Kalyan Banerjee: 'এবার আমি প্রমাণ করে দেব!' হাইকোর্টের রায়ের পরই শুভেন্দুকে নিয়ে বিস্ফোরক কল্যাণ! কার দয়ায় গ্রেফতার নয়, তৃণমূল সাংসদের এ কী দাবি!
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Kalyan Banerjee: কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়ের পরই শুভেন্দুকে তীব্র কটাক্ষ করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
1/6

রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ প্রত্যাহার করে নিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা চারটি মামলায় রাজ্য সরকার এবং সিবিআইকে যৌথ ভাবে বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করে তদন্ত শুরু করতে বলা হয়েছে। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন।
advertisement
2/6
কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়ের পরই শুভেন্দুকে তীব্র কটাক্ষ করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, ''তিন-চার বছর ধরে যে বাধাটা ছিল, সেটা আর থাকছে না। উনি বেশি মস্তানি করে বেড়াতেন, সেটা এ বার বন্ধ হবে। ওঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলি ছিল, তার ভিত্তিতে যদি পুলিশ এখন এফআইআর রুজু করে এগোতে চায়, এগোবে।’’
advertisement
3/6
পাল্টা কল্যাণকেও তীব্র আক্রমণ করেন শুভেন্দু। বলেন, “তৃণমূল বেকার নাচছে। এই মামলা আমারই পক্ষে গেছে। আমার বিরুদ্ধে যত গুলো মিথ্যে মামলা দিয়েছিল এই জেহাদি সরকার সব স্থগিত করে দিয়েছে আদালত। পাশাপাশি, খুন, হামলা থেকে শুরু করে যা যা মিথ্যে মামলা সাজিয়েছিল সেগুলোও খারিজ করেছে। এই রায় আমার কাছে কোন নেগেটিভ রায় নয়। তৃণমূল নাচছে নাচুক। ওরা সারাদিন আমাকে নিয়েই ব্যস্ত থাকে”।
advertisement
4/6
আর এরপর কল্যাণ ফের মুখ খোলেন। শনিবার রাতে হুগলির শেওড়াফুলিতে এক পুজো উদ্বোধনে এসে কল্যাণ বলেন, ''আমার দয়ার জন্য ওকে এখনও গ্রেফতার করেনি। মোস্ট করাপ্টেড পলিটিশিয়ান অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল। আমি প্রমাণ করে দেব।''
advertisement
5/6
তিনি আরও বলেন, ''কোর্টের নির্দেশ ওর শুধু লেজে আগুন ধরিয়েছে, ওর গোটা শরীর পুড়ে যাবে। নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের বাড়ির চাকর হিসাবে কাজ করছে। ওর কী হাল হয়ে যাবে, ও নিজে বুঝতে পারছে না। মোদি যখন থাকবে না, তখন ওকে শেয়াল কুকুরে টেনে নিয়ে যাবে।''
advertisement
6/6
শুভেন্দুর আইনজীবী বিল্বদল ভট্টাচার্যও অবশ্য সাংবাদিকদের বলেন, ''এই রায়কে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। রক্ষাকবচের ব্যাপারে একটা অন্তর্বর্তী নির্দেশ ছিল। চূড়ান্ত শুনানিতে বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে ১৫ টি মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। কিছু মামলার উপর স্থগিতাদেশও দেওয়া হয়েছে। ৪টি মামলার ক্ষেত্রে রাজ্যের উপর ভরসা না রেখে সিবিআই এবং রাজ্য পুলিশকে যৌথ ভাবে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।''