ভাল ঘুম আসে।
advertisement
7/10
ফ্যাকাশে জিভ (Pale Tongue): যদি জিভ খুব বেশি ফ্যাকাশে বা সাদা দেখায়, তাহলে এটি হিমোগ্লোবিনের অভাব, দুর্বলতা বা অ্যানিমিয়ার দিকে ইঙ্গিত করতে পারে। এই অবস্থায় সকালে ভেজানো অঞ্জির এবং একটু গুড় খাওয়া খুবই উপকারী হয়। এটি রক্তের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীরকে শক্তি দেয়।
advertisement
8/10
নীল বা বেগুনি জিভ (Purple/Blue Tint): এই রঙ শরীরে রক্ত প্রবাহ কম হওয়া, অক্সিজেনের অভাব বা বেশি চাপের কারণে হতে পারে। এই অবস্থায় দিনে ১০ মিনিট অনুলোম-ভিলোম প্রণায়াম করুন এবং রাতে গরম দুধে ১ চামচ হলুদ মিশিয়ে পান করুন। এটি রক্ত প্রবাহ উন্নত করে এবং শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়ায়।
advertisement
9/10
গোলাপি জিভ (Pink Tongue): যদি জিভের রং গোলাপি এবং পরিষ্কার হয়, তাহলে এটি ভাল হজমের লক্ষণ। এর অর্থ আপনি সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাপন করছেন। তবুও, শরীরের টিস্যুকে পুষ্টি দেওয়ার জন্য রাতে ১ চামচ দেশি ঘি অবশ্যই নিন।
advertisement
10/10
শ্বেতা শাহ জানালেন, প্রতিদিন সকালে ব্রাশ করার সময় আপনার জিভের দিকে অবশ্যই মনোযোগ দিন। এটি আপনার স্বাস্থ্য পরিস্থিতি জানার একটি সহজ এবং কার্যকর উপায়। যদি রঙে কোনও পরিবর্তন দেখেন, তাহলে বুঝে নিন যে আপনার শরীর কিছু সংকেত দিচ্ছে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Tongue: জিভের রং হলুদ, জিভের ডগা লাল...জিভে এই কয়েকটি রং দেখলেই সাবধান! দেহের কোন অঙ্গে সমস্যা? বাসা বেঁধেছে কোন রোগ? জিভ দেখে বুঝে নিন শরীরের হাল