Bird Flu: পশ্চিমবঙ্গে ফের বার্ড ফ্লু-র থাবা, ডিম বা চিকেন থেকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কতটা? জানাচ্ছে গবেষণা
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
১৯৯৭ সালে প্রথম মানুষের শরীরে বার্ড ফ্লু ধরা পড়ে। সেই সময় প্রায় ৬০ শতাংশ সংক্রমিতের মৃত্যু হয়।
advertisement
1/10

ফের বার্ড-ফ্লু'র থাবা পশ্চিমবঙ্গে। বছর চারেকের এক শিশুর শরীরে মিলেছে এইচ৯এন২ বার্ড ফ্লু ভাইরাসের সংক্রামক প্রজাতির সংক্রমণ। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই শিশুটিকে ভর্তি করানো হয়েছিল হাসপাতালে। উপসর্গ ছিল প্রচণ্ড জ্বর, শ্বাসকষ্ট ও পেটব্যথা। পরীক্ষায় শিশুটির শরীরে বার্ড ফ্লু ভাইরাস ধরা পড়ে।
advertisement
2/10
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)-র তরফে জানা গিয়েছে, শিশুটির বাড়িতে হাঁস ও মুরগির খামার ছিল। সেখান থেকেই সংক্রমণ ছড়িয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে শিশুটির পরিবারের আর কেউ সংক্রমিত নন। কারও শরীরেই ভাইরাস পাওয়া যায়নি।
advertisement
3/10
বার্ড ফ্লু-র ভয়ে ডিম বা চিকেন খাওয়া বন্ধ করে দেন। কিন্তু এটা কি আদৌ করা উচিত? মাংস বা ডিম থেকে কি বার্ড-ফ্লু সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে? যা বলছে গবেষণা--
advertisement
4/10
বিশেষজ্ঞদের মতে, ডিম খাওয়ায় কোন-ও ঝুঁকি নেই। তবে সঠিকভাবে রান্না করে খেতে হবে। রান্না করার সময় উচ্চ তাপমাত্রার কারণে এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। হাফ বয়েল বা আধ কাঁচা ডিম কোন-ও ভাবেই খাওয়া চলবে না।
advertisement
5/10
এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস ডিমের খোলসে সংক্রম ছড়াতে পারে। কাজেই কাঁচা ডিম অন্যান্য খাবারের থেকে দূরে রাখুন। বিশেষ করে সেইসমস্ত খাবারের পাশে কাঁচা ডিম ভুলেও রাখবেন না, যেগুলি কাঁচা খাওয়া হয়।
advertisement
6/10
বার্ড ফ্লু হলে চিকেন খাওয়া বন্ধ করতে হবে, এমন কোনও বিধি নিষেধ নেই। তবে কাঁচা মাংস আলাদা জায়গায় ভাল করে ধুয়ে, সুসিদ্ধ করে তবেই খাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে রান্নার সময় চিকেনের তাপমাত্রা ৭৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট হতে হবে।
advertisement
7/10
ফ্রিজার থেকে বার করে চিকেন বরফছাড়া করুন মাইক্রোওয়েভ ওভেন বা ফ্রিজে রেখে বা ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে রেখে। ঘরের সাধারণ তাপমাত্রায় রেখে চিকেন বরফছাড়া করবেন না।
advertisement
8/10
বার্ড ফ্লুর লক্ষণ--অ্যাভিয়ান ফ্লু বা বার্ড ফ্লু হলে জ্বর, কাশি, গলা ব্যথা ও বমি ভাব এবং খাবারে অনিচ্ছার মতো উপসর্গ দেখা যায়। অনেক সময় ফুসফুসে সংক্রমণ হয়ে মারাত্মক নিউমোনিয়া হয়। এ ক্ষেত্রে ভয়ানক কাশি ও শ্বাসকষ্ট এবং এআরডিএস অর্থাৎ অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিস্ট্রেসের ঝুঁকি থাকে। এর থেকে সেপসিস ও মাল্টিঅরগ্যান ফেলিওরের সম্ভাবনাও থাকে।
advertisement
9/10
তবে জ্বর-সর্দি মানেই ভাববেন না বার্ড ফ্লু হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সূত্রে জানা গিয়েছে যে, ১৯৯৭ সালে প্রথম মানুষের শরীরে বার্ড ফ্লু ধরা পড়ে। সেই সময় প্রায় ৬০ শতাংশ সংক্রমিতের মৃত্যু হয়।
advertisement
10/10
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Bird Flu: পশ্চিমবঙ্গে ফের বার্ড ফ্লু-র থাবা, ডিম বা চিকেন থেকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কতটা? জানাচ্ছে গবেষণা