বাজারে গিজগিজ করছে, এই ফল ডাবের জলের থেকেও দশগুণ উপকারী! শরীরের জন্য সেরা টনিক
- Published by:Rachana Majumder
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
ইংরেজি নাম বললে আচমকা অনেকের ঠাহর নাও হতে পারে, আদতে কিন্তু ফলটা সবারই চেনা! আইস অ্যাপেল অর্থাৎ তাল শাঁস,ৃ এমন একটি ফল যার দাম মাত্র ৫ টাকা। কিন্তু এর উপকারিতা যে কোনও দামি ফলের চেয়ে অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন যে, কোথাও এই ফলটি দেখলে তা উপেক্ষা করা উচিত নয় এবং সঙ্গে সঙ্গে ক্রয় করা উচিত। এটি কেবল অল্প সময়ের জন্য বাজারে আসে, কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য বছরভর সেরা উপকারিতা প্রদান করে।
advertisement
1/6

ইংরেজি নাম বললে আচমকা অনেকের ঠাহর নাও হতে পারে, আদতে কিন্তু ফলটা সবারই চেনা! আইস অ্যাপেল অর্থাৎ তাল শাঁস,ৃ এমন একটি ফল যার দাম মাত্র ৫ টাকা। কিন্তু এর উপকারিতা যে কোনও দামি ফলের চেয়ে অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন যে, কোথাও এই ফলটি দেখলে তা উপেক্ষা করা উচিত নয় এবং সঙ্গে সঙ্গে ক্রয় করা উচিত। এটি কেবল অল্প সময়ের জন্য বাজারে আসে, কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য বছরভর সেরা উপকারিতা প্রদান করে।
advertisement
2/6
জুন-জুলাই মাসে রাস্তার ধারে বিক্রেতারা ঝুড়িতে এই ফল নিয়ে বসে থাকেন, যা বেশিরভাগ মানুষই ভাল করে তাকিয়ে দেখেন না। তবে যাঁরা খাদ্যরসিক, তাঁরা জানেন যে, ঝুড়িতে এমন একটি ফল আছে, যার পুষ্টি ডাবের জলের চেয়ে বহুগুণ বেশি, তাঁরা কখনও তা অবহেলা করেন না। বর্গাকার বরফের টুকরোর মতো দেখতে এই ফলটিকে তাল শাঁস বলা হয়, ইংরেজিতে একেই আইস অ্যাপল বলা হয়।
advertisement
3/6
বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, এটি এমন একটি ফল, যা ডাবের জলের চেয়েও বেশি গুণে পূর্ণ। দেশের অনেক অঞ্চলে এটি তারগোলা নামেও পরিচিত। এতে ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের মতো ডজন ডজন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি হাইড্রেটেডও রাখে।
advertisement
4/6
এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, দেশের একেক স্থানে এর দাম একেক রকম হতে পারে, তবে এই ফলটি জেলা সদর বেত্তিয়ায় রাস্তার ধারে প্রতি পিস মাত্র পাঁচ টাকা দামে বিক্রি হয়। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, এর দাম দেখে এর পুষ্টিগুণ অনুমান করা উচিত নয়। এর এত স্বাস্থ্যকর উপকারিতা রয়েছে যে, এর কাছে ডাবের জলও হার মানতে বাধ্য হয়।
advertisement
5/6
বড় শহরগুলিতে এই ফলটি খুঁজে পাওয়া একটু কঠিন ঠিকই! তবে কেউ যদি পথে ঘোরাঘুরি করার সময় এটি একবার দেখেন, তাহলে তা ছেড়ে দেওয়ার ভুল করা উচিত হবে না। এই ফলটি তাৎক্ষণিক শক্তি সরবরাহ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চাইলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করার পরেও এটি খাওয়া যেতে পারে।
advertisement
6/6
কেউ যদি এটি নিয়মিত খান, তাহলে ডিহাইড্রেশন, হজমের সমস্যা, ত্বকের নিস্তেজতা, কম ফাইবার, প্রস্রাবের সমস্যা এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের মতো কোনও সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে না। এর ব্যবহার শরীরে বিপাক ত্বরান্বিত করে, যা হজম প্রক্রিয়া ভাল রাখতে সহায়তা করে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
বাজারে গিজগিজ করছে, এই ফল ডাবের জলের থেকেও দশগুণ উপকারী! শরীরের জন্য সেরা টনিক