Egg Facts: নষ্ট ডিম খাচ্ছেন না তো...? 'ভাল' - 'খারাপ' চিনবেন কী করে? ঠকার আগে জানুন দুর্দান্ত সহজ ৪ উপায়!
- Published by:Ananya Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Egg Interesting Facts: ডিম খেতে কে না ভালবাসে! পুষ্টিগুণে ভরপুর ডিম গোটা বিশ্বের মানুষের পছন্দের খাবার! তাহলে দেখুন তো ডিম সম্পর্কিত এই প্রশ্নগুলির উত্তর আপনার কাছে আছে কিনা?
advertisement
1/12

অনেকে বাজার থেকে ডিম এলেই সেই ডিম নিয়ে সোজা ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখেন। আমরা অনেকেই ভাবি তাতে ডিম সতেজ অর্থাৎ ফ্রেশ থাকে। যদিও অনেকেই কিন্তু বিশ্বাস করেন যে ডিম ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। আর এই নিয়েই অনেকের মনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। যদি আপনার মনেও এরকম সংশয় থেকে থাকে তবে আপনি এই প্রতিবেদনেই পেয়ে যাবেন উত্তর।
advertisement
2/12
সকালে কাজে যাওয়ার তাড়াহুড়োর সময়ে চটজলদি ব্রেকফাস্ট বানাতে গিয়েই হোক বা বাজারের সবজির ঝুড়ি খালি থাকলেই হোক হেঁশেলের দুর্দান্ত কার্যকরী বন্ধু নিঃসন্দেহে ডিম।
advertisement
3/12
সকালের জলখাবারের তালিকায় ডিম না থাকলে অনেকেই চোখে সর্ষে ফুল দেখেন। সস্তা ও পুষ্টি দুটির সামঞ্জস্য বজায় রেখে আমাদের স্বাস্থ্যের দেখভালে ডিমের জুড়ি মেলা ভার।
advertisement
4/12
আর এই অগতির গতি, 'ডিম' আনতে যাতে বারবার বাজারে ছুটতে না হয়, সেইজন্য অনেকেই ঘরে ডিম মজুদ করেও রাখেন। কিন্তু কী ভাবে? ডিম ফ্রিজে রাখা কি নিরাপদ? ডিম সংরক্ষণের সঠিক উপায় কী? ডিম খারাপ হলে কী ভাবে শনাক্ত করা যায়? এমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর নিয়ে এসেছি আজ এই প্রতিবেদনে-
advertisement
5/12
ডিম কেন ফ্রিজে রাখা উচিত নয়? ডিমে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনের মতো পুষ্টি উপাদান থাকে, যার কারণে চিকিৎসকরা এগুলি খাওয়ার পরামর্শ দিলেও এসব উপাদানের কারণে ডিম নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকে। তাই ডিম বেশিক্ষণ ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। এ ধরনের ডিম স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ডিম এনে তা অবিলম্বে ব্যবহার করে শ্রেয়।
advertisement
6/12
কোন তাপমাত্রায় ডিম ফ্রিজে রাখা উচিত? রেফ্রিজারেটরে রাখা ডিম ৩ থেকে ৫ সপ্তাহের জন্য তাজা থাকে। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি রাখুন। ডিমগুলিকে সাধারণ ঘরের তাপমাত্রায় রাখলে বেশ কয়েকদিন তা খাওয়ার উপযোগী থাকে। তবে সাধারণত ডিমের আয়ু এক মাস হতে পারে। তবে ডিম বাইরের তাপমাত্রায় রাখলে তা ৭ দিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়।
advertisement
7/12
ডিমে কোন ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে? ডিমে সালমোনেলা নামক ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, যা সাধারণত উষ্ণ রক্তের প্রাণী এবং পাখিদের অন্ত্রে পাওয়া যায়। এই ব্যাকটেরিয়া ডিমে থাকলে তা মানুষের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।
advertisement
8/12
সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া ডিমের কুসুম এবং ডিমের খোসাকে সংক্রমিত করতে পারে। আক্রান্ত ডিম খেলে বমি, ডায়রিয়া, জ্বর, মাথাব্যথা হতে পারে, তাই ডিম সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি।
advertisement
9/12
নষ্ট ডিম চিনবেন কিভাবে? জল ভর্তি পাত্রে ডিম প্রথমে ডুবিয়ে রাখুন। ডিমটি যদি সোজা জলের নিচে পড়ে যায় তাহলে এর মানে ডিমটি তাজা। অন্যদিকে, ডিম পুরনো হলে তা পাত্রের নীচে ডুবে গিয়ে আবার ভেসে ওঠে। ডিম জলে ভাসতে শুরু করলে বুঝবেন ডিম খারাপ হয়ে গিয়েছে।
advertisement
10/12
এ ছাড়া ডিম কানের কাছে এনে ঝাঁকিয়ে নিতে পারেন। যদি ছিটকে পড়ার শব্দ হয় তবে বুঝতে হবে ডিমটি খারাপ হয়ে গিয়েছে। কারণ, একটি ফ্রেশ ডিম নাড়ালে খুব বেশি শব্দ হয় না।
advertisement
11/12
একটি বাটি বা প্লেটে ডিম ফাটিয়ে নিন। অদ্ভূত বিজাতীয় একটা গন্ধ থাকলে বুঝবেন ডিমটি খারাপ হয়ে গিয়েছে।
advertisement
12/12
সিদ্ধ করার পর ডিমের কুসুমের চারপাশে যদি সবুজ বা লাল রিং তৈরি হয় তবে ডিমটি স্বাস্থ্যকর এবং একদম ভাল আছে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Egg Facts: নষ্ট ডিম খাচ্ছেন না তো...? 'ভাল' - 'খারাপ' চিনবেন কী করে? ঠকার আগে জানুন দুর্দান্ত সহজ ৪ উপায়!