Cannabis Tea: সকাল শুরু হোক এক কাপ গাঁজা চায়ে! এনার্জি বাড়াতে এই চা বাড়িতেই কীভাবে তৈরি করবেন জানুন!
- Published by:Madhurima Dutta
Last Updated:
Cannabis Tea Benefits: অনেকে ব্যাপারটা খারাপ নজরে দেখলেও গাঁজা জিনিসটা কিন্তু মোটেও খারাপ নয়। বরং ওষধিগুণে ভরপুর।
advertisement
1/7

ভারতে খুব সহজেই পাওয়া যায় গাঁজা। স্বয়ং মহাদেবের প্রসাদ বলে কথা। অধিকাংশ তীর্থক্ষেত্রে সাধু-সন্ন্যাসীদের প্রকাশ্যেই গাঁজা খেতে দেখা যায়। অনেকে ব্যাপারটা খারাপ নজরে দেখলেও গাঁজা জিনিসটা কিন্তু মোটেও খারাপ নয়। বরং ওষধিগুণে ভরপুর। এমনই বলছেন চিকিৎসকরা।
advertisement
2/7
ভেষজ গুণের কারণে বহু দেশেই গাঁজাসেবনকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন গাঁজা খনিজ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ঠাসা। এর ফলে শরীরের হরমোন সতেজ হয়, হজমশক্তি বাড়ে। এখান থেকেই ইদানীং জনপ্রিয় হয়েছে ক্যানাবিস টি বা গাঁজা চা। যা নিয়মিত পান করলে ম্যাজিকের মতো ফল পাওয়া যায়।
advertisement
3/7
বাড়িতে গাঁজা চা বানানোর পদ্ধতি: নামে ‘গাঁজা চা’ হলেও এতে চা পাতা দিতে হয় না। বরং গাঁজার পাতাই চা পাতার কাজ করে। ২ কাপ জল এবং ১ গ্রাম গাঁজা নিয়ে মিনিট পনেরো ফোটাতে হবে। তারপর ছেঁকে নিয়ে পরিবেশন করতে হবে গরম গরম। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই চা ফ্রিজে ৫ দিন পর্যন্ত রাখা যায়। খাবার সময় শুধু গরম করে নিলেই হল। তবে স্বাদ বাড়াতে এতে মধু বা চিনি দেওয়া যায়।
advertisement
4/7
ব্যাথা থেকে মুক্তি: গাঁজাতে ক্যানাবিনয়েডস নামের একপ্রকার যৌগ রয়েছে। যা সব ধরনের ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত গাঁজা চা পান করলে সব ধরনের উদ্বেগ এবং মানসিক চাপ কমে। গাঁজা মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতেও সহায়তা করে৷ ফলে স্ট্রোক-এর ঝুঁকি কমে৷
advertisement
5/7
বমিভাব কমায়: ক্যানাবিনয়েডস নামের এই যৌগ বমি বমি ভাব থেকে মুক্তি দিতেও সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বেশি চা খেলে খিদে কমে যায়। কিন্তু গাঁজা চা নিয়মিত পান করলে খিদে বাড়ে। এছাড়াও অনেক পুরনো রোগ ও মাইগ্রেনের মতো নাছোড়বান্দা মাথাব্যথার সমস্যা থেকেই মুক্তি মেলে।
advertisement
6/7
অটোইমিউন রোগের চিকিৎসায় উপকারি: মানুষের স্নায়ুতন্ত্রে একটি বিশেষ স্তর ক্ষতিগ্রস্থ হলে তাকে ‘মাল্টিপল স্কলেরোসিস’ বা এমএস বলে। এটি এক ধরনের স্নায়ুরোগ। এই সাধারণ চা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম, আর্থ্রাইটিস এবং মাল্টিপল স্কলেরোসিসের মতো রোগের চিকিৎসাতেও সমান কার্যকর।
advertisement
7/7
অন্যান্য ক্ষেত্রে: বিশেষজ্ঞদের মতে, চা ছাড়াও দুধেও গাঁজার ব্যবহার করা যায়। ভাং তৈরির সময় দুধে অল্প পরিমাণ গাঁজা মেশালে তা স্বাস্থ্যকর পানীয় হয়ে ওঠে। জ্বর এবং ঠান্ডা লাগার হাত থেকে মুক্তি পেতে গাঁজা চা একটা প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি। তাছাড়া গর্ভাবস্থায় মর্নিং সিকনেস কমাতে গাঁজার পেস্ট ব্যবহারের চল রয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, জামাইকাতে শরীরে এনার্জি বাড়াতে গাঁজা চা পানের বহুল ব্যবহার রয়েছে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Cannabis Tea: সকাল শুরু হোক এক কাপ গাঁজা চায়ে! এনার্জি বাড়াতে এই চা বাড়িতেই কীভাবে তৈরি করবেন জানুন!