TRENDING:

Primary Teachers Case: চাকরি থাকল ৩২ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকার! বাদ গেল শুধু ৯৬ জন! সিবিআই তদন্তেও নাম এসেছিল তাদের

Last Updated:
Primary Teachers Case: ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন প্রায় এক লক্ষ ২৫ হাজার প্রার্থী। ওই চাকরিপ্রার্থীদের ইন্টারভিউ এবং অ্যাপটিটিউড টেস্ট হয় ২০১৬ সালে।
advertisement
1/6
চাকরি থাকল ৩২ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকার! বাদ গেল শুধু ৯৬ জন! সিবিআই তদন্তেও নাম এসেছিল তাদের
কলকাতা: ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় সিঙ্গল বেঞ্চের রায় খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। কিছু নিয়োগে অনিয়ম হয়েছে, কিন্তু তার জন্য সবার চাকরি বাতিল করা উচিত বলে মনে করে না হাইকোর্ট। চাকরি পাওয়ার ৯ বছর পর তা চলে যাওয়া বড়সড় প্রভাব ফেলে সেই সকল পরিবারে। বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি ঋতব্রত কুমার মিত্র ডিভিশন বেঞ্চ এমনই মন্তব্য করেন তাঁদের রায়ে।
advertisement
2/6
আদালতের এই রায়দানের পরেই এক্স হ্যান্ডলে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু লেখেন, ‘আজকে মহামান্য হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে অভিনন্দন জানাই। হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায় বাতিল হয়েছে। ৩২,০০০ প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি সম্পূর্ণ সুরক্ষিত রইল। শিক্ষকদেরও সতত শুভেচ্ছা। সত্যের জয় হল।’
advertisement
3/6
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন প্রায় এক লক্ষ ২৫ হাজার প্রার্থী। ওই চাকরিপ্রার্থীদের ইন্টারভিউ এবং অ্যাপটিটিউড টেস্ট হয় ২০১৬ সালে। ২০১৬ সালেই তাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করে পর্ষদ। ২০১৬ সালের প্রাথমিকের নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে প্রিয়ঙ্কা নস্কর-সহ ১৪০ জন চাকরিপ্রার্থী কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁদের আইনজীবী আদালতে দাবি করেন, এই মামলাকারীদের থেকে কম নম্বর পেয়ে প্রশিক্ষণহীন অনেকেই চাকরিতে ঢুকেছেন।
advertisement
4/6
অন্য দিকে, রাজ্য সরকার এবং প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বক্তব্য ছিল, দুর্নীতির কোনও প্রমাণ নেই। কয়েকটি ক্ষেত্রে কিছু অনিয়ম হয়েছে। পরে তা সংশোধনও করে নেওয়া হয়েছে।
advertisement
5/6
আর সেই সংখ্যাটা কত? নিয়োগে কাটঅফ মার্কস নিয়ে ধোঁয়াশা নিয়ে যে সংশয় ছিল। নূন্যতম যোগ্যতামান ছাড়াই নিয়োগ পেয়েছে তারা, এমন অভিযোগ ওঠে। তদন্তেও মোট ৯৬ জনকে গ্রেস নম্বর দেওয়া হয়ছিল বলে রিপোর্টে জানায় তদন্তকারী সংস্থাগুলি। সেই তাঁদেরই চাকরি থাকল না। বাকি সকল শিক্ষক-শিক্ষিকারই চাকরি বহাল থাকল আজকের রায়ের পর। রায়ে ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, কিছু মানুষের দুর্নীতির জন্য সকলের চাকরি কেড়ে নেওয়া যায় না।
advertisement
6/6
কলকাতা হাইকোর্টের এদিনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়া স্বরূপ জানান, ‘আজকে মহামান্য হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে অভিনন্দন জানাই। হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায় বাতিল হয়েছে। ৩২,০০০ প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি সম্পূর্ণ সুরক্ষিত রইল। শিক্ষকদেরও সতত শুভেচ্ছা। সত্যের জয় হল।’
বাংলা খবর/ছবি/কলকাতা/
Primary Teachers Case: চাকরি থাকল ৩২ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকার! বাদ গেল শুধু ৯৬ জন! সিবিআই তদন্তেও নাম এসেছিল তাদের
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷  News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল