Rooftop Restaurant in Kolkata: কলকাতার সব রুফটপ রেস্তোরাঁ কি বন্ধ হয়ে যাবে? মালিকরা হাইকোর্টে যেতেই অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ! এখনই ভাঙা যাবে না
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
- Reported by:ARNAB HAZRA
Last Updated:
Rooftop Restaurant in Kolkata: সোমবার দুপুরে বিচারপতি জানিয়ে দিলেন, শহরে রুফটপ রেস্তোরাঁ ভাঙা যাবে না এখনই।
advertisement
1/6

অনুমতি থাকা সত্ত্বেও কলকাতা পুরসভার নির্দেশে চলছিল শহরের সব রুফটপ রেস্তোরাঁ ভেঙে দেওয়ার কাজ। এই মর্মেই হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছে রেস্তোরাঁগুলির মালিক সংগঠন। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি গৌরাঙ্গ কান্ত মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছিলেন আগেই।
advertisement
2/6
আর সোমবার দুপুরে বিচারপতি জানিয়ে দিলেন, শহরে রুফটপ রেস্তোরাঁ ভাঙা যাবে না এখনই। কোনও কড়া পদক্ষেপ নয় এখনই। যেমন আছে তেমনই থাকবে। বৃহস্পতিবার মামলার পরবর্তী শুনানি।
advertisement
3/6
পার্ক স্ট্রিট LMNOQ রেস্টুরেন্টের তরফে মামলা করা হয়। ব্যবসায় ক্ষতিপূরণের আবেদন সহ মামলা রুজুর আবেদন। আপাতত ভাঙার কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিল আদালত। বৃহস্পতিবার স্পষ্ট হতে পারে পরবর্তী পদক্ষেপ।
advertisement
4/6
দিঘা থেকে ফিরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৃহস্পতিবার বড়বাজারের মেছুয়া বাজারে দাঁড়িয়ে হোটেলগুলির একাধিক বেনিয়মের কথা উল্লেখ করেন। ঘটনা প্রসঙ্গে নাম নেন পার্কস্ট্রিটের ম্যাগমা বিল্ডিংয়ের। সেখানে একাধিক নিয়ম ভাঙা হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন। মুখ্যমন্ত্রী জানান, সারপ্রাইজ ভিজিটেও যাবেন তিনি। আর যেমন বলা, তেমন কাজ। মেছুয়া বাজার থেকে সটান ম্যাগমা বিল্ডিংয়ে মমতা। সেখানে গিয়ে রীতিমতো চক্ষু চড়কগাছ।
advertisement
5/6
ম্যাগমা বিল্ডিং ঘিঞ্জি এলাকায়। তার বাইরে সারি দিয়ে মজুত গ্যাস সিলিন্ডার। গাদাগাদি করে রাখা ২৪টা গ্যাস সিলিন্ডার। তা দেখে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমার কাছে পাক্কা খবর ছিল বলে আমি দেখে গেলাম। এবার আমি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে গেলাম। এবার কলকাতা পুলিশ কমিশনার, মেয়র, দমকলমন্ত্রী মিটিংয়ে বসবেন। ওদের ডাকা হবে।”
advertisement
6/6
এরপরই বৈঠকে বসেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বিষয়টি খতিয়ে দেখে হয়। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়, শহরের বিভিন্ন ছাদের উপরে তৈরি হওয়া সব রেস্তোরাঁ বন্ধ করতে হবে। প্রথমেই ভাঙা হয় ম্যাগমা। এরপর শহরের একাধিক রুফটপ রেস্তোরাঁ ভেঙে ফেলতে উদ্যোগী হয় পুরসভা। গত কয়েকদিনে শহরের একাধিক রুফ টপ রেস্তোরাঁ ভেঙে ফেলা হয়েছে। তাই এবার পাল্টা কোর্টের দ্বারস্থ হন রেস্তোরাঁ মালিকরা। আপাতত তাতে স্বস্তি পেলেন রেস্তোরাঁ মালিক ও কর্মচারীরা।