ভুট্টা খান, আয়ু বাড়ান !

রাস্তাঘাটে বের হলেই চোখে পড়ে ঠেলাগাড়িতে পোড়ানো ভুট্টার বেচাকেনা। কেবল খেতেই ভাল নয়, ভুট্টার রয়েছে নানা পুষ্টিগুণও। প্রতি ১০০ গ্রাম ভুট্টায় ১৯ গ্রাম কার্বোহাইড্রেইট, ২ গ্রাম ফাইবার, ৩ গ্রাম প্রোটিন, ১.৫ এর কম চর্বি এবং ৮৬ ক্যালরি থাকে। Photo Source: Collected

অ্যানিমিয়ার ঝুঁকি কমায়: ভুট্টায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে লৌহ বা আয়রন যা রক্তের লোহিত কণার প্রয়োজনীয় খনিজের চাহিদা পূরণ করে। Photo Source: Collected

রক্ত চাপ কমায়: ভুট্টায় রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস যা হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়। Photo Source: Collected

রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ: ভুট্টায় থাকা ফাইটোকেমিক্যাল শরীরে ইন্সুলিনের শোষণ ও নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত থাকে। ডায়াবিটিসের ঝুঁকিও কমে! Photo Source: Collected

শক্তি বর্ধক: মিষ্টি ভুট্টা বা ‘সুইট কর্ন’ আঁশ বা ফাইবার জাতীয় শস্য! এতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেটের যৌগ। ফল, দেরিতে হজম হয় এবং শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে। Photo Source: Collected

দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়: একটা ভুট্টা শরীরে এক টন বিটা ক্যরোটিন সরবারহ করে যা চোখ ও ত্বকের জন্য খুবই ভাল। Photo Source: Collected

তবে, মাথায় রাখুন ভুট্টার কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও কিন্তু রয়েছে। যেমন--‘ইনজেস্টিবল প্রোটিন’ থাকায় ভুট্টা থেকে অনেক সময় অ্যালার্জি হতে পারে। বেশি পরিমাণে খেলে হজমের সমস্যা দেখা দেয়। কাঁচা ভুট্টা খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। অতিরিক্ত ভুট্টা ওজন বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। Photo Source: Collected