Heat Wave: এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গরম পড়েছে কোথায়, কবে, কত গরম? শোনা মাত্রই যেন ঘামে ভিজে যাবেন
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Heat Wave: কোন সেই জায়গা জানেন, যেখানে এমনই তাপমাত্রা যেন গা পুড়িয়ে দিচ্ছে সবসময়।
advertisement
1/8

বৈশাখের শুরুতেই ফুটিফাটা গরম। সুর্যের তাপে অন্তরাত্মা পর্যন্ত কেঁপে ওঠার জোগাড়। বাইরে বেরনোই যেন দায়। তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪১-৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এ সবই গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের খেলা। কিন্তু বিশ্বের উষ্ণতম স্থানের কথা ভাবলে এই গরম যেন কিছুই নয়। কোন সেই জায়গা জানেন, যেখানে এমনই তাপমাত্রা যেন গা পুড়িয়ে দিচ্ছে সবসময়।
advertisement
2/8
ফার্নেস ক্রিক, ডেথ ভ্যালি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, নামেই ফার্নেস। পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত নির্ভরযোগ্য যে সব রেকর্ড রাখা হয়েছে, সেই অনুযায়ী সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কে। ১৯১৩ সালের হিসেব অনুযায়ী এখানকার তাপমাত্রা ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১৩৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়েছিল। হাড় কাঁপানো শুষ্ক বাতাস ফার্নেস ক্রিকের বৈশিষ্ট।
advertisement
3/8
আমেরিকার ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসও এই তাপমাত্রার সত্যতা নিশ্চিত করেছে। আমেরিকার পশ্চিম উপকূলজুড়ে তাপপ্রবাহ চলতে থাকায় এই এলাকার তাপমাত্রা বরাবর বাড়তেই থাকে।
advertisement
4/8
''এখানকার মারাত্মক গরমে যেন আপনার মুখ পুড়ে যাবে,'' বলছিলেন ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কের একজন কর্মী ব্রান্ডি স্টুয়ার্ট। মাঝে বিরতি দিয়ে পাঁচ বছর ধরে এই জাতীয় উদ্যানে কাজ করছেন মিজ স্টুয়ার্ট। এই মে-জুন মাস জুড়ে বেশিরভাগ সময়েই তাঁকে ঘরের ভেতরে কাটাতে হয়েছে।
advertisement
5/8
তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্যালিফোর্নিয়ায় 'ফায়ারনাডো'ও দেখা যায়। এটি হচ্ছে আগুনের টর্নেডো যা শুষ্ক ও প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যে অনেক সময় তৈরি হয়।
advertisement
6/8
বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার নির্ভরযোগ্য রেকর্ডটিও এই ডেথ ভ্যালিতেই, ২০১৩ সালে। তখন রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
advertisement
7/8
যদিও আবহাওয়া ইতিহাসবিদ ক্রিস্টোফার বার্টের ২০১৬ সালে করা একটি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ১৯১৩ সালে ওই অঞ্চলের অন্যান্য রেকর্ডগুলোর সঙ্গে ডেথ ভ্যালির তাপমাত্রার রিডিং ঠিক মেলে না।
advertisement
8/8
বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১৯৩১ সালে তিউনিসিয়াতেও। কিন্তু মি. মার্টের বলছেন, ঔপনিবেশিক সময়ে আফ্রিকার অন্যান্য এলাকার মতো এই তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।