নিমেষেই আয়ু কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় কান্নাকাটি, এছাড়াও নিয়মিত কাঁদার রয়েছে অনেক হেলথ বেনিফিট

সুস্থ থাকতে হাসিখুশি থাকা যেমন জরুরি ঠিক তেমনবভাবেই কান্নাও কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ উপযোগী । কান্নার মাধ্যমে শুধুমাত্র আপনি আপনার বেদনা প্রকাশ করেন না বরং এর ফলে কিছুটা হলেও কমে বাড়তি মানসিক চাপ । আগে জানতেন কান্নাকাটি করারও এত উপকারীতা রয়েছে? না জানলে এখনই জেনে নিন ।

কান্নার সময় চোখের জল নাসারন্ধ্রে প্রবেশ করে এর বিশেষ পেশীর মাধ্যমে এর ফলে বর্জ্য পদার্থ পরিষ্কার হয়ে যায় সহজেই । ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুও মেরে ফেলতে সাহায্য করে এই প্রক্রিয়া ।

একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে কান্নার সময় বিশেষ কেমিক্যাল নির্গত হয় শরীরে যা আমাদের মানসিক চাপ ঘাটতিতে সাহায্য করে । তাই কাঁদলে মন হালকা হয় এই কথাটা কিন্তু সবদিক দিয়েই সত্যি ।

পেঁয়াজ কাটার সময় আমাদের সকলেরই চোখ দিয়ে জল পড়ে কারণ পেঁয়াজ থেকে এক বিশেষ কেমিক্যাল আমাদের চোখে পৌঁছায় যা সালফিউরিক অ্যাসিড উৎপন্ন করে । চোখের জল সেই অ্যাসিড পরিষ্কার করতে সাহায্য করে ও চোখ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ।

কাঁদলে মস্তিস্ক ও হার্টেরও কোনও ক্ষতি হয় না । তাই কাঁদার ইচ্ছে হলে তা আটকাবেন না ।

সুতরাং, কান্না নিয়ে কোনওরকম দুশ্চিন্তা নয় । মন খারাপ, বিষণ্ণতার সময় কাঁদতে ইচ্ছে হলে তা আটকাবেন না । কাঁদা কখনোই দুর্বলতার লক্ষণ নয় উপরন্তু আপনার শরীরও থাকবে রীতিমত ভালো ।