Dog Health: বাড়ির পোষা কুকুর হোক বা পথকুকুর, মারা যাচ্ছে হুহু করে! কারণ হল পার্ভো ভাইরাস! বুঝবেন কী করে, প্রিয় পোষ্যকে বাঁচাতে কী করবেন?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Dog Health: এটি কুকুরদের মারাত্মকভাবে সংক্রমিত করতে পারে এবং অসুস্থ করে দিতে পারে।
advertisement
1/9

ইদানীং কালে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় পথকুকুর হোক বাড়ির পোষ্য, মারা যাচ্ছে প্রচুর কুকুর। পশু চিকিৎসকরা বলছেন, এর কারণ পার্ভো ভাইরাস। পারভো ভাইরাস নানা ধরনের হতে পারে। তাতে মানুষ বা অন্য যে কোনও প্রাণীই আক্রান্ত হতে পারে। তবে আমরা সচরাচর যে পার্ভো ভাইরাসের কথা শুনি, সেটি কুকুরদের সংক্রমণকারী পার্ভো।
advertisement
2/9
পথকুকুর কেবল নয়, বাড়ির পোষা কুকুরও আক্রান্ত হতে পারে পার্ভো ভাইরাসে। সঠিকক সময়ে পোষ্যকে প্রতিষেধক না দিলেই এই রোগের আশঙ্কা থাকে। মূলত ৬ মাস বয়সের পর থেকেই পার্ভোতে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। বেশ কিছু লক্ষণও দেখা দিতে থাকে পোষ্যের শরীরে।
advertisement
3/9
এটি কুকুরদের মারাত্মকভাবে সংক্রমিত করতে পারে এবং অসুস্থ করে দিতে পারে। সময়ে চিকিৎসা না হলে প্রাণহানীর আশঙ্কাও থাকে। হালে এই ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। পাড়ার কুকুর, রাস্তার কুকুর থেকে বাড়ির কুকুর, যে কোনও কুকুরই এতে আক্রান্ত হতে পারে।
advertisement
4/9
কী এই পারভোভাইরাস? এটি প্রচণ্ড সংক্রামক একটি ভাইরাস। মূলত কুকুদেরই এটি সংক্রমিত করে। ব্যাপক মাত্রায় ডায়েরিয়া বা পেটের গণ্ডগোল, বমি, শরীর শুকিয়ে যাওয়া বা ডিহাইড্রেশন এই ভাইরাসে সংক্রমণের প্রধান উপসর্গ।
advertisement
5/9
এই রোগের লক্ষণগুলি কী কী? এতে প্রথমেই আক্রান্তের খিদে কমে যায়। বমি, পেটের গণ্ডগোল, রক্ত পায়খানা শুরু হয়। শরীরে কোনও জোর থাকে না। তার সঙ্গে চলে জ্বর। বড় কুকুরের তুলনায় ছোট বাচ্চা কুকুরেরা বেশি কাহিল হয়ে পড়ে এতে। তাদের অবস্থা বাড়াবাড়ি রকমের খারাপ হয়ে যেতে পারে এই সংক্রমণে।
advertisement
6/9
কীভাবে চিহ্নিত করা হয়? প্রাথমিক লক্ষণ দেখেই চিকিৎসরা রোগটি চিহ্নিত করতে পারেন। প্রয়োজনে মলপরীক্ষা, রক্তপরীক্ষার সাহায্য নেওয়া হয়।
advertisement
7/9
চিকিৎসার পদ্ধতি কী কী? এই রোগের কোনও ওষুধ নেই। আক্রান্ত কুকুরকে নানাভাবে সাহায্য করাই একমাত্র রাস্তা। যেমন স্যালাইন দেওয়া, বমি বা পেটের গণ্ডগোল আটকানোর ওষুধ দেওয়ার মতো পদক্ষেপ করেন বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
8/9
কীভাবে এই রোগের সংক্রমণ আটকানো যায়? এই রোগের টিকা পাওয়া যায়। নিয়মমাফিক টিকাকরণ হল সেরা রাস্তা। কুকুরের বয়স যখন ৬ থেকে ৮ সপ্তাহের মধ্যে থাকে, তখন থেকেই চিকিৎসকরা তাঁদের এই রোগের টিকা দিতে শুরু করেন। প্রাপ্ত বয়স্ক কুকুরকে প্রতি বছর বুস্টার দেওয়ারও নিয়ম আছে।
advertisement
9/9
কুকুর এই রোগে আক্রান্ত হলে কী করবেন? দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু করলে এই রোগ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সেরে যেতে পারে। যত দিন পর্যন্ত না আক্রান্ত কুকুরটি সুস্থ হচ্ছে, তত দিন পর্যন্ত তাকে অন্য কুকুরের থেকে দূরে রাখুন।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Dog Health: বাড়ির পোষা কুকুর হোক বা পথকুকুর, মারা যাচ্ছে হুহু করে! কারণ হল পার্ভো ভাইরাস! বুঝবেন কী করে, প্রিয় পোষ্যকে বাঁচাতে কী করবেন?