১৩৩ কেজি থেকে কমিয়ে অর্ধেক! জানুন মহিলার রোগা হওয়ার অবিশ্বাস্য গল্প
- Published by:Sayani Rana
- news18 bangla
Last Updated:
বর্তমানে বাড়তে থাকা ওজন অনেকেই চিন্তার কারণ। মূলত ব্যস্ত জীবনযাত্রা আর খারাপ খাদ্যাভাসের কারণেই এটি হয়ে থাকে। এগুলির ফলে ওবেসিটিও দেখা যায়। সেখান থেকে শরীরে বাসা বাঁধে নানা রোগ। তাই অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে নিজের সঠিক ওজন কী ভাবে আনবে তা নিয়ে অনেকেই ভাবেন। অনেকে কিছুদিন চেষ্টাও করেন কিন্তু তারপর হাল ছেড়ে দেন। তাঁদের কাছে অনুপ্রেরণা হতে পারেন ক্যান্ডেস স্ট্রীচ।
advertisement
1/6

বর্তমানে বাড়তে থাকা ওজন অনেকেই চিন্তার কারণ। মূলত ব্যস্ত জীবনযাত্রা আর খারাপ খাদ্যাভাসের কারণেই এটি হয়ে থাকে। এগুলির ফলে ওবেসিটিও দেখা যায়। সেখান থেকে শরীরে বাসা বাঁধে নানা রোগ। তাই অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে নিজের সঠিক ওজন কী ভাবে আনবে তা নিয়ে অনেকেই ভাবেন। অনেকে কিছুদিন চেষ্টাও করেন কিন্তু তারপর হাল ছেড়ে দেন। তাঁদের কাছে অনুপ্রেরণা হতে পারেন ক্যান্ডেস স্ট্রীচ। তার ওজন ছিল ১৩৩ কেজি সেই ওজনকে তিনি ৬৮ কেজিতে নামিয়ে আনেন।
advertisement
2/6
বর্তমানে ক্যান্ডেসের ওজন ৬৫ কেজি। আমেরিকার মিশিগানের বাসিন্দা তিনি। ক্যান্ডেস এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, 'যখন আমার ওজন বেশি ছিল, তখন আমি অনেক শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভুগতাম। আমার এখনও মনে আছে যখন আমার ওজন বেশি ছিল, তখন অনেকে আমাকে দেখে হাসত। সকলে আমাকে নিয়ে ঠাট্টা করত।"
advertisement
3/6
তিনি জানান, তিনি প্রতিদিন ৩০০০ ক্যালোরি গ্রহণ করতেন। তৈলাক্ত জিনিস, প্রক্রিয়াজাত খাবারই বেশি খেতেন। বার্গার, পিজ্জা, নাগেটস, ফ্রাই, চিনির চাও ছিল তাঁর নিত্য সঙ্গী।
advertisement
4/6
তবে বাড়তে থাকা ওজনের ফলে তিনি সবসময় বিষণ্ন থাকতেন। তাঁর বয়স ৩০ বছর। তিনি বলেন, "আমার সমবয়সী সকলে মোটামুটি স্বাভাবিক জীবন যাপন করে কিন্তু আমি সকলের থেকে দূরে নিজেকে লুকিয়ে রাখতাম।"
advertisement
5/6
পাশাপাশি তিনি জানান, স্লিপ অ্যাপনিয়া, প্লান্টার ফ্যাসাইটিস, প্রিডায়াবেটিস এবং অন্যান্য নানা অসুখে তিনি ভুগতেন। ২০২২ সালে তিনি স্লিভ গ্যাস্ট্রেক্টমি সার্জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে অস্ত্রোপচারের পর মানসিকভাবে তিনি অনেকটা পাল্টে যান।
advertisement
6/6
তখন প্রতিদিন তিনি ৮৫ থেকে ১৪১ গ্রাম প্রোটিন রাখতেন নিজের খাদ্যতালিকায়। পাশাপাশি ডায়েটে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেটের ভারসাম্য বজায় রাখতে শুরু করেন। সঙ্গে প্রতিদিন ব্যায়াম করতেন। সপ্তাহে ৪-৫ দিন জিমে যেতেন। যেদিন গুলিতে জিমে যেতেন না, সে দিন তিনি অনেক হাঁটতেন। পাশাপাশি প্রতিদিন যোগব্যায়ামও করতেন যা তাঁকে ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করেছিল।' (দাবিত্যাগ: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন )