SIR Documents: ভোটার তালিকায় পরিবারের নাম নেই, নথিও নেই? সমাধানের উপায় সম্পর্কে জানুন! এসআইআর-এর সবচেয়ে জরুরি তথ্য
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
SIR Documents: শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, এবার এসআইআর হচ্ছে ১২ টি রাজ্যে। প্রথম ধাপে বিহারে SIR সম্পূর্ণ হয়েছে।
advertisement
1/10

অপেক্ষার অবসান। মঙ্গলবার থেকেই এসআইআর-এর জন্য বাড়িবাড়ি যাবে বিএলও-রা। তবে শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, এবার এসআইআর হচ্ছে ১২ টি রাজ্যে। প্রথম ধাপে বিহারে SIR সম্পূর্ণ হয়েছে। এবার দ্বিতীয় ধাপে এই 'বিশেষ নিবিড় সংশোধন' হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, কেরল, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, ছত্তিশগড়, গোয়া, গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লক্ষদ্বীপ, পুদুচেরি, আন্দামান ও নিকোবরে।
advertisement
2/10
কমিশনের নির্দিষ্ট ১১টি নথি কী কী? ১) কেন্দ্রীয় অথবা রাজ্য সরকারের কর্মী হিসাবে কাজ করেছেন অথবা পেনশন পান এমন পরিচয়পত্র। ২) ১৯৮৭ সালের ১ জুলাইয়ের আগে ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিস, এলআইসি, স্থানীয় প্রশাসনের দেওয়া যে কোনও নথি। ৩) জন্ম শংসাপত্র। ৪) পাসপোর্ট। ৫) মাধ্যমিক বা তার অধিক কোনও শিক্ষাগত শংসাপত্র। ৬) রাজ্য সরকারের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের দেওয়া বাসস্থানের শংসাপত্র। ৭) ফরেস্ট রাইট সার্টিফিকেট। ৮) জাতিগত শংসাপত্র। ৯) কোনও নাগরিকের ন্যাশনাল রেজিস্ট্রার। ১০) স্থানীয় প্রশাসনের দেওয়া পারিবারিক রেজিস্ট্রার। ১১) জমি অথবা বাড়ির দলিল।
advertisement
3/10
কিন্তু যাদের ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নিজের বা পরিবারের কারও নাম নেই, তাদের নথি লাগবে। নাম থাকলে কোনও নথির দরকার নেই। ভোটার তালিকায় বিশেষ নিবিড় সংশোধনের জন্য ১৩টি নথির উল্লেখ করেছে নির্বাচন কমিশন। তারা জানিয়েছে, ২০০২ সালের তালিকার সঙ্গে সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া না গেলে ওই ১৩টি নথির যে কোনও একটি দিতে হবে। শুনানি করে সেই নথি খতিয়ে দেখা হবে। তার পরেই নতুন ভোটার তালিকায় সংশ্লিষ্ট ভোটারের নাম নথিভুক্ত হবে।
advertisement
4/10
মঙ্গলবার থেকে এনুমারেশন ফর্ম নিয়ে বাড়ি বাড়ি যাবেন বিএলও-রা। ফলে ২০০২ সালের তালিকায় যাঁদের নাম নেই, সেই ভোটারেরা নথি নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন। তাঁরা নথি কীভাবে সংগ্রহ পাবেন?
advertisement
5/10
কেন্দ্র অথবা রাজ্য সরকারের দেওয়া পরিচয়পত্র, পেনশন পেমেন্ট অর্ডার রাজ্য অথবা কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারী হলেই মিলে যাবে। কেন্দ্র বা রাজ্য সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এই নথি কর্মীদের দেন। তবে দিতে হবে কাজের প্রমাণ।
advertisement
6/10
বার্থ সার্টিফিকেটের ক্ষেত্রে যে এলাকায় জন্ম, সেই এলাকার পঞ্চায়েত বা পুরসভায় জন্মের শংসাপত্রের (বার্থ সার্টিফিকেট) জন্য আবেদন করতে হবে। পঞ্চায়েত এলাকায় বিডিও হয়ে মহকুমাশাসকের কাছে আবেদন জমা দিতে হবে। তাঁর দফতর থেকে ওই বার্থ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। এখন অনলাইনেও আবেদন করা যায়। তবে বার্থ সার্টিফিকেট নিতে গেলে অবশ্যই বাবা এবং মায়ের সম্পর্কে তথ্য দিতে হবে।
advertisement
7/10
এসআইআরে নথি হিসাবে পাসপোর্টের অসীম গুরুত্ব রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের বিদেশ মন্ত্রক পাসপোর্ট দিয়ে থাকে। সব রাজ্যের পাসপোর্টের কেন্দ্রীয় এবং আঞ্চলিক অফিস রয়েছে। সেখানে আবেদন করলেই মিলবে পাসপোর্ট। তবে, পুলিশি ভেরিফিকেশন সহ একাধিক স্তর পেরিয়ে হাতে মিলবে পাসপোর্ট।
advertisement
8/10
মাধ্যমিক বা তার বেশি শিক্ষাগত শংসাপত্র সংশ্লিষ্ট বোর্ড এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিলবে। এই নথি পাওয়া কঠিন নয়। যাঁরা মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক বা তার বেশি পড়াশোনা করেছেন, সকলের কাছেই এই নথি থাকার কথা। না থাকলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে আবদেন করেই পেতে পারেন।
advertisement
9/10
এসআইআর নথির মধ্যে রয়েছে ডোমিসাইল সার্টিফিকেটও। এই সার্টিফিকেট জেলাশাসক বা মহকুমাশাসকের অফিস থেকে দেওয়া হয়। কোনও জনপ্রতিনিধি, অর্থাৎ এলাকার কাউন্সিলর বা বিধায়ক এই শংসাপত্র দিতে পারেন না। এই শংসাপত্রের জন্য আবেদন করতে সাধারণত স্কুলের সার্টিফিকেট, জন্ম সার্টিফিকেট, রেশন কার্ড এবং ঠিকানার প্রমাণ হিসাবে জমির দলিলের মতো নথি প্রয়োজন।
advertisement
10/10
এছাড়াও এসআইআর-এর তালিকায় রয়েছে আরও নানা নথি। সেই নথিগুলিও সংশ্লিষ্ট দফতরের থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।