Fishes Not To Eat: বাজারে এই মাছ দেখলেই পালান, গলিয়ে দেয় পাকস্থলী, পচিয়ে দেয় লিভার,পারদ জমায় পেটে,প্যারালিসিস পর্যন্ত হতে পারে
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
অনেক দেশে কাঁচা মাছ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। তবে আমাদের দেশের আবহাওয়ায় কাঁচা মাছ খাওয়া উচিত নয়। পেট ব্যথা হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে কাঁচা মাছে জীবাণু থাকতে পারে, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এমনকি, কাঁচা মাছ খেলে প্রাণহানি পর্যন্ত হতে পারে
advertisement
1/10

মাছ পুষ্টিগুণের ভাণ্ডার! প্রোটিনে ভরপুর! মাছের উৎস, চর্বির পরিমাণ ও আঁশ অনুযায়ী মাছকে নানা প্রকারে ভাগ করা যায়। যেমন, রুই, কাতলা, কই, পুঁটি মিষ্টিজলের মাছ। অন্যদিকে রূপচাঁদা, লইট্টা, ভেটকি, ইলিশ নোনাজলের মাছ। কম চর্বিযুক্ত মাচের মধ্যে রয়েছে মাগুর, টাকি, শিং। বেশি চর্বিযুক্ত মাছের মধ্যে রয়েছে পাঙাশ, চিতল, ভেটকি, ইলিশ। মাছ খাওয়া নিঃসন্দেহে উপকারী, তবে মাথায় রাখবেন, সব মাছ কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়।
advertisement
2/10
প্রতিদিন মাছ খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ঠিক কতটা উপকারী? মাছে প্রোটিন থাকে। মাছ যদি নিয়মিত পরিমাণ বুঝে খাওয়া যায় তবে কোনও ক্ষতি হবে না। তবে ইলিশ, পাঙ্গাস বেশি খেলে পেট খারাপ হতে পারে।
advertisement
3/10
অনেক দেশে কাঁচা মাছ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। তবে আমাদের দেশের আবহাওয়ায় কাঁচা মাছ খাওয়া উচিত নয়। পেট ব্যথা হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে কাঁচা মাছে জীবাণু থাকতে পারে, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এমনকি, কাঁচা মাছ খেলে প্রাণহানি পর্যন্ত হতে পারে।
advertisement
4/10
মাছ খাওয়ার উপকারিতা যেমন অঢেল, তেমনি এমন মাছ-ও আছে যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। বাজারে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি মাছ যে-গুলিতে খুব বেশি পরিমাণে পারদ থাকে। ফলে, সেই মাছগুলি খেলে পেটে পারদ জমা হতে থাকে, যার থেকে দেখা দেয় একাধিক গুরুতর রোগ। পাশাপাশি, বাড়ায় হার্টের অসুখ, কোলেস্টেরল, ক্যানসার এমনকি প্যারালিসিসের ঝুঁকি! জেনে নিন কোন কোন মাছ খাওয়া এড়িয়ে চলবেন--
advertisement
5/10
টুনা: টুনা মাছে ভিটামিন বি-৩ , বি- ১২, বি-৬ , বি-১, বি-২ এবং ভিটামিন ডি-এর মত মাল্টি ভিটামিন থাকে। কিন্তু ম্যাকারেলের মত টুনা মাছেও পারদ খুব বেশি থাকে। কাজেই এই মাছ খেলে পেটে পারদ জমা হতে থাকে, গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে বেশি সময় লাগে না। এছাড়াও, এই সামুদ্রিক মাছগুলিকে হরমোন এবং অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেক্ট করা হয় যা শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে।
advertisement
6/10
সার্ডিন: এটিও টুনা ও ম্যাকারেলের মত আরেকটি সামুদ্রিক মাছ। এই মাছে সবথেকে বেশি পারদ থাকে যা শরীরের জন্য খুব ক্ষতিকর
advertisement
7/10
তেলাপিয়া: চাহিদা বেশি বলে তেলাপিয়া খামারে চাষ করা হয়। এক-একটা খামারে বিপুল মাছ চাষ করা হয়। এই মাছেদের খাবার হিসেবে বাজারের বিক্রি হওয়া মাছের খাবার দেওয়া হয় না। খাবার হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেওয়া হয় হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা। এই খাবার খেয়ে রোগজীবাণু শরীরে বয়ে বেড়ায় তেলাপিয়া। আর সেই মাছ খেলে মানুষের হৃদরোগ, পক্ষাঘাত, হাঁপানিও হতে পারে। বেড়ে যায় হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি। তেলাপিয়া মাছে প্রোটিনের মাত্রা খুব কম এদের শরীরে ডিবুটাইলিন নামের এক প্রকার কেমিক্যাল জমা হয়। এই ডিবুটাইলিন থেকে হাঁপানি, অ্যালার্জি হতে পারে।
advertisement
8/10
তেলাপিয়া মাছ খেলে শরীরের মেদ বাড়ে। এ ছাড়া তেলাপিয়া মাছের শরীরে ডাই-অক্সিন থাকে। খামারের তেলাপিয়ার শরীরে এই ডাই-অক্সিনের মাত্রা ১১ গুণ বেশি। খামারে চাষ করা তেলাপিয়া থেকে নানারকম ব্যাকটেরিয়াঘটিত রোগ হতে পারে। যেমন stretococcus iniae ও কলমনারিস ডিজিজ। তেলাপিয়া মাছের দেহে পাওয়া যায় বিভিন্ন কীটনাশক যা মানব-দেহে নানা জটিলতার সৃষ্টি করে। ২০০৮ সালের একটি গবেষণা পত্র বলছে, তেলাপিয়া মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা সিক্স আছে, যার ফলে হাঁপানি, বাঁত ও প্রদাহজনিত অসুখ বাড়ে। ওমেগা সিক্স হার্টের অসুখের অন্যতম কারণ। ব্লাড প্রেশার বাড়িয়ে দেয়, হার্টে রক্ত জমাট বাঁধায় যার থেকে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
9/10
ক্যাটফিশ: এই মাছ খামাড়ে চাষ হয় এবং স্বাদ ও আকারে বড় করতে নানারকম রাসায়নিক প্রয়োগ করা হয় এই মাছেদের উপর। রাসায়নিক ও কীটনাশক ব্যবহারের ফলে এই ধরণের মাছ খাওয়ায় ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
10/10
ম্যাকারেল: ম্যাকরেল মাছে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-ডি থাকে, কিন্তু এক-ই সঙ্গে এই মাছে থাকে পারদ। কাজেই এই মাছ খেলে পেটে পারদ জমা হতে থাকে যার ফলে একাধিক বিপজ্জনক রোগ হতে পারে
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Fishes Not To Eat: বাজারে এই মাছ দেখলেই পালান, গলিয়ে দেয় পাকস্থলী, পচিয়ে দেয় লিভার,পারদ জমায় পেটে,প্যারালিসিস পর্যন্ত হতে পারে