Apple cider vinegar Health Tips: ওজন কমাতে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাচ্ছেন? জেনে নিন, কোন নিয়মে খেলে ফল পাবেন? কতটা খাবেন? কারা ভুলেও খাবেন না?
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
শুধু ওজন কমানো নয়। অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। হৃদযন্ত্র ভাল রাখে। হজমে সাহায্য করে। সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। তবে, খেলেই হল না। খেতে হবে নিয়ম মেনে। নচেৎ হীতে বিপরীত ঘটবে। জেনে নিন, কতটুকু ও কীভাবে খাওয়া উচিত--
advertisement
1/11

অনেকেই ওজন কমানোর জন্য সকালে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খান। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়ম মেনে অ্যাপল সিডার ভিনিগার খেলে শরীরের বেসাল মেটাবলিক রেট বাড়ে, যার ফলে ওজন কমে ঝটপট। শুধু ওজন কমানো নয়। এর পাশাপাশি, অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। হৃদযন্ত্র ভাল রাখে। হজমে সাহায্য করে। সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। তবে, খেলেই হল না। খেতে হবে নিয়ম মেনে। নচেৎ হীতে বিপরীত ঘটবে। জেনে নিন, কতটুকু ও কীভাবে খাওয়া উচিত--
advertisement
2/11
অ্যাপল সিডার ভিনিগার ফার্মেন্টেড আপেলের জুস থেকে তৈরি হয়। আপেলে থাকা প্রাকৃতিক সুগার ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়ায় অ্যালকোহলে পরিণত হয় এবং এই অ্যালকোহল থেকে অ্যাসিটিক অ্যাসিড তৈরি হয়। অ্যাসিটিক অ্যাসিডের কারণে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার গন্ধযুক্ত ও ঝাঁঝালো স্বাদযুক্ত হয়।এটির মধ্যে প্রোটিন, এনজাইম ও কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়া বেশি পরিমাণে থাকে।
advertisement
3/11
ওজন কমাতে, সকালে ঘুম থেকে উঠে খালিপেটে এক গ্লাস উষ্ণ গরম জলে অ্যাপল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খান। একমাসের মধ্যেই ফল বুঝতে পারবেন।
advertisement
4/11
অনেকেই অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের সঙ্গে লেবু যোগ করেন, যা একদমই উচিত নয়। লেবুতে থাকে সাইট্রিক অ্যাসিড এবং অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে থাকে অ্যাসিটিক অ্যাসিড। এই দুই ধরনের অ্যাসিডযুক্ত খাবার একসঙ্গে খাওয়া ঠিক নয়।
advertisement
5/11
যাঁরা ডায়াবেটিস রোগী, ওষুধ খাচ্ছেন এবং সুগার লেভেল আরেকটু নিয়ন্ত্রণে আনতে চান, তাঁরা খাওয়ার আগে বা খাওয়ার ৩০ মিনিট পর অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেতে পারেন।
advertisement
6/11
কারা অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাবেন না? অ্যাসিডিটি, গলা জ্বালা করার মত সমস্যা থাকলে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাওয়া উচিত না। যাঁদের শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা কম থাকে বা মাঝে মাঝে কমে যায় অর্থাৎ হাইপোক্যালেমিয়া আছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না। কারণ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার পটাশিয়ামের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
advertisement
7/11
ডায়োবেটিসের রোগী যাঁরা দু'বেলা ইনসুলিন নেন আবার অ্যাপল সিডার ভিনেগার খান, তাঁদের হাইপোগ্লাইসেমিয়া অর্থাৎ সুগার লেভেল একদম কমে যেতে পারে। তাই এই ধরণের রোগীরা ভুলেও অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাবেন না।
advertisement
8/11
যাঁরা ইনসুলিন না নিয়ে ওষুধ খান এবং সুগার লেভেল সবসময় নিয়ন্ত্রণে থাকে তাঁরা দিনে সর্ব্বোচ্চ একবার অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেতে পারবেন। তবে সুগার লেভেল কমে যাওয়ার প্রবণতা থাকলে খাওয়া ঠিক নয়।
advertisement
9/11
যাঁদের অ্যাসিটিক পাথর তৈরি হয় কিডনিতে, তাঁরা অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাবেন না। যাঁদের অ্যালার্জির সমস্যা আছে, তাঁরা এটি এড়িয়ে চলুন।
advertisement
10/11
যাঁদের দাঁতের সমস্যা যেমন এনামেল ক্ষয়ে যাওয়া, গর্ত হয়ে যাওয়ার সমস্যা আছে তাঁরাও অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাবেন না।
advertisement
11/11
যাঁদের অস্টিওপোরেসিস আছে, তাঁদের অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাওয়া নিষিদ্ধ। কারণ অ্যাপল সিডার ভিনিগার বোন মিনারেল ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন-কে শোষণে বাধা দেয়। ফলে হাড়ের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Apple cider vinegar Health Tips: ওজন কমাতে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাচ্ছেন? জেনে নিন, কোন নিয়মে খেলে ফল পাবেন? কতটা খাবেন? কারা ভুলেও খাবেন না?