Tourism: কলকাতার একদম কাছে দারুণ 'ট্যুরিস্ট স্পট'! শান্ত-মনোরম জায়গায় ঘুরে আসুন, শীতের ক’দিন ভাল কাটবে
- Published by:Pooja Basu
- hyperlocal
- Reported by:Suman Saha
Last Updated:
শীতের শুরুতে পিয়ালীর কেল্লা সুন্দরবনের পর্যটন কেন্দ্র যা স্থানীয়ভাবে পিয়ালীর ফোর্ট নামে পরিচিত
advertisement
1/5

সুন্দরবন: শীতের শুরুতে পিয়ালীর কেল্লা সুন্দরবনের পর্যটন কেন্দ্র যা স্থানীয়ভাবে পিয়ালীর ফোর্ট নামে পরিচিত, দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার বারুইপুর মহকুমায় পিয়ালী নদীর তীরে অবস্থিত একটি শান্ত ও মনোরম পর্যটন স্থল। এটি কলকাতার কাছাকাছি হওয়ায় এটি একদিনের ভ্রমণের জন্য খুবই জনপ্রিয়। (সুমন সাহা)
advertisement
2/5
প্রধান আকর্ষণ পিয়ালী নদী এবং প্রাকৃতিক দৃশ্য কেল্লার মূল আকর্ষণ হল পিয়ালী নদীর শান্ত প্রবাহ এবং তার চারপাশের নিস্তব্ধ গ্রামীণ পরিবেশ। এই স্থানটি প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এক আদর্শ গন্তব্য।নদীর তীরে বসে সময় কাটানো বা শান্ত পরিবেশে পিকনিক করার জন্য এটি খুব উপযোগী। (File Photo)
advertisement
3/5
সবুজে ঘেরা পরিবেশ চারপাশের ঘন সবুজ গাছপালা এবং খোলামেলা জায়গা মনকে শান্তি এনে দেয়। এখানে হেঁটে বেড়ানো বা ফটোগ্রাফির জন্য চমৎকার সুযোগ রয়েছে। ঐতিহাসিক গুরুত্ব লোককথা কেল্লাটির ঐতিহাসিক উৎস নিয়ে নানা লোককথা প্রচলিত আছে। যদিও এখানে প্রাচীন দুর্গের কোনো বিশাল ধ্বংসাবশেষ অবশিষ্ট নেই, তবুও এর পুরনো মাটির স্তূপ এবং ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে এর খ্যাতি বহু পর্যটককে আকর্ষণ করে। (File Photo)
advertisement
4/5
কীভাবে যাবেন পিয়ালীর কেল্লায় পৌঁছানোর জন্য রেল এবং সড়কপথ উভয়ই ব্যবহার করা যেতে পারে:রেলপথে নিকটতম প্রধান রেল স্টেশন হল ক্যানিং দক্ষিণ বারাসাত ও জয়নগর শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখা থেকে ক্যানিং লোকাল ট্রেনে করে ক্যানিং স্টেশনে পৌঁছাতে হয়।স্টেশন থেকে অটো রিকশা বা স্থানীয় ভাড়ার গাড়িতে করে সরাসরি পিয়ালীর কেল্লায় যাওয়া যায় (সময় লাগবে প্রায় ৩০-৪০ মিনিট)।(File Photo)
advertisement
5/5
শিয়ালদহ লক্ষ্মীকান্তপুর কিম্বা জয়নগর স্টেশন থেকে আসা যায় সড়কপথে কলকাতা থেকে সড়কপথে (প্রায় ৬০-৭০ কিমি) বারুইপুর বা ঘটকপুকুর হয়ে সরাসরি পিয়ালীর কেল্লায় পৌঁছানো যায়। নিজস্ব গাড়ি বা ভাড়ার গাড়িতে গেলে এই পথ সুবিধাজনক।ভ্রমণের সেরা সময় সাধারণত শীতকাল অক্টোবর থেকে মার্চ পিয়ালীর কেল্লা ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়, কারণ এই সময়ে আবহাওয়া মনোরম থাকে এবং পিকনিকের জন্য আদর্শ পরিবেশ থাকে। বর্ষার ঠিক পরেও প্রকৃতি সতেজ থাকে, সেই সময়ও ভিড় কম থাকায় ভালো লাগে। এখানে ৩২ টি সুইজগেটের মাধ্যমে এলাকায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। জল যাতে প্লাবিত না হয় তার জন্য একটা মোক্ষম কারুকার্য যা পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।(File Photo)
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Tourism: কলকাতার একদম কাছে দারুণ 'ট্যুরিস্ট স্পট'! শান্ত-মনোরম জায়গায় ঘুরে আসুন, শীতের ক’দিন ভাল কাটবে