Cholesterol & Heart Disease: রসুন-লবঙ্গর জোড়া সাঁড়াশির ফলা! এই সময়ে এভাবে খেলেই শিরা থেকে ব্লটিং পেপারের মতো শুষে নেবে বদ কোলেস্টেরল! হৃদরোগের ছুটি!
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- news18 bangla
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Cholesterol & Heart Disease: বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে শরীরের বিপাকীয় প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, যা চর্বি পোড়ানো কমায় এবং কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে। আয়ুর্বেদ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কিছু প্রাকৃতিক প্রতিকার প্রদান করে, যা আপনার জন্য আশীর্বাদ হতে পারে।
advertisement
1/10

কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য, কিন্তু যখন এটি স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে যায়, তখন এটি হৃদযন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। কোলেস্টেরল সীমা ছাড়িয়ে গেলে, এটি রক্তনালীতে জমা হতে পারে এবং ব্লকেজ, হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের মতো গুরুতর রোগ সৃষ্টি করতে পারে। আজকের সময়ে, বিপুল সংখ্যক মানুষ উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন। আয়ুর্বেদে কোলেস্টেরলকে মেদ ধাতু বিকার বলা হয়। যখন শরীরে চর্বি বৃদ্ধি পায় এবং হজমের আগুন অর্থাৎ বিপাক দুর্বল হয়ে যায়, তখন ধমনীতে চর্বি জমা হতে শুরু করে।
advertisement
2/10
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আধুনিক জীবনযাত্রায় ভাজা এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়া একটি প্রবণতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষ তৈলাক্ত খাবার খেতে এবং ন্যূনতম শারীরিক পরিশ্রম করতে পছন্দ করে। তাছাড়া, অতিরিক্ত চাপ, ধূমপান, অ্যালকোহল এবং ঘুমের অভাবও কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
advertisement
3/10
বয়স বদ্ধির সঙ্গে শরীরের বিপাকীয় প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, যা চর্বি পোড়ানো কমায় এবং কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে। আয়ুর্বেদ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কিছু প্রাকৃতিক প্রতিকার প্রদান করে, যা আপনার জন্য আশীর্বাদ হতে পারে।
advertisement
4/10
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রসুন অত্যন্ত কার্যকর বলে মনে করা হয়। সকালে খালি পেটে ২-৩টি কাঁচা লবঙ্গ খেলে রক্ত পাতলা হয় এবং দ্রুত খারাপ কোলেস্টেরল কমতে সাহায্য করে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
advertisement
5/10
আমলকি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও কার্যকর। আমলা লিভারকে শক্তিশালী করে এবং শরীরে চর্বি জমা রোধ করে। প্রতিদিন এক চা চামচ শুকনো আমলা গুঁড়ো হালকা গরম জলের সাথে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
advertisement
6/10
মেথি বীজ কোলেস্টেরল কমাতে অত্যন্ত কার্যকর বলে মনে করা হয়। সকালে খালি পেটে এক চা চামচ মেথি বীজের গুঁড়ো খেলে চর্বি শোষণ কমে এবং প্রাকৃতিকভাবে কোলেস্টেরল কম হয়। এটি শরীরের জন্য অনেক উল্লেখযোগ্য উপকারিতা প্রদান করে।
advertisement
7/10
ধনেপাতা জলে ফুটিয়ে দিনে দুবার পান করলে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও, দিনে দুবার সমান পরিমাণে গুলঞ্চ এবং কালো মরিচের গুঁড়ো খেলে টক্সিন কমতে পারে এবং লিভারের কার্যকারিতা উন্নত হতে পারে।
advertisement
8/10
শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে তিসির বীজ এবং দারুচিনি অত্যন্ত কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। এই দুটি উপাদানই হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
advertisement
9/10
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য কেবল ওষুধ এবং আয়ুর্বেদিক প্রতিকারের চেয়েও বেশি কিছু প্রয়োজন, জীবনযাত্রার পরিবর্তনও প্রয়োজন। প্রতিদিন কমপক্ষে 30 মিনিট হাঁটা, যোগব্যায়াম এবং প্রাণায়াম অনুশীলন করা, মানসিক চাপ এড়ানো এবং পর্যাপ্ত ঘুম পাওয়া অপরিহার্য। ধূমপান এবং অ্যালকোহল সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলুন।
advertisement
10/10
আপনার খাদ্যতালিকায় তাজা ফল, সবুজ শাকসবজি, গোটা শস্য এবং ওটস অন্তর্ভুক্ত করুন। যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি তারা আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে অর্জুন গুঁড়ো এবং ত্রিফলা গুঁড়োও খেতে পারেন।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Cholesterol & Heart Disease: রসুন-লবঙ্গর জোড়া সাঁড়াশির ফলা! এই সময়ে এভাবে খেলেই শিরা থেকে ব্লটিং পেপারের মতো শুষে নেবে বদ কোলেস্টেরল! হৃদরোগের ছুটি!