advertisement
1/8

আপনার হজম স্বাস্থ্যের জন্য প্রোবায়োটিক গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনার গাঁটে ভালো ব্যক্টিরিয়া প্রবেশ করিয়ে গাঁটের ক্ষয় রোধ করে। গাঁটে ভালো ব্যক্টিরিয়ার জন্মও ত্বরান্বিত করে প্রোবায়োটিক। শীতে বেশি করে প্রোবায়োটিক খাওয়া দরকার। এর ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি, ভাইরাল, ইস্ট ও ফাঙ্গাসঘটিত রোগ থেকে নিস্তার পাওয়া যায়। প্রোবায়োটিক সকলের জন্যই ভালো। (Photo collected)
advertisement
2/8
এটা ফ্লু-এর মরসুম। তাই সাবধানতার জন্য প্রোবায়োটিক খাওয়া দরকার। এতে শরীরে ভালো ব্যাক্টেরিয়া বৃদ্ধি পেয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। (Photo collected)
advertisement
3/8
কনস্টিপেশন, ব্লটিং ও অ্যাসিডিটি যদি মাঝেমধ্যেই ভোগায় তা হলে আপনার জন্য প্রোবায়োটিক আদর্শ। আপনার হজমশক্তির ট্রাক্টে অসংখ্য ব্যাক্টেরিয়া এমনিতেই বাস করে। (Photo collected)
advertisement
4/8
টিউট্রিশনিস্ট মণীশা অশোকানের মতে, আমাদের ইমিউনিটি সিস্টেমের ৭৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে গাঁট। (Photo collected)
advertisement
5/8
যে কোনও ফার্মেন্টেড খাবার, কলা, কিমচি এবং দই আপনার ডায়েটে রাখতে হবে। (Photo collected)
advertisement
6/8
দই প্রোবায়োটিকের অন্যতম ভালো উৎস। এতে ডায়েরিয়া কমায়। শিশুদের নিয়মিত দই খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে। এতে ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোমও কমে। (Photo collected)
advertisement
7/8
কলাতে প্রচুর প্রোবায়োটিক এবং প্রিবায়োটিক থাকে। এতে প্রচুর পটাশিয়াম থাকায় উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য খুবই ভালো। (Photo collected)
advertisement
8/8
কিমচি একটি কোরিয়ান ডিশ। এর মধ্যে ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাক্টেরিয়া ল্যাক্টোব্যাসিলাস থাকে। এতে আপনার হজম ব্যবস্থাও উন্নত হয়। (Photo collected)