Hilsa Fish Crisis: গরম ভাতে সরষে ইলিশ আর না-ও জুটতে পারে! বাজারে ইলিশের বড় আকাল
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Hilsa Fish Crisis: রুপোলি শস্যের আকালে চিন্তায় হাত মৎস্যজীবী থেকে ব্যবসায়ীদের। কেন ইলিশ মিলছে না কলকাতার বাজারগুলিতে?
advertisement
1/10

ভরা বর্ষাতেও কলকাতার বাজারে দেখা নেই পর্যাপ্ত ইলিশের। রুপোলি শস্যের আকালে চিন্তায় হাত মৎস্যজীবী থেকে ব্যবসায়ীদের। কেন ইলিশ মিলছে না কলকাতার বাজারগুলিতে?
advertisement
2/10
মৎস্যজীবীরা উদ্বেগে দিন কাটাচ্ছেন। ট্রলার নিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচা করে সমুদ্রের গিয়েও মেলেনি পর্যাপ্ত পরিমাণে ইলিশ। ফলে বাজারে থাকা ইলিশের দাম আরও বাড়বে। বিক্রি কমে যাওয়ায় ব্যবসায়ীদেরও মাথায় হাত পড়েছে।
advertisement
3/10
দিঘা মোহনায় জুলাইয়েও ইলিশের আমদানি স্বাভাবিকই ছিল। ছন্দপতন হয় অগাস্টের ১ থেকে ৩ তারিখের মধ্যে। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের জেরে সব ট্রলারকে ফিরতে বলা হয়। দুর্যোগ কাটলে ৪ অগাস্ট থেকে ফের সমুদ্রযাত্রায় যায় কয়েকশো ট্রলার। তবে দু-এক ঝুড়ির বেশি ইলিশ নিয়ে ফিরতে পারেনি কোনও ট্রলার।
advertisement
4/10
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় অবশ্য ইলিশের আমদানি ভালই। তবে এখানে চিন্তা ছোট ইলিশ। কাকদ্বীপ, নামখানা, ডায়মন্ড হারবার ও পাথরপ্রতিমার অধিকাংশ বাজারে ২০০-২৫০ গ্রামে মাছ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজিতে।
advertisement
5/10
ব্যবসায়ীদের একাংশের অভিযোগ, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ছোট জালের ফাঁস দিয়ে ছোট ইলিশ ধরে দেদার বিক্রি করছে।
advertisement
6/10
ফ্রেজারগঞ্জে প্রশাসন ১০ টনের কাছাকাছি ছোট ইলিশ বাজেয়াপ্ত করে। জুলাইয়ের শেষে ডায়মন্ড হারবারে বিভিন্ন গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় সাড়ে ৩ কুইন্টাল ছোট ইলিশ বাজেয়াপ্ত হয়েছিল।
advertisement
7/10
সমুদ্রে মাছ ধরার মরসুম শুরু হয়েছে ১৫ জুন। তখন থেকে সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত ইলিশের মরসুম। দক্ষিণবঙ্গে এখন মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হচ্ছে। গভীর সমুদ্রও উত্তাল।
advertisement
8/10
কাঁথি, দিঘার মৎস্যজীবীরা জানাচ্ছেন, পুবালি বাতাস ও ঝিরঝিরে বৃষ্টি না হওয়ায় ইলিশের আকাল চলছে। এখনও পর্যন্ত চলতি মরসুমে দু-দিন ভাল ইলিশ ধরা পড়েছে। জুলাইয়ের শুরু ও শেষ ১৪ জুলাই।
advertisement
9/10
তারপর থেকেই আকাশ পড়েছে ইলিশের। কবে মিটবে, আদৌ মিটবে কিনা তা নিয়েই তৈরি হয়েছে সংশয়।
advertisement
10/10
এমনটা চলতে থাকলে এ বছর বাঙালির পাতে আর ইলিশ পড়বে কি না, সেই আশঙ্কাও রয়েছে। সরষে, ভাঁপে, কলাপাতায়, বেগুন দিয়ে পাতলা ঝোলের স্বাদ ভুলতে হতে পারে।