রোজের এই খাবারগুলিই খাই আমরা! কিন্তু উপকার নয়, এঁদের জন্য বিষের সমান! গলিয়ে পচিয়ে দেয় Kidney...! ছোট্ট লক্ষণটিই প্রাণঘাতী হতে পারে
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Kidney Disease: পরিবর্তিত জীবনযাত্রা, অসম খাদ্যাভ্যাস এবং ক্রমবর্ধমান রোগের কারণে কিডনির সমস্যা দ্রুত বাড়ছে। সঠিক সময়ে সাবধানতা অবলম্বন না করলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত ও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
advertisement
1/9

*কিডনি আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তারা রক্ত ফিল্টার করে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ এবং অতিরিক্ত জল বের করে দেয়। এই প্রক্রিয়া আমাদের শরীরকে পরিষ্কার রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
advertisement
2/9
*তবে পরিবর্তিত জীবনযাত্রা, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং ক্রমবর্ধমান রোগের কারণে কিডনির সমস্যা দ্রুত বিকাশ লাভ করছে। সময়মতো মনোযোগ না দিলে কিডনি স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং ডায়ালাইসিস বা কিডনি প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।
advertisement
3/9
*কিডনি নষ্টের প্রধান কারণ: ডঃ সুমন্ত গুপ্ত লোকাল ১৮-এর সঙ্গে কথা বলে কিডনি ক্ষতির প্রধান কারণগুলি ব্যাখ্যা করেছেন। উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস কিডনি সমস্যার প্রধান কারণ। দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে কিডনিতে থাকা রক্তনালী দুর্বল হয়ে পড়ে। এতে কিডনি তাদের কাজ সঠিকভাবে করতে সক্ষম হয় না।
advertisement
4/9
*অন্যান্য কারণ রয়েছে যা কিডনির ক্ষতি করতে পারে, তার মধ্যে অন্যতম ব্যথানাশক ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঘন ঘন ব্যথানাশক ওষুধ সেবন কিডনির মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। জল কম পান করা কিডনির সমস্যা তৈরি হওয়ার কারণ। শরীর পর্যাপ্ত জল না পেলে টক্সিন বের হয়ে যায় না, সেগুলো কিডনিতে জমা হয়।\
advertisement
5/9
*ধূমপান ও মদ্যপান: ধূমপান ও মদ্যপান সরাসরি কিডনির ক্ষতি করতে পারে।অতিরিক্ত ওজন কিডনির উপর অতিরিক্ত বোঝা চাপিয়ে দেয় এবং তাদের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে। কারও কারও ক্ষেত্রে বংশগত কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
advertisement
6/9
*মূত্রনালীর সংক্রমণঃ ইউটিআই: ঘন ঘন বা চিকিৎসাবিহীন মূত্রনালীর সংক্রমণও কিডনির ক্ষতি করতে পারে। আপনার রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করুন। যাদের ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি।
advertisement
7/9
*প্রতিদিন পর্যাপ্ত জল পান করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায় এবং কিডনি পরিষ্কার থাকে। অত্যধিক লবণ, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং তেল-ভাজা খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। ফলমূল, শাকসবজি এবং লবণ কম এমন খাবার খান। ব্যায়াম, ওজন নিয়ন্ত্রণ জরুরি। দৈনন্দিন জীবনে নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
advertisement
8/9
*ওষুধ ব্যবহারে সতর্ক হোন: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ, বিশেষ করে ব্যথানাশক ওষুধ খাবেন না। ধূমপান এবং মদ্যপান থেকে দূরে থাকুন: এই দুটি অভ্যাস থেকে দূরে থাকা জরুরি কারণ তারা সরাসরি কিডনির ক্ষতি করতে পারে।
advertisement
9/9
*যাদের ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তাদের সময়ে সময়ে কিডনি ফাংশন পরীক্ষা করা উচিত। একটু যত্ন ও সচেতনতাই পারে কিডনির মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে রক্ষা করতে। স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করে এবং নিয়মিত পরীক্ষা করে কিডনির ক্ষতির ঝুঁকি অনেকাংশে প্রতিরোধ করা যায়। আপনার কিডনি সুস্থ থাকলেই আপনি সুস্থ থাকবেন।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
রোজের এই খাবারগুলিই খাই আমরা! কিন্তু উপকার নয়, এঁদের জন্য বিষের সমান! গলিয়ে পচিয়ে দেয় Kidney...! ছোট্ট লক্ষণটিই প্রাণঘাতী হতে পারে