শীতে কলকাতায় খুলল পূর্ব ভারতের প্রথম পপ-আপ ক্যাফে, 'উইন্টার লেন'
- Published by:Simli Raha
- news18 bangla
Last Updated:
এক কথায় তিন মাসের ক্যাফে। শীত ফুরোলেই ভ্যানিস। হঠাৎ করে তৈরি হওয়া, আবার হঠাৎ করে মিলিয়ে যাওয়া। এক বছর পর আবার ফিরে আসা।
advertisement
1/7

• শীতের পড়ন্ত বিকেলে প্রিয় মানুষকে সঙ্গে নিয়ে যদি ঘরোয়া পরিবেশে বসে একটু সময় কাটানো যায় তাহলে মন্দ কী। আর সঙ্গে পকেটের সাধ্যমত খানাপিনা। "একান্ত আপন" এই সময়টা যদি হয় কোনও ক্যাফে তাহলে তো বিষয়টা জমে যেতে কয়েক মুহূর্তেই।
advertisement
2/7
• একদম বাড়িতে তৈরি রান্না আর বাড়ির মধ্যেই ক্যাফে এরিয়া। ঠিক তিন মাসের জন্য। এক কথায় তিন মাসের ক্যাফে। শীত ফুরোলেই ভ্যানিস। এই ভাবনা থেকে লেক টেরেসে তৈরি হয়েছে পূর্ব ভারতের প্রথম পপ-আপ ক্যাফে ‘উইন্টার লেন’।
advertisement
3/7
• পপ-আপ ক্যাফেগুলো ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া কিংবা কিউবার মতো দেশে অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে উইন্টার লেন কলকাতার এই প্রথম কোনও পপ-আপ ক্যাফে। এই ক্যাফেগুলো সাধারণত বছরের নির্দিষ্ট সময়ের জন্য খোলা হয় আর সেই সিজনের জনপ্রিয় বিভিন্ন খাবার, স্ন্যাকস এবং পানীয় পরিবেশন করা হয়।
advertisement
4/7
• পপ-আপ ক্যাফেগুলোর বৈশিষ্ট্য হল প্রতি সাত থেকে পনেরো দিন অন্তর খাবারের আইটেমগুলোর পরিবর্তন। সঙ্গে দেওয়া হবে দারুণ অফারও। প্রতি রবিবার হবে "সিক্রেট মেন্যু"-র দিন। ইউরোপ ঘরানায় কলকাতায় প্রথমবার পপ আপ ক্যাফে। হঠাৎ করে তৈরি হওয়া, আবার হঠাৎ করে মিলিয়ে যাওয়া। এক বছর পর আবার ফিরে আসা। বাঙালির কাছে প্রিয় উৎসবের মত এই ধরনের পপ-আপ ক্যাফে। হাতে বই। আর প্লেটে হট চকোলেট। গরম গরম ডিমের কচুরি। ভোজনরসিক বাঙালিকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত উইন্টার লেন।
advertisement
5/7
• ক্যাফের কর্ণধার পারমিতা কারাটির মতে, "দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার ফসল এটা। কম খরচে নিজের বাড়িতেই তৈরি করা যায় এই কফি শপ। নিউ নর্ম্যালে স্বাস্থ্যবিধি মাথায় রেখে এই ধরণের ক্যাফে মানুষকে সুবিধা দেবে। বাড়িতে তৈরি রান্না। ঘরোয়া পরিবেশে বসে খাওয়া দাওয়া। শীত চলে গেলে আবার এক বছরের অপেক্ষা।"
advertisement
6/7
• ১৮ ডিসেম্বর থেকে লেক টেরেস রোডে পথ চলা শুরু হয়েছে উইন্টার লেনের। চলবে ২০২১-এর ১৮ মার্চ পর্যন্ত। প্রত্যেকদিন বিকেল পাঁচটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত খোলা থাকবে। শুরুর দিনই ক্যাফেতে উপস্থিত ছিলেন শিল্পী সুজয়প্রসাদ চট্টোপাধ্যায় ও মানবাধিকার কর্মী রত্নাবলি রায়। সুজয় প্রসাদ চট্টোপাধ্যায় জানান, "অন্যান্য ক্যাফে থেকে এই ক্যাফে এরিয়ার পরিবেশ সম্পূর্ণ আলাদা। ভিড় এড়িয়ে একান্তে সময় কাটানো যায়। এখানকার মানুষ অনেক আন্তরিক হয়। ইউরোপে বহুবার এরকম জায়গায় সময় কাটিয়েছি। কলকাতায় সেই পরিবেশ দেখে মুগ্ধ হচ্ছি।"
advertisement
7/7
• সঙ্গে প্রিয়জন। সামনে রকমারি খাবার। শীতের সন্ধেয় জমাটি আড্ডার গন্তব্য হতেই পারে লেক টেরেসের ‘উইন্টার ক্যাফে’।