Health Tips: রোজ মন খারাপ? স্ট্রেস হচ্ছে? এই ভুলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ
- Published by:Ananya Chakraborty
- hyperlocal
- Reported by:Koushik Adhikary
Last Updated:
Health Tips: শরীর ভাল রাখার জন্য আমরা যেমন স্বাস্থ্যের যত্ন নিই, তেমনই মানসিক স্বাস্থ্য যাতে ভাল থাকে সেদিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন
advertisement
1/9

আমাদের শরীর যেমন খারাপ হয়, তেমনই খারাপ হতে পারে মনও। এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয়। শরীর ভাল রাখার জন্য আমরা যেমন স্বাস্থ্যের যত্ন নিই, তেমনই মানসিক স্বাস্থ্য যাতে ভাল থাকে সেদিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন।
advertisement
2/9
কারণ মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হলে একাধিক সমস্যা দেখা দেবে আপনার শরীরে। তাই সময় থাকতেই সতর্ক হওয়া জরুরি। প্রয়োজনে অতি অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। মন খারাপের বিষয়টা একেবারেই অবহেলা করা চলবে না।
advertisement
3/9
চিকিৎসক ডাঃ আলাহিম শেখ জানাচ্ছেন, স্ট্রেস এবং ডিপ্রেশন অর্থাৎ মানসিক চাপ এবং মানসিক অবসাদ- এই দুই বিষয়ই আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে সার্বিক ভাবে খারাপ।
advertisement
4/9
দিনের শুরুতে নিজের জন্য কিছুটা সময় দিন। অন্তত ১৫ থেকে ২০ মিনিট। দিনের শুরুটা করুন মেডিটেশন বা ধ্যান দিয়ে। সেই সময় হাল্কা গান বা মিউজিক চালিয়ে রাখতে পারেন। যেখানে বসে মেডিটেশন করবেন, সেখানে আলো কম এলে ভাল।
advertisement
5/9
শুধু মেডিটেশন করলে হবে না। করতে হবে যোগাসন। যাঁরা জিমে যান নিয়মিত সেই অভ্যাস বজায় রাখুন। নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস সারাদিন আপনাকে চাঙ্গা রাখবে। মানসিক ক্লান্তি থেকে মুক্তি দেবে।
advertisement
6/9
প্রায় রোজই মন খারাপ থাকে। কিছুই ভাল লাগে না। মেজাজ খিটখিটে হয়ে আছে। সবকিছুতেই অনীহা অনুভব করছেন। টানা কয়েকদিন এইসব লক্ষণ দেখা দিলে পরামর্শ নিতে হবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের।
advertisement
7/9
প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। সারাদিন পরিশ্রমের পর একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। সঠিক ভাবে বিশ্রাম না হলে আপনার জীবনে মানসিক চাপ, মানসিক অবসাদ দুই-ই বাড়বে।
advertisement
8/9
মন ভাল রাখতে নিজের কাছের মানুষ, প্রিয়জনদের সংস্পর্শে থাকা জরুরি। তবে ঘনিষ্ঠ গণ্ডীতে কাদের রাখবেন, সেই বাছাইয়ের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। বন্ধু বেছে নিতে ভুল হলে জীবনে চরম বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন।
advertisement
9/9
মানসিক স্বাস্থ্য যাতে ভাল লাগে সেই জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে শরীরচর্চা যেমন প্রয়োজন, তেমনই স্বাস্থ্যকর খাবারও খেতে হবে। আর দিনের শুরুতে পরিকল্পনা করে নিন যে সারাদিন কোন কোন কাজ কখন করবেন। তাহলে আর অসুবিধা হবে না। কাজ ভেস্তে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।