Blood Pressure: রেগে গেলে কি ব্লাড প্রেশারও বেড়ে যায়? সঠিক উত্তর জানুন, আর নিন এই ব্যবস্থা
- Written by:Trending Desk
- trending desk
- Published by:Suman Biswas
Last Updated:
Blood Pressure: এই ধরনের মানুষরা প্রতিটি বিষয়ে রাগ করেন বা কোনও কারণ ছাড়াই যে কোনও ব্যক্তির উপর রেগে যান।
advertisement
1/7

আজকের পরিবর্তিত এবং দ্রুত গতির পরিবেশ, জীবনের বিশাল দায়িত্বের মধ্যে চলতে চলতে সাধারণ মানুষ ক্রমশই খিটখিটে এবং রাগী হয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও অনেকেই এমন রয়েছেন যাঁরা জন্মগত ভাবেই রাগী।
advertisement
2/7
এই ধরনের মানুষরা প্রতিটি বিষয়ে রাগ করেন বা কোনও কারণ ছাড়াই যে কোনও ব্যক্তির উপর রেগে যান। অনেকেই নিশ্চয়ই এমন মানুষকে দেখেছেন যাঁরা প্রতিটি বিষয়ে বিরক্ত হন বা রেগে যান। কারও কাছ থেকে ছোটখাটো কথা বা রসিকতাও এই ধরনের মানুষরা সহ্য করতে পারেন না।
advertisement
3/7
তাই যাঁদের এই সমস্যা আছে যে, তাঁরা সব বিষয়ে রেগে যান তাঁরাও চাইলে এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন। আমরা বিখ্যাত জ্যোতিষীর কাছ থেকে এই বিষয়ে কিছু প্রতিকার জানার চেষ্টা করেছি। জ্যোতিষীদের মতে, এর জন্য গ্রহের অবস্থান দায়ী, যা মানুষের প্রকৃতিকে প্রভাবিত করে।
advertisement
4/7
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, রাগের প্রধান কারণ হতে পারে মঙ্গল, সূর্য, শনি, রাহু এবং চন্দ্র। কথিত আছে যে, যদি কোনও ব্যক্তির রাশিতে সূর্য, চন্দ্র ও মঙ্গল পরস্পরের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক তৈরি করে, তাহলে সেই ব্যক্তি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি রেগে যান। যখন রাশিচক্র বা গ্রহের সঙ্গে এর মিলন হয় তখন ব্যক্তি প্রতিটি বিষয়ে রেগে যান। এছাড়া যাঁদের কোষ্ঠীতে মঙ্গল শক্তিশালী নয়, তাঁরাও প্রচণ্ড রেগে যান।
advertisement
5/7
রাগ শান্ত করার সহজ প্রতিকাররূপা- জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, রাগের সঙ্গে চন্দ্রের সম্পর্ক রয়েছে। জন্মের তালিকায় চন্দ্র দুর্বল হলে বা চন্দ্রের দোষ থাকলে মানুষ খিটখিটে হয়ে ওঠে। এই ধরনের ব্যক্তিরা প্রতিটি বিষয়ে রাগ করেন। রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে রুপার আংটি বা লকেটের মধ্যে মুক্তা পরা উচিত।
advertisement
6/7
সূর্য- রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে প্রতিদিন সকালে স্নান করে ভগবান সূর্যকে জল অর্পণ করা উচিত। একই সঙ্গে মহাদেবের পূজাও করতে হবে জাতক জাতিকাদের। এই প্রতিকার মনকে শান্ত রাখে এবং রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়াও হনুমান চালিসা পাঠ করা যেতে পারে। এটি মঙ্গলকে শান্ত করে।
advertisement
7/7
চন্দন- চন্দনের বৈশিষ্ট্য শান্ত এবং শিথিল। আয়ুর্বেদ ও হিন্দুধর্মে চন্দনের অনেক উপকারিতা বর্ণনা করা হয়েছে। পূজাতেও চন্দন ব্যবহার করা হয়। চন্দন প্রধানত ভগবান শিবের পূজায় ব্যবহৃত হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, যাঁরা খুব রেগে যান তাঁদের জন্য চন্দন কাঠের প্রতিকার উপকারী প্রমাণিত হবে। এর জন্য প্রতিদিন কপালে চন্দনের তিলক লাগানো উচিত। এটি মনকে শান্ত রাখবে এবং রাহু দোষ থেকেও মুক্তি দেবে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Blood Pressure: রেগে গেলে কি ব্লাড প্রেশারও বেড়ে যায়? সঠিক উত্তর জানুন, আর নিন এই ব্যবস্থা