Diwali 2020: লুকিয়ে চলছে হাতবদল, প্রশাসনের নজরদারিতে প্রকাশ্যে নেই আতশবাজি
- Published by:Siddhartha Sarkar
Last Updated:
করোনার ভয়, আদালতের রায় ও প্রশাসনের কড়া নজরদারি। খোদ কলকাতায় প্রকাশ্যে আতশবাজির বাজার এবার বন্ধ। কিন্তু এত কিছুর পরেও মানুষ সচেতন হবেন তো?
advertisement
1/5

আদালতের নির্দেশ। প্রশাসনের কড়া নজরদারি। নিউ নর্মালে দীপাবলি এবার তাই আতশ বাজিহীন। অন্য বার এই সময়টা শহরে আতশ বাজির পসরা নিয়ে বসতেন যারা, এবার তারাই দোকান সাজিয়েছেন মাটির প্রদীপ, টুনি বাল্ব আর সার সার মোমবাতি দিয়ে। PARADIP GHOSH
advertisement
2/5
বদলে যাওয়া দীপাবলির সঙ্গে মানিয়ে নিতে চেষ্টায় কসুর রাখেনি দক্ষিণের গড়িয়া, যাদবপুর কিংবা বালিগঞ্জ থেকে উত্তরে দমদম, বরানগর কিংবা পাইকপাড়া। সর্বত্রই ছবিটা এক। তারই মধ্যে লুকিয়ে চুরিয়ে আতশ বাজি বিক্রি হচ্ছে না কিংবা আতশ বাজির জন্য সাধারণের যে হা-হুতাশ নেই, সেটা একেবারেই বলা যাবে না। তবে প্রশাসনের কড়া নজরদারিতে সবটাই এবার আড়ালে আবডালে।
advertisement
3/5
যাদবপুর এইট-বি বাস স্ট্যান্ড লাগোয়া রাস্তায় বছরের ৩৬৫ দিন স্টেশনারি দোকান চালান রামানন্দ দাস, লোকেশ্বর দত্তরা। অন্য বার এই সময়টায় নিজেদের দোকানের সামনে অস্থায়ী স্টল বানিয়ে আতশ বাজি বিক্রি করতেন ওরা। এবার সেই সবের বালাই নেই। প্রশ্ন করতে বলছিলেন,"প্রাণের মূল্য সবার আগে। জীবন থাকলে সব থাকবে।’’
advertisement
4/5
করোনাকে রুখতে একটা বছর না হয় মুনাফা করলাম না! এবার না হয় দিলাম না আতশ বাজির স্টল।" অন্যবার শুধু যাদবপুর এইট-বি চত্বরেই কালী পূজার সময়ে আতশ বাজির দোকান গোটা পঞ্চাশেক। সার দিয়ে আতশ বাজির স্টল লাগে অটো স্ট্যান্ড লাগোয়া মেন রাস্তায়। চম্পাহাটি থেকে আতশ বাজি নিয়ে এসে সাত দিন ধরে ব্যবসা করেন স্থানীয় দোকানিরা। এবার সেই সব নেই।
advertisement
5/5
করোনার ভয়, আদালতের রায় ও প্রশাসনের কড়া নজরদারি। খোদ কলকাতায় প্রকাশ্যে আতশবাজির বাজার এবার বন্ধ। কিন্তু এত কিছুর পরেও মানুষ সচেতন হবেন তো? লুকিয়ে চুরিয়ে আতশ বাজির হাতবদল কী একেবারেই বন্ধ? দীপাবলির রাতেই মিলবে হাতে-গরম ফল।