advertisement
1/5

যাঁরা আমিষ খাবার খান, প্রোটিন নিয়ে তাঁদের কোনও সমস্যা নেই৷ নিরামিষভোজীদের ক্ষেত্রে প্রোটিনের খুব ভালো সোর্স হচ্ছে নানা ধরনের ডাল৷ যতই প্রোটিন শেক খান না কেন, প্রাকৃতিক খাবারের কোনও বিকল্প হয় না, এ কথা সব সময় মনে রাখবেন৷ তাই রোজের খাওয়ার পাতে কোনও না কোনও ডাল রাখার পরামর্শ দেন বেশিরভাগ ডায়েটিশিয়ান৷ তাই আপনার রোজের খাদ্যতালিকাকে আকর্ষক করে তুলতে ডালের কোনও বিকল্প নেই৷ (Photo collected)
advertisement
2/5
কড়াইশুঁটি/ মটর: দুটোই সমান পুষ্টিকর৷ শীতে তাজা মটরশুঁটি যে কোনও রান্নার স্বাদ বাড়ায়৷ গ্রীষ্মে শুকনো মটর ব্যবহার করাটাই দস্তুর৷ মটর খেতে ভালো তো বটেই, তার মধ্যে প্রচুর ফাইবার আর প্রোটিন আছে৷ আছে ভিটামিন কে আর বি ওয়ান৷ (Photo collected)
advertisement
3/5
প্রচুর ফাইবার আর প্রোটিন থাকার পাশাপাশি রাজমাতে আছে আয়রনও৷ রাজমার ফাইবার রক্তের শর্করা শোষণ পদ্ধতিকে মন্দীভূত করে৷ ফলে ব্লাড সুগারে যাঁরা ভুগছেন, তাঁদের খাদ্যতালিকায় রাজমা আবশ্যক হয়ে উঠতেই পারে৷ (Photo collected)
advertisement
4/5
কাবুলি ছোলা দিয়ে হামাস, স্যুপ, স্যালাড থেকে আরম্ভ করে ছোলে বা চটপটা চাট সবই বানানো যায়৷ ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এই ডাল খুব সহায়ক৷ ঠেকায় কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে৷ (Photo collected)
advertisement
5/5
মসুর আর অড়হর ডাল পুষ্টিগুণের ক্ষেত্রে পাল্লা দিতে পারে মাছ-মাংসের সঙ্গে! মসুর ডাল হজম করা তুলনামূলকভাবে সহজ, রান্নাও হয় তাড়াতাড়ি৷ অড়হর ডালে ডায়েটারি ফাইবার আর ফলিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হওয়ায় তা মহিলাদের জন্য বিশেষ করে খুব ভালো৷ মুগ ডালও সহজেই হজম হয়, তাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডান্টও থাকে৷ (Photo collected)