ইউরিক অ্যাসিডে কোনওভাবেই খাওয়া যাবে না 'এই' তিন ডাল... কেলেঙ্কারির আর শেষ নেই

শরীরের বর্জ্য-পদার্থ ফিল্টার করার দায়িত্ব ইউরিক অ্যাসিডেরই কিন্তু ইউরিক অ্যাসিড কোনও ভাবে যখন সেই কাজ করতে পারেনা ঠিক তখনই বিপর্যয় লক্ষ্য করা যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

শরীর নিজেই ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে। কিডনি পুরোপুরি পরিষ্কার না হলে শরীরে এর মাত্রা বাড়তে থাকে এবং ক্রিস্টাল আকারে জয়েন্টে জমা হতে থাকে, যা জয়েন্টে ব্যথা বাড়ায়।

সবুজ বা সবজি ইউরিক অ্যাসিড কাবু করতে পারে সবজি ৷ পালং শাক, মেথি শাক, ব্রোকলি অতি সহজেই শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড টেনে বের করে শরীর থেকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

তবে ডাল কিন্তু ইউরিক অ্যাসিডের জন্য ক্ষতিকর। বিউলির ডালে খুব বেশি মাত্রায় পিউরিন থাকে, কাজেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় বিউলির ডাল খাবেন না

ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের প্রোটিন কম খেতে বলেন চিকিৎসকেরা। মুসুর ডালে রয়েছে অন্যান্য সব ডালের থেকে বেশি প্রোটিন। ফলে মুসুর ডাল খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণেও উপকারী: প্রতিদিন কাঁচা রসুন খাওয়া ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এর প্রদাহরোধী গুণ রয়েছে যা জয়েন্টের ফোলাভাব কমাতে এবং অস্বাভাবিক জয়েন্ট ব্যথা থেকে আরাম দিতে সাহায্য করে। এতে থাকা আলিসিন যৌগ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।