advertisement
1/6

ভাজা হোক কী ঘণ্ট...এককালে প্রথমপাতে শাক ছাড়া বাঙালির মুখে ভাত রুচত না! কিন্তু এখন সে পাট প্রায় চুকেছে! কোনওমতে একপদে খেয়ে অফিস ছুট! অধিকাংশই তো বেঁচে রয়েছেন পিৎজা, পাস্তায়! কিন্তু শাককে অবজ্ঞা করবেন না! সারাবছর নিয়ম করে শাক খেলে, কোনও রোগ ধারেকাছে ঘেঁষবে না! জেনে নিন, কোন শাকের কী কী গুণ-- Photo Source: Collected
advertisement
2/6
পালংশাক- অন্ত্রের ভিতরে জমে থাকা মল সহজে বের করে কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দূর করে। পালং শাকের বীজ কৃমি ও মূত্রের রোগ সারায়। এর কচি পাতা ফুসফুস, কণ্ঠনালীর সমস্যা কমায়, জন্ডিসেও উপকারি। পোড়া ঘায়ে, ক্ষত স্থানে, ব্রণ বা কোনও ব্যথায় ত্বক কালচে হয়ে গেলে টাটকা পালং পাতার রসের প্রলেপ লাগান, উপকার পাবেন। পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, সি, ই এবং আয়রন। এজন্য পালং শাক খেলে রক্তে আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। Photo Source: Collected
advertisement
3/6
লালশাক- রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়। ফলে অ্যানিমিক রোগিদের জন্য খুবই উপকারি। Photo Source: Collected
advertisement
4/6
কলমি শাক- ফোড়া হলে কলমি পাতা আর অল্প আদা বেটে ফোড়ার চারপাশে লাগালে ফোড়া নরম হয়ে, পুঁজ বেরিয়ে শুকিয়ে যায়। পিঁপড়ে, মৌমাছি কিংবা পোকামাকড় কামড়ালে ডগা সহ কলমি শাক বেটে, সেই রস ক্ষতস্থানে লাগালে যন্ত্রণা কমে যায়। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যায় কলমি শাকের সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-বিকাল এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাওয়া যায়। আমাশয় হলেও এই শরবত খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় মহিলাদের শরীরে জলের পরিমাণ বেড়ে যায়। সেই সময়ে কলমি শাক বেশি করে রসুন দিয়ে ভেজে তিন সপ্তাহ খেলে জলের পরিমাণ কমে যায়। প্রসূতি মায়েদের শিশুরা যদি মায়ের দুধ কম পায় তাহলে কলমি শাক ছোট মাছ দিয়ে রান্না করে খেলে মায়ের দুধ বাড়ে। Photo Source: Collected
advertisement
5/6
পুঁইশাক- সর্দি ও কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে দই এবং পুঁইশাক সেদ্ধ করে খেলে উপকার মেলে। এছাড়া পুঁইপাতা থেঁতো করে ব্রণের ওপর লাগালে ব্রণ গায়েব! Photo Source: Collected
advertisement
6/6
সর্ষে শাক - সর্ষে তেলের মতোই, সর্ষে শাকেও প্রচুর পরিমাণে আমিষ ও স্নেহ জাতীয় ভিটামিন রয়েছে। নিয়মিত এই শাক খেলে রক্তে উপকারি কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এছাড়া এই শাক দেহে ভিটামিন ডি তৈরি করতেও সাহায্য করে। Photo Source: Collected