ঘি নাকি মাখন! সুস্থ থাকতে পাতে রাখবেন কোনটা, বিপদই বা বাড়বে কীসে? জানুন

এক থালা গরম ভাত হোক বা গরম রুটি কিম্বা যেকোনও রান্নায় ঘি দিলেই চমৎকার স্বাদ পাওয়া যায়।

জ্বর থাকলে একদমই ঘি খাওয়া উচিৎ নয়। জ্বরের সময় ঘি খেলে সমস্যা হতে পারে।

গর্ভাবস্থায় ঘি খেতে অনেকেই বারন করেন। কারণ ঘি খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।

আপনি যদি লিভার সিরোসিস, স্প্লেনোমেগালি, হেপাটোমেগালি, হেপাটাইটিস ইত্যাদি লিভার সংক্রান্ত রোগে ভুগলে ঘি খাওয়া একেবারেই চলবে না।

নানা রকম সবজি দিয়ে তৈরি গরম-গরম ধোঁয়া ওঠা চিকেন স্ট্যু কার না ভাল লাগে! তার মধ্যে গলা মাখনের সোনালি আভা যেন আলাদাই মাত্রা যোগ করে। আবার গরমাগরম আলু কিংবা সবজির পরোটার উপর এক দলা মাখন দেখলে জিভে জল আসতে বাধ্য! বোঝাই যাচ্ছে মাখন আমাদের রান্নাঘরের অপরিহার্য অঙ্গ। যা খাবারের স্বাদ, গন্ধ, টেক্সচার বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

নানা রকম সবজি দিয়ে তৈরি গরম-গরম ধোঁয়া ওঠা চিকেন স্ট্যু কার না ভাল লাগে! তার মধ্যে গলা মাখনের সোনালি আভা যেন আলাদাই মাত্রা যোগ করে। আবার গরমাগরম আলু কিংবা সবজির পরোটার উপর এক দলা মাখন দেখলে জিভে জল আসতে বাধ্য! বোঝাই যাচ্ছে মাখন আমাদের রান্নাঘরের অপরিহার্য অঙ্গ। যা খাবারের স্বাদ, গন্ধ, টেক্সচার বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

হলুদ মাখন অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে তা শরীরের সোডিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। যা শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রার জন্য খুব একটা ভাল নয়।

অন্যদিকে যাঁরা রোজ মাখন খেতে পছন্দ করেন, তাঁরা যদি পরিমিত পরিমাণে সাদা এবং হলুদ মাখন খান, তাহলে সেটা ক্ষতিকর নয়। বরং নিরাপদই। তবে বিশেষজ্ঞরা সাদা মাখন খাওয়ারই পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আসলে সাদা মাখনের সবথেকে ভাল ব্যাপার হচ্ছে, এটা বাড়িতেই বানানো যায়।

মোদ্দা কথা হল অপরিমিত পরিমাণে কোনওটাই খাওয়া উচিত কিনা৷ তবে বিশদ জানতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷