'সাক্ষীর দরকার নেই...', ভার্চুয়াল শুনানিতে হঠাৎ একী বলে বসলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, আদালত কক্ষ তোলপাড়!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
- Reported by:Amit Sarkar
Last Updated:
SSC Partha Chatterjee: এসএসসি গ্রুপ সি দুর্নীতি মামলায় চার্জ গঠন করল আদালত। পার্থ চট্টোপাধ্যায়-সহ ২৮ জন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করল আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালত। এদিনও হাসপাতাল থেকে ভার্চুয়াল শুনানিতে অংশ নেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
advertisement
1/6

এসএসসি গ্রুপ সি দুর্নীতি মামলায় চার্জ গঠন করল আদালত। পার্থ চট্টোপাধ্যায়-সহ ২৮ জন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করল আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালত। এদিনও হাসপাতাল থেকে ভার্চুয়াল শুনানিতে অংশ নেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
advertisement
2/6
ভারতীয় দণ্ডবিধির অপরাধ মূলক ষড়যন্ত্র, তথ্য প্রমাণ আড়াল, নথি জাল, জালিয়াতি করা-সহ একাধিক ধারায় চার্জ গঠন করা হয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে।
advertisement
3/6
এদিন আদালতের সামনে তৃণমূলের প্রবীণ হেভিওয়েট নেতা বলেন, "আমি শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলাম। গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের অধীনে। আমার কোনও মতামত ছিল না। আমি নির্দোষ। সেন্ট্রাল এজেন্সি প্রতিহিংসার জন‍্য রাজ‍্যে নেমেছে। শান্তিপ্রসাদকে এসএসসি গ্রহণ করেছিল। কোনও অভিযোগ থাকলে এসএসসি বিদায় দিত।"
advertisement
4/6
"আমি শপথ নিয়ে মন্ত্রী হয়েছি। আমার সংস্কৃতিগত সম্মান আছে। সামাজিক সম্মান আছে। আমাকে বাঁচানোর দায়িত্ব আদালতের। শুধু এমনভাবে দোষী সাব্যস্ত হব এটা হতে পারে না।"বিচারক তাঁর আবেদনে বলেন, "সাক্ষ‍্যগ্রহণের সময় বলবেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায় উত্তরে বলেন, "সাক্ষীর দরকার নেই।" বিচারক বলেন, "আপনাকেও সুযোগ দেওয়া হবে।"
advertisement
5/6
পার্থ প্রত্যুত্তরে বলেন, "আমাকে বলতে দিন। সাড়ে তিন বছর ধরে বন্দি। আমি একজন মন্ত্রী, তাঁরা কর্মী… বোর্ডের নির্দেশে পরিচালিত হয়। এসএসসি-র একজন লোকও স্থায়ী নন। যে মহিলার কথা বলছে তিনি কী করেছেন? WBCS এর থেকে বেশি মাইনে নিয়েছে। কিছু করতে পারিনি।"
advertisement
6/6
মুক্তির আবেদন জানিয়ে পার্থ আরও বলেন, "৫২টি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল, আরও কত কিছু তৈরি করেছি। আমি অসহায়, আমি ডক্টরেট… আমি এখানে সকলকে শিখিয়ে দেব। আমাকে অব‍্যাহতি দিন। এভাবে হলে বিচার ব্যবস্থার উপর আস্থা থাকবে না। আমাকে মুক্ত করুন। আমি অসুস্থ ছিলাম। আমার কী কোনও সামাজিক সম্মান নেই! আমার মামা শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়… করোজোরে বলছি রেহাই দিন।"