Durga Puja Trip: প্রকৃতির রূপ ধোঁয়ায় মোড়া, মার্বেলের বুকে ঠিকরে পড়ে চাঁদের আলো, পুজোয় গন্তব্য হোক এই জলপ্রপাত
- Published by:Shubhagata Dey
- local18
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
Durga Puja Travel: ভেড়াঘাটের পাথর কালক্রমে ইতিহাসে পরিণত হয়েছে। ১০০ ফুট উঁচু মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি এই ঘাটটিকে প্রকৃতি নিজে বিশেষ করে তুলেছে। এই মার্বেলগুলিতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, তাই এই পাথরগুলি নরম।
advertisement
1/7

*মধ্যপ্রদেশে এমন একটি জায়গা আছে যার সামনে বিদেশি দর্শনীয় স্থানগুলোও ফিকে মনে হতে পারে। জবলপুরের ভেড়াঘাট এমনই একটি সুন্দর স্থান। এই ছোট শহরের চারপাশে মার্বেল পাথর আর সবুজ গাছের সারি। জায়গাটি এতটাই মনোরম যে, সেখানে ইতিমধ্যেই অনেক ছবির শ্যুটিং হয়েছে। মানুষ এই জায়গাটিকে নৌকা চালানোর জন্যও সেরা বলে মনে করেন। এই ঘাটের পাথরকেও মানুষ মায়াবি বলে মনে করেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/7
*ভেড়াঘাট কেন বিশেষ? ভেড়াঘাটের পাথর কালক্রমে ইতিহাসে পরিণত হয়েছে। ১০০ ফুট উঁচু মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি এই ঘাটটিকে প্রকৃতি নিজে বিশেষ করে তুলেছে। এই মার্বেলগুলিতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, তাই এই পাথরগুলি নরম। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/7
*এই ঘাটের একটি জলপ্রপাতও খুব বিখ্যাত। নাম ধুঁয়াধর জলপ্রপাত। এতে জল এত দ্রুত প্রবাহিত হয় যে ধোঁয়ার মতো মনে হয়। ভেড়াঘাটে নির্মিত চৌষট্টি যোগিনী মন্দিরও দেশের এক ঐতিহাসিক সম্পদ। এখানে ৬৪টি যোগিনীর মূর্তি রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/7
*ইতিহাসবিদ জয়ন্ত ভার্মা বলেছেন, দেশের দুটি নদী বঙ্গোপসাগরের পরিবর্তে আরব সাগরে পড়েছে। একটি তাপ্তি এবং অন্যটি নর্মদা। কোটি কোটি বছর আগে যে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল এবং যে লাভা প্রবাহিত হয়েছিল তা নরম পাথরে পরিণত হয়ে এই ঘাট তৈরি। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/7
*মানুষ কয়েক ফুট উঁচু এই শিলাকে জাদুশিলা বলে মনে করেন। নদীর পথ পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাথরের আকারও পরিবর্তন হয়। এই পাথরগুলো বাইরে থেকে দেখতে কালো এবং ভেতর থেকে সাদা। রাতে এখানকার দৃশ্য দ্বিগুণ সুন্দর হয়ে ওঠে। চাঁদের আলোয় মার্বেলের ঘাটকে খুব সুন্দর দেখায়। কিছুদিন আগে ভেড়াঘাটে ডাইনোসরের ফসিল পাওয়া গিয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/7
*কিছুদিন আগেও লাইমলাইটে ছিল ভেড়াঘাট। শাহরুখ খান এবং তাপসী পান্নুর ছবি 'ডানকি'-তে এই জায়গাটি দেখা গিয়েছিল। এছাড়াও মহেঞ্জোদাড়ো, প্রাণ যায় পর বচন না যায়, অশোকা, জিস দেশ মে গঙ্গা বহতি হ্যায় এবং ববির মতো ছবির শুটিংও হয়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/7
*ভেড়াঘাটে যেতে হলে আমাদের নামতে হবে জবলপুর রেলস্টেশন ও বাসস্ট্যান্ডে। এই জায়গাটি জবলপুর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে। এই শহরের নিজস্ব বিমানবন্দরও রয়েছে। ভেড়াঘাটে যাওয়ার জন্য রোপওয়ের বিকল্পও আছে। ঘাটে নৌকায় চড়ে প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলো আরও কাছ থেকে দেখা যায়, টিকিটের মূল্য মাত্র ২০০ টাকা। সংগৃহীত ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Durga Puja Trip: প্রকৃতির রূপ ধোঁয়ায় মোড়া, মার্বেলের বুকে ঠিকরে পড়ে চাঁদের আলো, পুজোয় গন্তব্য হোক এই জলপ্রপাত