advertisement
1/6

আমাদের অনেকের মনেই একটা প্রশ্ন ঘোরাফেরা করে, ওয়্যাক্সিং না শেভিং? ত্বকের জন্য কোনটা ভাল? সোজা উত্তর হল-- দুটোরই ভাল-মন্দ দিক রয়েছে। আপনার ত্বক অনুযায়ী বাছতে হবে, ওয়্যাক্সিং করবেন না শেভিং ? Photo source: collected
advertisement
2/6
শেভিংয়ে ব্যথা কম হয়। দু’ভাবে শেভিং করা যায়-- সাধারণ রেজার অথবা ইলেকট্রিক রেজার দিয়ে। ওয়্যাক্সিংয়ের থেকে খরচও কম হয়, সময়ও লাগে কম! তাই যদি পার্লারে যাওয়ার সময় না থাকে, বাড়িতেই রেজার দিয়ে অবাঞ্ছিত রোমের হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন। Photo source: collected
advertisement
3/6
তবে, শেভিংয়ের খারাপ দিকও রয়েছে। এতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, চুলকানি হতে পারে। রোমের বৃদ্ধির উপরও প্রভাব ফেলে। ত্বকে কালো দাগ- ছোপ পড়ার সম্ভাবনা থাকে। বারবার শেভিং করলে ত্বক খসখসে হয়ে যায়, সেই সঙ্গে রোমও মোটা হতে থাকে। Photo source: collected
advertisement
4/6
নিতান্তই যদি রেজার ব্যবহার করতে হয়, তাহলে শেভিংয়ের পরেই ময়শ্চারাইজর ব্যবহার করুন। একই রেজার খুব বেশি হলে দু’বার ব্যবহার করবেন। Photo source: collected
advertisement
5/6
অন্যদিকে, ওয়্যাক্সিং করলে গোড়া থেকে রোম উঠে আসে। ফলে কয়েক সপ্তাহ ত্বক থাকে রোমহীন। এছাড়া ওয়্যাক্সিং ত্বককে নরমও রাখে। Photo source: collected
advertisement
6/6
ওয়্যাক্সিংয়েরও খারাপ দিক রয়েছে। এতে যথেষ্ট ব্যথা লাগে । বারবার ওয়্যাক্সিং করলে ত্বকের নমনীয়তা কমে যেতে পারে, অনেকসময় র্যাশও দেখা দেয়। ত্বক অতিরিক্ত সেনসিটিভ হলে পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। সবসময় চেষ্টা করুন পার্লারে গিয়ে ওয়্যাক্সিং করার। বাজার চলতি ওয়্যাক্স স্ট্রিপস ব্যবহার করবেন না। Photo source: collected