Kalimpong: কাঞ্চনজঙ্ঘা নয়, ভুটান পাহাড়ের মোহে মুগ্ধ পর্যটকরা, দেখুন ছবিতে
- Published by:Shubhagata Dey
- hyperlocal
- Reported by:SUROJIT DEY
Last Updated:
Kalimpong: কাঞ্চনজঙ্ঘা নয়, এই পাহাড় মন কাড়ছে পর্যটকদের। জলপাইগুড়ির নাগরাকাটা অঞ্চলে থাকা পর্যটকরা ভুটান পাহাড়ের সৌন্দর্যে মুগ্ধ। নাগরাকাটার জলঢাকা সেতু থেকে দূরের ভূটান ও কালিম্পং পাহাড় দেখা যায়। পাহাড়ের সবুজ আবরণ, ঘন বন আর শান্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ পর্যটকদের মনে আলাদাই প্রশান্তি দেয়।
advertisement
1/5

*কাঞ্চনজঙ্ঘা নয়, এই পাহাড় মন কাড়ছে পর্যটকদের। জলপাইগুড়ির নাগরাকাটা অঞ্চলে থাকা পর্যটকরা ভুটান পাহাড়ের সৌন্দর্যে মুগ্ধ। নাগরাকাটার জলঢাকা সেতু থেকে দূরের ভূটান ও কালিম্পং পাহাড় দেখা যায়। পাহাড়ের সবুজ আবরণ, ঘন বন আর শান্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ পর্যটকদের মনে আলাদাই প্রশান্তি দেয়।
advertisement
2/5
*পর্যটকরা একদিকে জলপাইগুড়ির চা বাগান তথা সবুজ গালিচার উপরে চোখ রাখার সুযোগ পাচ্ছেন। সবুজ চাদরের উপর দিয়ে ছড়িয়ে থাকা সূর্যের আলো এবং প্রকৃতির নীরবতা একটি শান্তিময় অভিজ্ঞতা দেয়। ঘুমিয়ে থাকা পাহাড়গুলির দৃশ্য এখান থেকে আরও মুগ্ধকর মনে হয়।
advertisement
3/5
*পর্যটকেরা লাটাগুড়ি ও নাগরাকাটার জঙ্গলের ফাঁক দিয়ে পাশের দেশের পাহাড়ের সৌন্দর্য দেখার সুযোগ পান। এই সবুজের গভীরতা এবং দূরের পাহাড়ের মিলন চোখকে আরাম দেয়। প্রকৃতির নীরব ছন্দ এখানে আরও স্পষ্ট।
advertisement
4/5
*জলঢাকা নদী পারের কলরব শব্দ পর্যটকদের মনকে ভরে দেয় শান্তি ও তাজা অনুভূতিতে। নদীর ধারা, পাহাড়ের ছায়া এবং পাখিদের কুজন মিলিয়ে একটি নিখুঁত প্রাকৃতিক সিম্ফনি সৃষ্টি করে। প্রকৃতিকে একেবারে কাছ থেকে দেখার সুযোগ মেলে।
advertisement
5/5
*পর্যটকরা ভুটানের অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলো যেমন পরখ করতে পারেন তেমনই স্থানীয় সংস্কৃতিকে কাছ থেকে বোঝার সুযোগ মেলে। তাদের খাদ্যাভাস থেকে শুরু করে সংস্কৃতি সবকিছুই সামনে থেকে দেখার এবং স্থানীয়দের সঙ্গে আলাপচারিত করার সুযোগ থাকে। এই মানবিক সংযোগের সঙ্গে পাহাড়ের সৌন্দর্য মিলিয়ে ভুটান পাহাড়ের প্রাকৃতিক দৃশ্য আরও যেন প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Kalimpong: কাঞ্চনজঙ্ঘা নয়, ভুটান পাহাড়ের মোহে মুগ্ধ পর্যটকরা, দেখুন ছবিতে